অনন্য উচ্চতায় ম্যাককালাম by বিউটি পারভীন
অনেকেই তাঁকে বলছেন টি২০ ক্রিকেটের ‘শচীন’। এমনটা ক্রিকেটবোদ্ধারা বলতেই পারেন। ওয়ানডে কিংবা টেস্ট উভয় ফরমেটের যাবতীয় রেকর্ড বগলদাবা করে রেখেছেন ভারতীয় ব্যাটিংঈশ্বর শচীন টেন্ডুলকর। তাঁকে আপাতত ছোঁয়ার মতো অবস্থায় কেউ নেই।
সেঞ্চুরি সংখ্যা কিংবা মোট ব্যক্তিগত রানের দিক থেকে ক্রিকেট ইতিহাসের রেকর্ড সংখ্যক অবস্থানে থাকা শচীনের আরও আছে চমকপ্রদ বেশকিছু রেকর্ড। কিন্তু ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতম ফরমেট টি২০-তে শচীনের পক্ষে আহামরি কিছু নেই। মাত্র ১টি আন্তর্জাতিক টি২০ খেলেছেন করেছেন ১০ রান। এত সবকিছুর ভিড়ে নিউজিল্যান্ড ওপেনার ব্রেন্ডন ম্যাককালাম সবাইকে ছাড়িয়ে নিজেকে স্থাপন করেছেন অন্যরকম এক উচ্চতায়। এ কারণেই ব্ল্যাক ক্যাপসের এই দুর্দম্য ডানহাতি ব্যাটসম্যানকে বলা হচ্ছে টি২০ ক্রিকেটের শচীন। টি২০ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক ৫০ ম্যাচ খেলে তিনি ৩৮.০৪ গড়ে করেছেন ১৫৯৮ রান। যার ভেতর সেঞ্চুরি দুটি। মাত্র ২০ ওভার দৈর্ঘ্যরে ম্যাচে যা আজ পর্যন্ত করে দেখাতে পারেননি আর কোন ব্যাটসম্যান। টি২০ ক্রিকেটে হয়েছেই সব মিলিয়ে ৮টি শতরান, যার ভেতর ম্যাককালামেরই দুটি। এছাড়া ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটিও করলেন তিনি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টি২০ বিশ্বকাপে ২১ সেপ্টেম্বর পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। মাঠটি স্মরণীয় হয়ে থাকল তাঁর এ কীর্তির সাক্ষী হিসেবে। সর্বাধিক হাফসেঞ্চুরি, সর্বাধিক ছক্কাও তাঁর দখলে।
‘যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই রাত হয়’ বাংলা এই প্রবাদটির সঙ্গে টি২০ বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই পরিচিতি ঘটেছে বাংলাদেশের। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত টি২০ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে নামার আগে বাংলাদেশী বোলারদের জন্য বড় ভয় ছিলেন ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। কারণটি আর কিছুই নয়, ব্যাটে ভয়ানক ধার এ ওপেনারের। সেটা বেশ কয়েকবার বুঝিয়েছিলেন। এ কারণেই তাঁকে নিয়েই যত শঙ্কা ছিল বাংলাদেশের। ম্যাককালাম বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ওই শঙ্কাকে বাস্তব রূপ দিয়েছেন চিরাচরিতরূপে আবির্ভূত হয়ে। করেছেন টি২০ ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় আর টি২০ বিশ্বকাপে নিজের প্রথম শতরান। মাত্র ৫৮ বলে ১১ চার ও ৭ ছক্কায় ১২৩ রানের ইনিংস খেলে একেবারে শেষ বলে আউট হয়েছেন আব্দুর রাজ্জাকের বলে। তবে তার আগেই শ্রীলঙ্কার পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম দেখে ফেলেছে বেশ কয়েকটি রেকর্ড। প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে টি২০ ক্রিকেট ইতিহাসে দুটি শতরান করার গৌরব অর্জন করেছেন এবং কোন ব্যাটসম্যানের এ ফরমেটের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসটিও বেরিয়ে এসেছে তাঁর উইলো থেকে। ৫০ বলে শতরান ছুঁয়ে বিশ্বকাপের দ্রুততম ইনিংসটি খেলেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনার ক্রিস গেইল এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ২০০৭ বিশ্বকাপে জোহান্সবার্গে সেদিন তাঁর ১১৭ রানের ইনিংসটিই এতদিন বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ ছিল। তাঁকেও ছাড়িয়ে গেছেন ম্যাককালাম। তবে ৫১ বল লেগেছে শতরান ছুঁতে, যেটা বিশ্বকাপের দ্বিতীয় দ্রুততম এবং টি২০ ক্রিকেটের চতুর্থ দ্রুততম ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনার রিচার্ড লেভি নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে হ্যামিল্টনে মাত্র ৪৫ বলেই শতরান করে এখন পর্যন্ত টি২০ ক্রিকেটের দ্রুততম শতরানটির মালিক। আর ম্যাককালামের আগের শতরানটি ছিল ৫০ বলে। তাই নিজেকেও ছাড়াতে পারেননি অল্পের জন্য।
চার-ছক্কার বৃষ্টি ঝরানো ফরমেট টি২০ ক্রিকেটের সঙ্গে একেবারেই মানানসই ব্ল্যাক ক্যাপসের এই বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান। সবচেয়ে বেশি হাড়ে হাড়ে তাঁর ভয়ঙ্কর মূর্তির সঙ্গে পরিচয় ঘটেছিল অস্ট্রেলিয়ার। ২০১০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ক্রাইস্টচার্চে মাত্র ৫৬ বলে ১১৬ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ক্রিকেটবিশ্বে নিজেকে মেজাজী ক্রিকেটার হিসেবে উত্থাপন করতে সক্ষম হোন ম্যাককালাম। ম্যাককালাম শুরুটা করেছিলেন দেখেশুনেই। তবে ২৯ বলেই হাফসেঞ্চুরি পেয়ে যান। এরপর শতরান ছুঁতে তাঁর লেগেছে আর মাত্র ২২ বল। বাকি ২১ রান করেন মাত্র ৭ বলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝড় গেছে ইলিয়াস সানির ওপর দিয়ে। সানির করা ইনিংসের ১৯তম ওভারের প্রথম বলেই অবশ্য একটা কাভারে জীবন ফিরে পেয়েছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করায়। ওই ওভারে ১৬ রান নেন ম্যাককালাম। এর আগে শফিউল ইসলামের ১৬তম আর রাজ্জাকের ২০তম ওভারে ১৫ রান করে তুলে নেন তিনি। তবে মাশরাফির হাতে জীবন ফিরে পাওয়ার সময় ম্যাককালামের রান ছিল ৯২। ওই সময় তিনি আউট হয়ে গেলে দলীয় রানটি হয়ত এত পাহাড়ে উঠত না ব্ল্যাক ক্যাপসদের। কারণ, জীবন ফিরে পাওয়ার পর ১০ বলে ৩১ রান নিয়েছেন তিনি আরও অগ্নিমূর্তি ধারণ করে। শতরান করার পর ছাড়িয়ে গেছেন নিজেকে। এর আগে ৫৬ বলে ১১৬ রানের অপরাজিত ইনিংসটিই ছিল ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ। সেটাকে তিনি শুধু ১২৩ রানেই উন্নীত করেছেন এমন নয়, সেই সঙ্গে ছাড়িয়ে গেছেন বিশ্বের সব ব্যাটসম্যানকে। টি২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ অপরাজি ১১৭ রানের ইনিংসটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার লেভির। তিনি গেইলের করা ১১৭ রানকেও ছুঁয়েছিলেন। সেদিক থেকে এখন সবার ওপরে ম্যাককালাম। মাত্র ৫১ বলে শতরান ছুঁয়ে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় দ্রুততম আর টি২০ ক্রিকেটের চতুর্থ দ্রুততম সেঞ্চুরি করার গৌরব অর্জন করেছেন তিনি। লেভি ৪৫, গেইল ৫০ আর নিজে ৫০ বলে করেছিলেন শতরান। এটি ছিল টি২০ ক্রিকেটে অষ্টম আর বিশ্বকাপের চতুর্থ শতরান। অবশ্য রাজ্জাক ঝড় থামিয়েছেন ম্যাককালামের। কিন্তু সেটা ছিল ইনিংসের শেষ বল। এর আগেই যা ইতিহাস সেটা গড়েছেন এবং সেইসঙ্গে দলের রানকেও নিয়ে গেছেন এমন উচ্চতায় যা যে কোন দলের জন্যই পরে ব্যাট করে ছোঁয়া দুরূহ। আর পাল্লেকেলের কুখ্যাতি পরে ব্যাটিং করে জিততে পারে না কোন দলই। যা হওয়ার তাই হয়েছে কিউইরা জিতেছে খুব সহজেই। ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত (টি২০ বিশ্বকাপের প্রথম পর্ব শেষে) ১৩৫.৮৮ স্ট্রাইক রেটে ২ সেঞ্চুরি আর ৯ হাফসেঞ্চুরিসহ করেছেন ১৫৯৮ রান। এখন পর্যন্ত তাঁর চেয়ে বেশি হাফসেঞ্চুরিও কেউ হাঁকাননি।
‘যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই রাত হয়’ বাংলা এই প্রবাদটির সঙ্গে টি২০ বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই পরিচিতি ঘটেছে বাংলাদেশের। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত টি২০ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে নামার আগে বাংলাদেশী বোলারদের জন্য বড় ভয় ছিলেন ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। কারণটি আর কিছুই নয়, ব্যাটে ভয়ানক ধার এ ওপেনারের। সেটা বেশ কয়েকবার বুঝিয়েছিলেন। এ কারণেই তাঁকে নিয়েই যত শঙ্কা ছিল বাংলাদেশের। ম্যাককালাম বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ওই শঙ্কাকে বাস্তব রূপ দিয়েছেন চিরাচরিতরূপে আবির্ভূত হয়ে। করেছেন টি২০ ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় আর টি২০ বিশ্বকাপে নিজের প্রথম শতরান। মাত্র ৫৮ বলে ১১ চার ও ৭ ছক্কায় ১২৩ রানের ইনিংস খেলে একেবারে শেষ বলে আউট হয়েছেন আব্দুর রাজ্জাকের বলে। তবে তার আগেই শ্রীলঙ্কার পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম দেখে ফেলেছে বেশ কয়েকটি রেকর্ড। প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে টি২০ ক্রিকেট ইতিহাসে দুটি শতরান করার গৌরব অর্জন করেছেন এবং কোন ব্যাটসম্যানের এ ফরমেটের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসটিও বেরিয়ে এসেছে তাঁর উইলো থেকে। ৫০ বলে শতরান ছুঁয়ে বিশ্বকাপের দ্রুততম ইনিংসটি খেলেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনার ক্রিস গেইল এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ২০০৭ বিশ্বকাপে জোহান্সবার্গে সেদিন তাঁর ১১৭ রানের ইনিংসটিই এতদিন বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ ছিল। তাঁকেও ছাড়িয়ে গেছেন ম্যাককালাম। তবে ৫১ বল লেগেছে শতরান ছুঁতে, যেটা বিশ্বকাপের দ্বিতীয় দ্রুততম এবং টি২০ ক্রিকেটের চতুর্থ দ্রুততম ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনার রিচার্ড লেভি নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে হ্যামিল্টনে মাত্র ৪৫ বলেই শতরান করে এখন পর্যন্ত টি২০ ক্রিকেটের দ্রুততম শতরানটির মালিক। আর ম্যাককালামের আগের শতরানটি ছিল ৫০ বলে। তাই নিজেকেও ছাড়াতে পারেননি অল্পের জন্য।
চার-ছক্কার বৃষ্টি ঝরানো ফরমেট টি২০ ক্রিকেটের সঙ্গে একেবারেই মানানসই ব্ল্যাক ক্যাপসের এই বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান। সবচেয়ে বেশি হাড়ে হাড়ে তাঁর ভয়ঙ্কর মূর্তির সঙ্গে পরিচয় ঘটেছিল অস্ট্রেলিয়ার। ২০১০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ক্রাইস্টচার্চে মাত্র ৫৬ বলে ১১৬ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ক্রিকেটবিশ্বে নিজেকে মেজাজী ক্রিকেটার হিসেবে উত্থাপন করতে সক্ষম হোন ম্যাককালাম। ম্যাককালাম শুরুটা করেছিলেন দেখেশুনেই। তবে ২৯ বলেই হাফসেঞ্চুরি পেয়ে যান। এরপর শতরান ছুঁতে তাঁর লেগেছে আর মাত্র ২২ বল। বাকি ২১ রান করেন মাত্র ৭ বলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝড় গেছে ইলিয়াস সানির ওপর দিয়ে। সানির করা ইনিংসের ১৯তম ওভারের প্রথম বলেই অবশ্য একটা কাভারে জীবন ফিরে পেয়েছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করায়। ওই ওভারে ১৬ রান নেন ম্যাককালাম। এর আগে শফিউল ইসলামের ১৬তম আর রাজ্জাকের ২০তম ওভারে ১৫ রান করে তুলে নেন তিনি। তবে মাশরাফির হাতে জীবন ফিরে পাওয়ার সময় ম্যাককালামের রান ছিল ৯২। ওই সময় তিনি আউট হয়ে গেলে দলীয় রানটি হয়ত এত পাহাড়ে উঠত না ব্ল্যাক ক্যাপসদের। কারণ, জীবন ফিরে পাওয়ার পর ১০ বলে ৩১ রান নিয়েছেন তিনি আরও অগ্নিমূর্তি ধারণ করে। শতরান করার পর ছাড়িয়ে গেছেন নিজেকে। এর আগে ৫৬ বলে ১১৬ রানের অপরাজিত ইনিংসটিই ছিল ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ। সেটাকে তিনি শুধু ১২৩ রানেই উন্নীত করেছেন এমন নয়, সেই সঙ্গে ছাড়িয়ে গেছেন বিশ্বের সব ব্যাটসম্যানকে। টি২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ অপরাজি ১১৭ রানের ইনিংসটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার লেভির। তিনি গেইলের করা ১১৭ রানকেও ছুঁয়েছিলেন। সেদিক থেকে এখন সবার ওপরে ম্যাককালাম। মাত্র ৫১ বলে শতরান ছুঁয়ে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় দ্রুততম আর টি২০ ক্রিকেটের চতুর্থ দ্রুততম সেঞ্চুরি করার গৌরব অর্জন করেছেন তিনি। লেভি ৪৫, গেইল ৫০ আর নিজে ৫০ বলে করেছিলেন শতরান। এটি ছিল টি২০ ক্রিকেটে অষ্টম আর বিশ্বকাপের চতুর্থ শতরান। অবশ্য রাজ্জাক ঝড় থামিয়েছেন ম্যাককালামের। কিন্তু সেটা ছিল ইনিংসের শেষ বল। এর আগেই যা ইতিহাস সেটা গড়েছেন এবং সেইসঙ্গে দলের রানকেও নিয়ে গেছেন এমন উচ্চতায় যা যে কোন দলের জন্যই পরে ব্যাট করে ছোঁয়া দুরূহ। আর পাল্লেকেলের কুখ্যাতি পরে ব্যাটিং করে জিততে পারে না কোন দলই। যা হওয়ার তাই হয়েছে কিউইরা জিতেছে খুব সহজেই। ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত (টি২০ বিশ্বকাপের প্রথম পর্ব শেষে) ১৩৫.৮৮ স্ট্রাইক রেটে ২ সেঞ্চুরি আর ৯ হাফসেঞ্চুরিসহ করেছেন ১৫৯৮ রান। এখন পর্যন্ত তাঁর চেয়ে বেশি হাফসেঞ্চুরিও কেউ হাঁকাননি।
No comments