বিদ্যুৎকেন্দ্রে নতুন রোগ by অরুণ কর্মকার
দেশের বিদ্যুৎ খাতে ‘মেশিন প্রবলেম’ নামের এক নতুন উপসর্গ দেখা দিয়েছে। আগে পুরোনো বিদ্যুৎকেন্দ্রে কখনো কখনো যান্ত্রিক সমস্যা হতো। কিন্তু বর্তমান ‘মেশিন প্রবলেম’ দেখা দিয়েছে নতুন স্থাপিত ভাড়াভিত্তিক, কুইক রেন্টাল ও বেসরকারি খাতের ছোট (এসআইপিপি) অনেকগুলো বিদ্যুৎকেন্দ্রে। ‘মেশিন প্রবলেম’ ছাড়াও নতুন এসব বিদ্যুৎকেন্দ্রের কোনো কোনোটিতে ট্রান্সফরমার ও জেনারেটরের সমস্যায় উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।
আর দুটি কেন্দ্রে অনেক দিন ধরে চলছে পরীক্ষামূলক উৎপাদন। এই দুটি কেন্দ্র হচ্ছে এবিবি কোম্পানির বগুড়া ২০ মেগাওয়াট এবং এনার্জি প্রিমার ফেঞ্চুগঞ্জ ৫০ মেগাওয়াট। সরকারি ও বেসরকারি খাতের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, এই দুটি কেন্দ্রে এত পুরোনো ও নিম্নমানের যন্ত্রপাতি বসানো হয়েছে যে, কোনো দিনই সেখানে নির্ধারিত ক্ষমতার বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হবে না। এর পাশাপাশি অন্য যে কেন্দ্রগুলোতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা চলছে, সেগুলোর উদ্যোক্তারা নিজেরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তেমনি দেশেরও ক্ষতি হচ্ছে।
এসব কেন্দ্র স্থাপনের জন্য যন্ত্রপাতি আনতে বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হয়েছে। ব্যাংকগুলো ঋণ দিয়েছে। এখন কেন্দ্রগুলোতে সমস্যা চলতে থাকলে একসময় হয়তো কোনো কোনো উদ্যোক্তা ঋণখেলাপি হবেন। শেষ পর্যন্ত পুরো দায় এসে পড়বে বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর ওপর।
অর্ধেক কেন্দ্রে সমস্যা: এখন পর্যন্ত ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হয়েছে মোট ২৬টি, যার ১৩টিতেই সমস্যা। এর মধ্যে আটটিতেই ‘মেশিন প্রবলেম’। দুটিতে সমস্যা ট্রান্সফরমারের। একটিতে জেনারেটরের, অন্য দুটি এখন পর্যন্ত বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করতে ব্যর্থ হয়েছে। বছরাধিক কাল ধরে চালাচ্ছে ‘পরীক্ষামূলক উৎপাদন’। এ ছাড়া চারটি এসআইপিপি ও ‘মেশিন প্রবলেম’-এ আক্রান্ত।
এই ১৭টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মোট স্থাপিত উৎপাদনক্ষমতা ৮৫৮ মেগাওয়াট। কিন্তু এখন এগুলোতে মোট উৎপাদিত হচ্ছে ৪৮৭ মেগাওয়াট। অর্থাৎ স্থাপিত ক্ষমতার চেয়ে প্রায় ৪৩ শতাংশ কম বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে। পাশাপাশি, গ্যাসচালিত কেন্দ্রগুলোতেও চাহিদা অনুযায়ী গ্যাসের সরবরাহ না থাকায় প্রায় ৫০০ মেগাওয়াট উৎপাদন কম হচ্ছে।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রের সমস্যা মোকাবিলায় কী ভাবছে, জানতে চাইলে সংস্থার সদস্য (পরিকল্পনা) তমাল ভট্টাচার্য গতকাল রাতে টেলিফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা বিষয়গুলো স্টাডি করছি এবং কীভাবে এসব কেন্দ্রের উদ্যোক্তাদের সহায়তা করা যায়, তা ভাবছি।’
অনেকে বিক্রি করতে চান: সরকারি-বেসরকারি সূত্রগুলো জানায়, সমস্যাক্রান্ত কোনো কোনো বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্যোক্তা তাঁদের কেন্দ্র বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ চাইছেন, পিডিবি তাঁদের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিটি বাতিল করুক। কোনো কোনো উদ্যোক্তা রাষ্ট্রীয় শীর্ষ পর্যায়েও চুক্তি বাতিলের জন্য যোগাযোগ করেছেন। কিন্তু সরকারের কোনো পর্যায়েই এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
একটি সূত্র জানায়, ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্র্র স্থাপনের জন্য শুরুতে যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার যে বিধান করা হয়েছিল, তাতে বর্তমান উদ্যোক্তাদের অনেকে এসব কেন্দ্র স্থাপনের জন্য যোগ্য বিবেচিত হতেন না। তখন কোনো কোনো উদ্যোক্তা তাঁদেরকে বিদ্যুৎকেন্দ্র করার সুযোগ দেওয়ার জন্য সরকারের উচ্চপর্যায়ে তদবির করেছেন। এখন আবার তাঁরা চুক্তি বাতিলের জন্য তদবির করলে সরকার তাতে কর্ণপাত করছে না।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছিলেন: সরকার যখন ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে দেশীয় ক্যাপটিভ পাওয়ার প্ল্যান্টের (বেসরকারি ব্যবসা ও শিল্পের প্রয়োজনে নিজস্ব ক্ষুদ্র বিদ্যুৎকেন্দ্র) অভিজ্ঞতাসম্পন্ন উদ্যোক্তাদের যোগ্য বিবেচনার বিধান করে, তখন দেশের অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের অভিজ্ঞ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক করা হয়েছিল। তাঁরা তখনই আশঙ্কা ব্যক্ত করেছিলেন বর্তমানের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টির।
এখন পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, এখনকার পরিস্থিতির ফলে গ্রিডে যে বিদ্যুৎ পাওয়ার কথা ছিল, তা না পাওয়ায় চাহিদা ও সরবরাহের ব্যবধান যেমন ঘুচছে না, তেমনি অর্থনীতির ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। যে লাভের কথা ভেবে অপেক্ষাকৃত বেশি দামের বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল, সে লাভও পাওয়া যাচ্ছে না।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এই পরিস্থিতি আরও একটি দিকে বিশেষ নজর দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করছে, তা হলো মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ ত্বরান্বিত করা।
দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কোম্পানি সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান বলেন, অযোগ্য কিংবা অনভিজ্ঞ কোম্পানিগুলো বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করতে না পারায় সামগ্রিকভাবে এর বিরূপ প্রভাব পড়বে সব বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কোম্পানির ওপর। তিনি বলেন, এ ছাড়া যেসব ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এসব বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিনিয়োগ করে অর্থ ফেরত পাবে না, তারা ভবিষ্যতে ভালো কোনো কোম্পানির প্রকল্পে বিনিয়োগেও আগ্রহ হারাবে।
মেয়াদ বাড়ানোর চিন্তা: সরকারি সূত্রগুলো জানায়, ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রগুলোর বর্তমান অবস্থায়ও এসব কেন্দ্রের মেয়াদ বাড়াতে হতে পারে। এসব কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে তিন ও পাঁচ বছর মেয়াদের জন্য। পরিকল্পনা অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে বড় কেন্দ্রগুলো উৎপাদনে আসবে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, বড় কেন্দ্রগুলোর উৎপাদনে আসার জন্য আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হতে পারে। সেই সময়ের বড় ভরসা হবে এসব ত্রুটিপূর্ণ ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রগুলোই।
এসব কেন্দ্র স্থাপনের জন্য যন্ত্রপাতি আনতে বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হয়েছে। ব্যাংকগুলো ঋণ দিয়েছে। এখন কেন্দ্রগুলোতে সমস্যা চলতে থাকলে একসময় হয়তো কোনো কোনো উদ্যোক্তা ঋণখেলাপি হবেন। শেষ পর্যন্ত পুরো দায় এসে পড়বে বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর ওপর।
অর্ধেক কেন্দ্রে সমস্যা: এখন পর্যন্ত ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হয়েছে মোট ২৬টি, যার ১৩টিতেই সমস্যা। এর মধ্যে আটটিতেই ‘মেশিন প্রবলেম’। দুটিতে সমস্যা ট্রান্সফরমারের। একটিতে জেনারেটরের, অন্য দুটি এখন পর্যন্ত বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করতে ব্যর্থ হয়েছে। বছরাধিক কাল ধরে চালাচ্ছে ‘পরীক্ষামূলক উৎপাদন’। এ ছাড়া চারটি এসআইপিপি ও ‘মেশিন প্রবলেম’-এ আক্রান্ত।
এই ১৭টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মোট স্থাপিত উৎপাদনক্ষমতা ৮৫৮ মেগাওয়াট। কিন্তু এখন এগুলোতে মোট উৎপাদিত হচ্ছে ৪৮৭ মেগাওয়াট। অর্থাৎ স্থাপিত ক্ষমতার চেয়ে প্রায় ৪৩ শতাংশ কম বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে। পাশাপাশি, গ্যাসচালিত কেন্দ্রগুলোতেও চাহিদা অনুযায়ী গ্যাসের সরবরাহ না থাকায় প্রায় ৫০০ মেগাওয়াট উৎপাদন কম হচ্ছে।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রের সমস্যা মোকাবিলায় কী ভাবছে, জানতে চাইলে সংস্থার সদস্য (পরিকল্পনা) তমাল ভট্টাচার্য গতকাল রাতে টেলিফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা বিষয়গুলো স্টাডি করছি এবং কীভাবে এসব কেন্দ্রের উদ্যোক্তাদের সহায়তা করা যায়, তা ভাবছি।’
অনেকে বিক্রি করতে চান: সরকারি-বেসরকারি সূত্রগুলো জানায়, সমস্যাক্রান্ত কোনো কোনো বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্যোক্তা তাঁদের কেন্দ্র বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ চাইছেন, পিডিবি তাঁদের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিটি বাতিল করুক। কোনো কোনো উদ্যোক্তা রাষ্ট্রীয় শীর্ষ পর্যায়েও চুক্তি বাতিলের জন্য যোগাযোগ করেছেন। কিন্তু সরকারের কোনো পর্যায়েই এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
একটি সূত্র জানায়, ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্র্র স্থাপনের জন্য শুরুতে যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার যে বিধান করা হয়েছিল, তাতে বর্তমান উদ্যোক্তাদের অনেকে এসব কেন্দ্র স্থাপনের জন্য যোগ্য বিবেচিত হতেন না। তখন কোনো কোনো উদ্যোক্তা তাঁদেরকে বিদ্যুৎকেন্দ্র করার সুযোগ দেওয়ার জন্য সরকারের উচ্চপর্যায়ে তদবির করেছেন। এখন আবার তাঁরা চুক্তি বাতিলের জন্য তদবির করলে সরকার তাতে কর্ণপাত করছে না।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছিলেন: সরকার যখন ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে দেশীয় ক্যাপটিভ পাওয়ার প্ল্যান্টের (বেসরকারি ব্যবসা ও শিল্পের প্রয়োজনে নিজস্ব ক্ষুদ্র বিদ্যুৎকেন্দ্র) অভিজ্ঞতাসম্পন্ন উদ্যোক্তাদের যোগ্য বিবেচনার বিধান করে, তখন দেশের অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের অভিজ্ঞ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক করা হয়েছিল। তাঁরা তখনই আশঙ্কা ব্যক্ত করেছিলেন বর্তমানের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টির।
এখন পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, এখনকার পরিস্থিতির ফলে গ্রিডে যে বিদ্যুৎ পাওয়ার কথা ছিল, তা না পাওয়ায় চাহিদা ও সরবরাহের ব্যবধান যেমন ঘুচছে না, তেমনি অর্থনীতির ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। যে লাভের কথা ভেবে অপেক্ষাকৃত বেশি দামের বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল, সে লাভও পাওয়া যাচ্ছে না।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এই পরিস্থিতি আরও একটি দিকে বিশেষ নজর দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করছে, তা হলো মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ ত্বরান্বিত করা।
দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কোম্পানি সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান বলেন, অযোগ্য কিংবা অনভিজ্ঞ কোম্পানিগুলো বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করতে না পারায় সামগ্রিকভাবে এর বিরূপ প্রভাব পড়বে সব বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কোম্পানির ওপর। তিনি বলেন, এ ছাড়া যেসব ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এসব বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিনিয়োগ করে অর্থ ফেরত পাবে না, তারা ভবিষ্যতে ভালো কোনো কোম্পানির প্রকল্পে বিনিয়োগেও আগ্রহ হারাবে।
মেয়াদ বাড়ানোর চিন্তা: সরকারি সূত্রগুলো জানায়, ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রগুলোর বর্তমান অবস্থায়ও এসব কেন্দ্রের মেয়াদ বাড়াতে হতে পারে। এসব কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে তিন ও পাঁচ বছর মেয়াদের জন্য। পরিকল্পনা অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে বড় কেন্দ্রগুলো উৎপাদনে আসবে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, বড় কেন্দ্রগুলোর উৎপাদনে আসার জন্য আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হতে পারে। সেই সময়ের বড় ভরসা হবে এসব ত্রুটিপূর্ণ ভাড়াভিত্তিক ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রগুলোই।
No comments