দুই নেত্রীকে নাজমুল হুদা-হিপোক্রেসি পরিহার করে পরস্পর আলোচনায় বসুন
বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা বলেছেন, হিপোক্রেসি পরিহার করে পরস্পর আলোচনায় বসুন। দেশবাসীকে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের হাত থেকে রক্ষা করুন। গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তিনি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে এসব কথা বলেন।দুই নেত্রীর উদ্দেশে নাজমুল হুদা বলেন, হিপোক্রেসি পরিহার করুন। দেশবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনে অবিলম্বে আলোচনায় বসে প্রতিহিংসামূলক সহিংস রাজনীতির ইতি টানুন। হরতাল-
আন্দোলনের মতো সংঘাতময় কর্মসূচি পরিহার করে সাংবিধানিক পথে শান্তিপূর্ণভাবে সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে কিভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর নিশ্চিত করা যায় সে কথা ভাবুন।
গতকাল বিভিন্ন সংবাদপত্রে দুই নেত্রীর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর এক বিবৃতিতে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা তাঁর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, হিপোক্রেসিরও একটি লিমিট আছে। সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রোগ্রামে একে অন্যের প্রতি একটু মুচকি হাসি, পরিমিত শুভেচ্ছা বিনিময়_'কেমন আছেন, ভালো আছি' কিংবা ঈদ কার্ড বিনিময়_দুই নেত্রীর এমন অবয়ব জনগণ অনেক দেখেছে।
নাজমুল হুদা বলেন, 'আমরাও রাজনীতি করি এবং রাজনীতির মাধ্যমেই জনগণের সেবা করতে চাই। হিপোক্রেসি বা ভণ্ডামি পছন্দ করি না। এটা কূটনীতিকদের কাজ। দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ কূটনীতিকরা রাজনীতিবিদদের ঘাড়ে চেপে তাঁদের মধ্যে ভণ্ডামির এই বিষ রোপণ করছেন। কূটনীতিকদের হাত থেকে রাজনীতিকে বাঁচাতে হবে। রাজনীতির অংশ হবে কূটনীতি কিন্তু কূটনীতির অংশ রাজনীতি নয়।'
দুই নেত্রীকে উদ্দেশ করে নাজমুল হুদা আরো বলেন, 'দেশের ১৬ কোটি মানুষ আপনাদের দুজনের দিকে তাকিয়ে আছে। দেশ আপনাদের একার নয়_এটা বুঝতে হবে। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে, সর্বোপরি দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আপনারা জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবেন_জাতি আপনাদের কাছে এমনটাই প্রত্যাশা করে।'
গতকাল বিভিন্ন সংবাদপত্রে দুই নেত্রীর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর এক বিবৃতিতে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা তাঁর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, হিপোক্রেসিরও একটি লিমিট আছে। সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রোগ্রামে একে অন্যের প্রতি একটু মুচকি হাসি, পরিমিত শুভেচ্ছা বিনিময়_'কেমন আছেন, ভালো আছি' কিংবা ঈদ কার্ড বিনিময়_দুই নেত্রীর এমন অবয়ব জনগণ অনেক দেখেছে।
নাজমুল হুদা বলেন, 'আমরাও রাজনীতি করি এবং রাজনীতির মাধ্যমেই জনগণের সেবা করতে চাই। হিপোক্রেসি বা ভণ্ডামি পছন্দ করি না। এটা কূটনীতিকদের কাজ। দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ কূটনীতিকরা রাজনীতিবিদদের ঘাড়ে চেপে তাঁদের মধ্যে ভণ্ডামির এই বিষ রোপণ করছেন। কূটনীতিকদের হাত থেকে রাজনীতিকে বাঁচাতে হবে। রাজনীতির অংশ হবে কূটনীতি কিন্তু কূটনীতির অংশ রাজনীতি নয়।'
দুই নেত্রীকে উদ্দেশ করে নাজমুল হুদা আরো বলেন, 'দেশের ১৬ কোটি মানুষ আপনাদের দুজনের দিকে তাকিয়ে আছে। দেশ আপনাদের একার নয়_এটা বুঝতে হবে। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে, সর্বোপরি দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আপনারা জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবেন_জাতি আপনাদের কাছে এমনটাই প্রত্যাশা করে।'
No comments