পাঁচ হাউজিং কম্পানিকে ২৩ নভেম্বরের মধ্যে শর্তপূরণের নির্দেশ-ড্যাপ-পূর্ব প্রকল্প নিয়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবতার নিরিখে
কাগজপত্রে ত্রুটি ও পুরোপুরি শর্ত পালন না করায় কোনো হাউজিং কম্পানিকে অনুমোদন দেয়নি বেসরকারি আবাসিক প্রকল্প অনুমোদন-সংক্রান্ত মূল কমিটি। তবে কোনো হাউজিং কম্পানির আবেদন নাকচও করা হয়নি। শর্ত পূরণের জন্য বসুন্ধরাসহ পাঁচটি হাউজিং কম্পানিকে আগামী ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। হাউজিং কম্পানিগুলোকে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে আজ বুধবার চিঠি দেওয়া হচ্ছে।এদিকে ডিটেইল এরিয়া প্ল্যানের (ড্যাপ) আগে শুরু হওয়া আবাসন প্রকল্পগুলোর বিষয়ে বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এসব তথ্য জানানোর পাশাপাশি এ ব্যাপারে কাউকে হয়রানি করা হবে না বলেও সংশ্লিষ্টদের আশ্বস্ত করেছেন পূর্ত প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নান খান।গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে গতকাল বেসরকারি আবাসিক প্রকল্পের ভূমি উন্নয়ন বিধিমালার আওতায় হাউজিং প্রকল্পের অনুমোদনসংক্রান্ত কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নান খান। সভায় বিডিডিএল নতুন ধারা আবাসিক প্রকল্প (প্রথম পর্ব), নেপচুন ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের ইউনাইটেড সিটি আবাসিক প্রকল্প (প্রথম পর্ব), ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট (প্রা.) লিমিটেডের বসুন্ধরা আবাসিক প্রকল্প (প্রথম পর্ব), স্বদেশ প্রপার্টিজ লিমিটেডের স্বর্ণালী আবাসিক প্রকল্প ও আশিয়ান ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (প্রা.) লিমিটেডের আশিয়ান সিটি আবাসিক প্রকল্পের (প্রথম পর্ব) প্রস্তাব পর্যালোচনা করা হয়।
বৈঠক শেষে পূর্ত প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, 'যারা বিধি, নিয়ম-কানুন ও শর্ত পূরণ না করে অনুমোদনের জন্য আবেদন
করেছেন, তাদেরকে ২৩ নভেম্বরের মধ্যে শর্ত পূরণ করে আবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। আগামীকাল (আজ) এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হবে।' বৈঠকে টেকনিক্যাল কমিটির নাম সংশোধন করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিবের নেতৃত্বে যাচাই-বাছাই উপ-কমিটি করা হয়েছে। এ কমিটি ২৩ নভেম্বর বৈঠক করে আবেদন যাচাই-বাছাই করবে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় মূল কমিটির সভায়।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আবাসিক প্রকল্পের অনুমোদন পেতে হলে স্বচ্ছ নিয়ম-কানুনের মধ্যে আসতে হবে। যাঁরা টেকনিক্যাল কমিটিকে পাশ কাটিয়ে মূল কমিটিতে এসেছেন তাঁদের টেকনিক্যাল কমিটিতেই যেতে হবে। অনেক কম্পানি বেশ কিছু শর্ত পালন করেছে। তবে পুরোপুরি শর্ত কেউই পালন করেনি। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নকালে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য নষ্ট করে এমন কাউকে অনুমোদন দেওয়া হবে না। আবাসনের নামে কাউকে সবুজ প্রকৃতি নষ্ট করতে দেওয়া হবে না। সবাইকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। আবাসন ব্যবসার নামে কাউকে বাংলাদেশকে বসবাসের অনুপযুক্ত করতে দেওয়া হবে না। আগামীতে নিয়ম-কানুন ভঙ্গ করে কেউ আবাসন ব্যবসা করতে পারবেন না।
ড্যাপের আগে শুরু হওয়া প্রকল্পগুলোর বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে_জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কাউকে হয়রানি করা হবে না। নিয়ম-কানুন ভেঙে যাঁরা প্রকল্প করেছেন তাঁদের বিষয়টি পর্যালোচনা করছি। তবে আগামী দিনে যেন নিয়ম-কানুন ভঙ্গ না হয় সেজন্য সবাইকে অনুরোধ করছি। সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করব, পরিবেশ বিপন্ন না করে আবাসন করুন।'
কোনো আবাসন প্রকল্প ২৩ নভেম্বরের মধ্যে প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করতে না পারলে তাদের বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত হবে_জানতে চাইলে মান্নান খান বলেন, এই সময়ের মধ্যেই শর্তগুলো পূরণ করা সম্ভব।
সরকার উদার দাবি করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেন বলেন, 'আবাসন প্রকল্পের বিষয়ে আমরা অনুদার নই। তবে আইন-কানুন মেনে প্রকল্প করতে হবে।'
গৃহায়ণ ও পূর্ত সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেন, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেসবাহুল আলম, রাজউকের সদস্য (পরিকল্পনা) শেখ আবদুল মান্নান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এম এ এন সিদ্দিক, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী কবির আহমেদ ভূইয়া, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ভূইয়া, বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব সরদার আবুল কালাম, গৃহায়ণ ও পূর্ত মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব শিরিন আখতার, ঢাকা ওয়াসার এমডি তাকসিন খান প্রমুখ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে পূর্ত প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, 'যারা বিধি, নিয়ম-কানুন ও শর্ত পূরণ না করে অনুমোদনের জন্য আবেদন
করেছেন, তাদেরকে ২৩ নভেম্বরের মধ্যে শর্ত পূরণ করে আবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। আগামীকাল (আজ) এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হবে।' বৈঠকে টেকনিক্যাল কমিটির নাম সংশোধন করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিবের নেতৃত্বে যাচাই-বাছাই উপ-কমিটি করা হয়েছে। এ কমিটি ২৩ নভেম্বর বৈঠক করে আবেদন যাচাই-বাছাই করবে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় মূল কমিটির সভায়।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আবাসিক প্রকল্পের অনুমোদন পেতে হলে স্বচ্ছ নিয়ম-কানুনের মধ্যে আসতে হবে। যাঁরা টেকনিক্যাল কমিটিকে পাশ কাটিয়ে মূল কমিটিতে এসেছেন তাঁদের টেকনিক্যাল কমিটিতেই যেতে হবে। অনেক কম্পানি বেশ কিছু শর্ত পালন করেছে। তবে পুরোপুরি শর্ত কেউই পালন করেনি। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নকালে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য নষ্ট করে এমন কাউকে অনুমোদন দেওয়া হবে না। আবাসনের নামে কাউকে সবুজ প্রকৃতি নষ্ট করতে দেওয়া হবে না। সবাইকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। আবাসন ব্যবসার নামে কাউকে বাংলাদেশকে বসবাসের অনুপযুক্ত করতে দেওয়া হবে না। আগামীতে নিয়ম-কানুন ভঙ্গ করে কেউ আবাসন ব্যবসা করতে পারবেন না।
ড্যাপের আগে শুরু হওয়া প্রকল্পগুলোর বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে_জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কাউকে হয়রানি করা হবে না। নিয়ম-কানুন ভেঙে যাঁরা প্রকল্প করেছেন তাঁদের বিষয়টি পর্যালোচনা করছি। তবে আগামী দিনে যেন নিয়ম-কানুন ভঙ্গ না হয় সেজন্য সবাইকে অনুরোধ করছি। সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করব, পরিবেশ বিপন্ন না করে আবাসন করুন।'
কোনো আবাসন প্রকল্প ২৩ নভেম্বরের মধ্যে প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করতে না পারলে তাদের বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত হবে_জানতে চাইলে মান্নান খান বলেন, এই সময়ের মধ্যেই শর্তগুলো পূরণ করা সম্ভব।
সরকার উদার দাবি করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেন বলেন, 'আবাসন প্রকল্পের বিষয়ে আমরা অনুদার নই। তবে আইন-কানুন মেনে প্রকল্প করতে হবে।'
গৃহায়ণ ও পূর্ত সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেন, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেসবাহুল আলম, রাজউকের সদস্য (পরিকল্পনা) শেখ আবদুল মান্নান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এম এ এন সিদ্দিক, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী কবির আহমেদ ভূইয়া, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ভূইয়া, বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব সরদার আবুল কালাম, গৃহায়ণ ও পূর্ত মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব শিরিন আখতার, ঢাকা ওয়াসার এমডি তাকসিন খান প্রমুখ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
No comments