একনেকে আশুগঞ্জ বিদ্যুত্ প্রকল্পের অনুমোদন
আশুগঞ্জ ৪৫০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্প অনুমোদন করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। গতকাল রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা সভায় সভাপতিত্ব করেন। গতকাল একনেকে ৩ হাজার ৯০৭ কোটি টাকা ব্যয় সংবলিত মোট ৬টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠক শেষে পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার (বীরউত্তম), কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যগণ অংশ গ্রহণ করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পরিকল্পনা সচিব জানান, গতকালের সভায় ৩ হাজার ৯০৭ কোটি টাকা ব্যয় সংবলিত মোট ৬টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৯০৭ কোটি টাকা সরকারের রাজস্ব খাত থেকে বহন করা হবে। আর ৩ হাজার কোটি টাকা প্রকল্প সাহায্য হিসাবে বৈদেশিক ঋণ থেকে নেয়া হবে।
সভায় হাঁস পালনের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষে ১৬৩ কোটি টাকায় অপর একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। এর আওতায় ১৩টি জেলায় হ্যাচারিসহ আঞ্চলিক হাঁস প্রজনন খামার প্রতিষ্ঠা করা হবে। এসব খামারে বছরে প্রায় ৩১ লাখ হাঁসের বাচ্চা উত্পাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গতকাল অনুমোদন পাওয়া অন্যান্য প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ১১৫ কোটি টাকায় সমন্বিত মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের চতুর্থ পর্যায়, ৪০ কোটি টাকায় বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমী উন্নয়ন প্রকল্প, ১৪৪ কোটি টাকায় খুলনা জেলা কারাগার নির্মাণ প্রকল্প ও ৪৫ কোটি টাকায় সীমান্ত এলাকায় ৮৫টি বিওপি নির্মাণ প্রকল্প।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আশুগঞ্জ ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ প্রকল্পে ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) প্রকল্প ব্যয়ের ৮৮ শতাংশ অর্থের জোগান দেবে। প্রকল্পটি আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি ৩ বছরে বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পটি সমাপ্ত হলে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিদ্যুত্ চাহিদা অনেকাংশে পূরণ হবে বলে পরিকল্পনা কমিশন আশাবাদ ব্যক্ত করেছে।
পরিকল্পনা সচিব জানান, গতকালের সভায় ৩ হাজার ৯০৭ কোটি টাকা ব্যয় সংবলিত মোট ৬টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৯০৭ কোটি টাকা সরকারের রাজস্ব খাত থেকে বহন করা হবে। আর ৩ হাজার কোটি টাকা প্রকল্প সাহায্য হিসাবে বৈদেশিক ঋণ থেকে নেয়া হবে।
সভায় হাঁস পালনের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষে ১৬৩ কোটি টাকায় অপর একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। এর আওতায় ১৩টি জেলায় হ্যাচারিসহ আঞ্চলিক হাঁস প্রজনন খামার প্রতিষ্ঠা করা হবে। এসব খামারে বছরে প্রায় ৩১ লাখ হাঁসের বাচ্চা উত্পাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গতকাল অনুমোদন পাওয়া অন্যান্য প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ১১৫ কোটি টাকায় সমন্বিত মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের চতুর্থ পর্যায়, ৪০ কোটি টাকায় বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমী উন্নয়ন প্রকল্প, ১৪৪ কোটি টাকায় খুলনা জেলা কারাগার নির্মাণ প্রকল্প ও ৪৫ কোটি টাকায় সীমান্ত এলাকায় ৮৫টি বিওপি নির্মাণ প্রকল্প।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আশুগঞ্জ ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ প্রকল্পে ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) প্রকল্প ব্যয়ের ৮৮ শতাংশ অর্থের জোগান দেবে। প্রকল্পটি আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি ৩ বছরে বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পটি সমাপ্ত হলে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিদ্যুত্ চাহিদা অনেকাংশে পূরণ হবে বলে পরিকল্পনা কমিশন আশাবাদ ব্যক্ত করেছে।
No comments