৩৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে আশুগঞ্জে বিদ্যুৎকেন্দ্র হবে
তিন হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে আশুগঞ্জ ৪৫০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণ (উত্তর) প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। একনেক চেয়ারপারসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভায় সভাপতিত্ব করেন।
আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পটি আগামী তিন বছরে বাস্তবায়ন করা হবে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) যৌথভাবে মোট প্রকল্প ব্যয়ের ৮৮ শতাংশ অর্থের জোগান দেবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিদ্যুতের চাহিদা অনেকাংশে পূরণ হবে বলে পরিকল্পনা কমিশন মতামত দিয়েছে। এ ছাড়া কারখানার নিকটবর্তী এলাকার প্রাকৃতিক গ্যাসের সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে।
এ ছাড়া সভায় হাঁস পালনের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে আরেকটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রকল্প ব্যয় ১৬৩ কোটি টাকা। প্রকল্পের আওতায় ১৩টি জেলায় হ্যাচারিসহ আঞ্চলিক হাঁস প্রজনন খামার প্রতিষ্ঠা করা হবে। এসব খামারে বছরে প্রায় ৩১ লাখ হাঁসের বাচ্চা উৎপাদন হবে।
উল্লিখিত দুটি প্রকল্পসহ সভায় তিন হাজার ৯০৭ কোটি টাকার মোট ছয়টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মধ্যে স্থানীয় মুদ্রায় জোগান দেওয়া হবে ৯০৭ কোটি টাকা। আর প্রকল্প সাহায্য হিসেবে পাওয়া যাবে তিন হাজার কোটি টাকা।
সভায় অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলো হলো: ১১৫ কোটি টাকার বন্যানিয়ন্ত্রণ ও সেচ প্রকল্প এলাকায় এবং অন্যান্য জলাশয় সমন্বিত ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন (চতুর্থ পর্যায়) প্রকল্প; ৪০ কোটি টাকার বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমির প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন ও জোরদারকরণ প্রকল্প; ১৪৪ কোটি টাকার খুলনা জেলা কারাগার নির্মাণ প্রকল্প এবং ৪৫ কোটি টাকার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সীমান্ত এলাকায় ৮৫টি বিওপি নির্মাণ প্রকল্প।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনাসচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম প্রকল্পগুলো সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিদ্যুতের চাহিদা অনেকাংশে পূরণ হবে বলে পরিকল্পনা কমিশন মতামত দিয়েছে। এ ছাড়া কারখানার নিকটবর্তী এলাকার প্রাকৃতিক গ্যাসের সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে।
এ ছাড়া সভায় হাঁস পালনের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে আরেকটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রকল্প ব্যয় ১৬৩ কোটি টাকা। প্রকল্পের আওতায় ১৩টি জেলায় হ্যাচারিসহ আঞ্চলিক হাঁস প্রজনন খামার প্রতিষ্ঠা করা হবে। এসব খামারে বছরে প্রায় ৩১ লাখ হাঁসের বাচ্চা উৎপাদন হবে।
উল্লিখিত দুটি প্রকল্পসহ সভায় তিন হাজার ৯০৭ কোটি টাকার মোট ছয়টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মধ্যে স্থানীয় মুদ্রায় জোগান দেওয়া হবে ৯০৭ কোটি টাকা। আর প্রকল্প সাহায্য হিসেবে পাওয়া যাবে তিন হাজার কোটি টাকা।
সভায় অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলো হলো: ১১৫ কোটি টাকার বন্যানিয়ন্ত্রণ ও সেচ প্রকল্প এলাকায় এবং অন্যান্য জলাশয় সমন্বিত ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন (চতুর্থ পর্যায়) প্রকল্প; ৪০ কোটি টাকার বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমির প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন ও জোরদারকরণ প্রকল্প; ১৪৪ কোটি টাকার খুলনা জেলা কারাগার নির্মাণ প্রকল্প এবং ৪৫ কোটি টাকার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সীমান্ত এলাকায় ৮৫টি বিওপি নির্মাণ প্রকল্প।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনাসচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম প্রকল্পগুলো সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন।
No comments