বরিশালে দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ
বরিশালের মুলাদী থানার দুই পুলিশ কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্তের (অনুসন্ধান) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গত মঙ্গলবার বরিশালের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট খাদেম উল কায়েস এ আদেশ দেন।উল্লেখ্য, মুলাদীর এক গৃহবধূকে মারধর শেষে নগদ টাকাসহ মালামাল লুটের ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে ওই আদালতে গত ২৬ অক্টোবর মামলা করা হয়েছিল।মামলার আসামিরা হলো মুলাদী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোতালেব জোমাদ্দার, এসআই উত্তম কুমার দাস, কনস্টেবল মো. সোয়েব।
এ ছাড়া অপর আসামিরা হলো উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল বাশার খান, যুবলীগের সদস্য আজাহার মলি্লক। মামলায় বেশ কয়েকজনকে সাক্ষী করা হয়েছে।
অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট খাদেম উল কায়েস গতকালের আদেশে বলেন, মুলাদী থানার দুই পুলিশ কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্তের জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো। আগামী বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়।
উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও চরলক্ষ্মীপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এস এম কামাল পাশা মামলায় উল্লেখ করেন, ব্যবসা-সংক্রান্ত রিবোধের জের ধরে গত ১৪ অক্টোবর এসআই মোতালেব ও এসআই সোয়েব কয়েকজন পুলিশ নিয়ে ভাতিজা সালাউদ্দিন ইউসুফের বাড়িতে জোরপূর্বক ঢুকতে চাইলে তাঁর স্ত্রী ফাতেমা বেগম বাধা দেন। এ কারণে এসআই মোতালেব জমাদ্দার ও এসআই উত্তম কুমার ফাতেমা বেগমকে মারধর করে এবং আলমারি ভেঙে ৫০ হাজার টাকা ও স্বর্ণের চেইনসহ তিন লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট খাদেম উল কায়েস গতকালের আদেশে বলেন, মুলাদী থানার দুই পুলিশ কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্তের জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো। আগামী বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়।
উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও চরলক্ষ্মীপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এস এম কামাল পাশা মামলায় উল্লেখ করেন, ব্যবসা-সংক্রান্ত রিবোধের জের ধরে গত ১৪ অক্টোবর এসআই মোতালেব ও এসআই সোয়েব কয়েকজন পুলিশ নিয়ে ভাতিজা সালাউদ্দিন ইউসুফের বাড়িতে জোরপূর্বক ঢুকতে চাইলে তাঁর স্ত্রী ফাতেমা বেগম বাধা দেন। এ কারণে এসআই মোতালেব জমাদ্দার ও এসআই উত্তম কুমার ফাতেমা বেগমকে মারধর করে এবং আলমারি ভেঙে ৫০ হাজার টাকা ও স্বর্ণের চেইনসহ তিন লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
No comments