সাক্ষাৎকার-সুইটির মতো আমিও একজন মা বাস্তব জীবনে
সনি এন্টারটেইনমেন্ট টিভি চ্যানেলে শুরু হয়েছে নতুন সিরিয়াল 'পরওয়ারিশ কুচ খাট্টি কুচ মিঠি'। আর এ সিরিয়ালের মাধ্যমেই বিরতির পর হিন্দি সিরিয়ালে ফিরে এসেছেন 'কাসৌটি জিন্দেগি কি'র প্রেরণা চরিত্রের শ্বেতা তিওয়ারি। মাঝে অবশ্য শ্বেতাকে দেখা গেছে, 'মুঝে ইস জঙ্গল সে বাঁচাও', 'বিগ বস'-এর চতুর্থ মৌসুমে এবং 'কমেডি সার্কাস'-এর মতো জনপ্রিয় টিভি শোতে। এর মধ্যে বিগ বসে বিজয়ী হিসেবে এক কোটি রুপি পুরস্কার জিতেছেন। গত কয়েক বছরে কিছু
ছবিতে আইটেম গার্ল হিসেবেও তাঁকে নাচতে-গাইতে দেখা গেছে। নতুন সিরিয়ালে তাঁকে নানা বিষয়ে উদ্বিগ্ন টেনশন-আক্রান্ত এক মায়ের চরিত্রে দেখা যাচ্ছে। অভিনীত চরিত্র, ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিজীবনের নানা বিষয়ে শ্বেতা তিওয়ারির সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারের চুম্বকাংশ তুলে ধরছেন ফারহানা আদৃতা
'পরওয়ারিশ কুচ খাট্টি কুচ মিঠি'র সুইটি চরিত্র নিয়ে বলুন। এ চরিত্র কেন পছন্দ করলেন?
শ্বেতা তিওয়ারি : 'কাসৌটি জিন্দেগি কি'র চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা নতুন এই সিরিয়াল। প্রেরণা চরিত্রে একটানা অনেক দিন ধরে অভিনয় করেছি। দর্শক আমাকে ওই চরিত্রে দুঃখী ভালোবাসাবঞ্চিত এক নারী রূপে দেখে এসেছে। কান্নাকাটি-সর্বস্ব তেমন কোনো রোলে আর অভিনয়ে আগ্রহী ছিলাম না। 'পরওয়ারিশ' সিরিয়ালের নির্মাতা টনি সিং সুইটি চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্ক্রিপ্ট দেন আমার হাতে। পুরো স্ক্রিট পড়ে আমি সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যাই অভিনয়ে। তখনই আমি সুইটি চরিত্রটি রূপায়ণের ব্যাপারে উৎসাহিত হয়ে উঠেছিলাম। পরওয়ারিশের সুইটির মতো আমিও একজন মা বাস্তব জীবনে। মা হিসেবে আমার অনেক বিচিত্র বাস্তব অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা আমি সুইটি চরিত্রটি রূপায়ণে কাজে লাগাতে পারছি। এখানে আমাকে হেভি মেকআপ, দামি শাড়ি-গয়না পরে কড়া ড্রামা করতে হচ্ছে না। নতুন এই সিরিয়াল অনেক বাস্তবসম্মত, যার সঙ্গে দর্শক খুব সহজেই একাত্ম হয়ে যেতে পারছে।
'পরওয়ারিশ' সিরিয়ালে আপনি একজন উদ্বিগ্ন মা, যিনি সারাক্ষণ ছেলেমেয়ের নানা বিষয় নিয়ে টেনশন আর দুশ্চিন্তা করেন। বাস্তব জীবনেও কি আপনি তেমন একজন উদ্বিগ্ন মা?
শ্বেতা তিওয়ারি : সুইটির মতো এতটা না। আমার মেয়ে পলকের বয়স এখন ১৩ চলছে। তাকে আমি যথেষ্ট স্বাধীনতা দিয়েছি। কিন্তু সব মা-ই তাঁর সন্তানের জন্য কমবেশি উদ্বিগ্ন থাকেন। পলক যখন শর্ট স্কার্ট অথবা খোলামেলা টপস পরে বাইরে বেরোয়, আমার ভীষণ অস্বস্তি লাগে। স্বীকার করছি, আমিও তেমন পোশাক পরি। কিন্তু এটা তো আমার পেশার খাতিরে। আর আমার মেয়ের বয়স এখন অল্প। তার সামনে অনেক লম্বা সময় পড়ে আছে। এখন তার অনেক কিছু শেখার এবং জানার রয়েছে। আশা করি, আমার এ কথার সঙ্গে প্রত্যেক মা-ই একমত হবেন।
অভিনেত্রী হিসেবে আপনি সফল। এটা সবাই স্বীকার করেন। একজন মা হিসেবে বাস্তব জীবনে আপনি কতটা সফল?
শ্বেতা : আমি জীবনে কোনো সময়েই ভালো ছাত্রী ছিলাম না। আমার মা সব সময় আমাকে উদ্দেশ করে বলতেন, 'তুই শুধু অভিনয় করতে পারিস, এ ছাড়া আর কিছুই পারিস না' (হাসি)। আমাকে নিয়ে মায়ের অনেক দুশ্চিন্তা ছিল। কারণ আমি পড়াশোনায় মনোযোগী ছিলাম না, সারাক্ষণ দুষু্বমি আর হইহল্লা করে বেড়াতাম। তখন মাকে অনেক জ্বালিয়েছি। এখন অবশ্য তিনি আমাকে নিয়ে খুশি।
মা হিসেবে তো অনেক বছর পার করলেন। এখন জীবনটা কেমন মনে হয়?
শ্বেতা : এখন জীবনটাকে বেশ পরিপূর্ণ এবং আনন্দময় ও সহজ সাবলীল মনে হয়। প্রত্যেক মানুষের জীবনেই নানা ধরনের ঘাত-প্রতিঘাত, চড়াই-উতরাই থাকে। এটা সবার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ মানতেই হবে। এখন আমার সঙ্গে আমার মা থাকেন। তিনিই আমার মেয়ে পলকের দেখাশোনা করেন।
'কাসৌটি জিন্দেগি কি' সিরিয়ালের বিরাট সাফল্য আপনাকে ছোট পর্দার প্রিয় সুপারস্টারে পরিণত করে। এরপর এত দিন আর কোনো টিভি সিরিয়ালে দেখা যায়নি কেন?
শ্বেতা : আসলে কাসৌটির পর আমি বড় ধরনের ব্রেক দিতে চাইছিলাম। একটানা অনেক বছর একই চরিত্রে অভিনয় করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছিলাম। সেই ক্লান্তির একঘেয়েমি কাটাতে মাঝখানে 'মুঝে ইস জঙ্গল সে বাঁচাও', 'বিগ বস', কমেডি সার্কাসের মতো টিভি শো করেছি। বলিউডেও আইটেম সংয়ে পারফরম করেছি। এসব করে সময়ও কেটেছে এবং উপার্জনও করেছি। আমি আসলে প্রেরণা চরিত্রের বিপরীত ধাঁচের কোনো একটি চরিত্রের অপেক্ষায় ছিলাম। পরওয়ারিশ সিরিয়ালের সুইটি চরিত্রটি আমার মনের চাহিদা পূরণ করেছে।
কমেডি সার্কাস শোতে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন?
শ্বেতা : সত্যি দারুণ। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, কমেডি করা খুব সহজ কোনো কাজ নয়। শুরুতে আমি গেস্ট পারফরমার ছিলাম। কিন্তু দিনে দিনে দর্শকদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাওয়ার পর আমি ওই টিভি শোটি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। তখন আসলেই চমৎকার মজার সময় কেটেছে আমার।
আপনি তো বিগ বসের গত মৌসুমের বিজয়ী। এবারের বিগ বসের নতুন মৌসুম নিয়ে কিছু বলুন।
শ্বেতা : আমি আসলে ঠিক তেমনভাবে দেখছি না এবারের বিগ বস। আমি পরওয়ারিশ সিরিয়ালের কাজ নিয়েই ব্যস্ত। আগের মৌসুমগুলোও আমি নিয়মিতভাবে দেখিনি। আমি আসলে অর্থের জন্যই বিগ বসে অংশ নিয়েছিলাম। সত্যি বলতে কি, এই টিভি শোতে অংশগ্রহণকারী সেলিব্রিটিদের মধ্যে নোংরা ঝগড়া-বিবাদ সৃষ্টিতে অনুষ্ঠান নির্মাতারাই ইন্ধন জোগান। এটা আমার একদম ভালো লাগেনি। এখানে সব নেগেটিভ ব্যাপারই হাইলাইট করা হয়। এটা বেশ দুঃখজনক।
নতুন কোনো টিভি রিয়ালিটি শোতে অংশ নেওয়ার কথা ভাবছেন?
শ্বেতা : না। এ মুহূর্তে পরওয়ারিশ সিরিয়াল নিয়েই ব্যস্ত আছি। একসঙ্গে একটির বেশি প্রজেক্ট নিয়ে ব্যস্ত কিংবা মনোযোগী হতে চাই না আমি। ভবিষ্যতে আমি কোনো রিয়ালিটি শোতে অংশ নেব না। তবে অন্য যেকোনো ধরনের শোতে কাজ করার অফার পেলে অবশ্যই তা করব।
আইটেম গার্ল হয়ে কেমন মজা পেয়েছেন?
শ্বেতা : এটা আমার জন্য অন্য ধরনের একটি অভিজ্ঞতা ছিল। আইটেম গার্ল হিসেবে খারাপ করিনি_এটা ভেবে এক ধরনের উত্তেজনা আর শিহরণ অনুভব করি।
আপনার ভক্ত-অনুরাগীদের জন্য কোনো মেসেজ...
শ্বেতা : আমার জন্য সবাই আশীর্বাদ করবেন। আগেও যেভাবে আমাকে আপন ভেবে আমার মঙ্গল কামনা করেছেন, এখনো তা অব্যাহত রাখবেন, আশা করি। আমার বর্তমান কাজ দেখে এর ভালোমন্দ বিচার করুন। আমাকে অনুপ্রেরণা দিন। আমিও আপনাদের মন ভরাতে আরো অনেক বেশি পরিশ্রম করব। আমি আপনাদের সবার মুখে হাসি দেখতে চাই।
'পরওয়ারিশ কুচ খাট্টি কুচ মিঠি'র সুইটি চরিত্র নিয়ে বলুন। এ চরিত্র কেন পছন্দ করলেন?
শ্বেতা তিওয়ারি : 'কাসৌটি জিন্দেগি কি'র চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা নতুন এই সিরিয়াল। প্রেরণা চরিত্রে একটানা অনেক দিন ধরে অভিনয় করেছি। দর্শক আমাকে ওই চরিত্রে দুঃখী ভালোবাসাবঞ্চিত এক নারী রূপে দেখে এসেছে। কান্নাকাটি-সর্বস্ব তেমন কোনো রোলে আর অভিনয়ে আগ্রহী ছিলাম না। 'পরওয়ারিশ' সিরিয়ালের নির্মাতা টনি সিং সুইটি চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্ক্রিপ্ট দেন আমার হাতে। পুরো স্ক্রিট পড়ে আমি সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যাই অভিনয়ে। তখনই আমি সুইটি চরিত্রটি রূপায়ণের ব্যাপারে উৎসাহিত হয়ে উঠেছিলাম। পরওয়ারিশের সুইটির মতো আমিও একজন মা বাস্তব জীবনে। মা হিসেবে আমার অনেক বিচিত্র বাস্তব অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা আমি সুইটি চরিত্রটি রূপায়ণে কাজে লাগাতে পারছি। এখানে আমাকে হেভি মেকআপ, দামি শাড়ি-গয়না পরে কড়া ড্রামা করতে হচ্ছে না। নতুন এই সিরিয়াল অনেক বাস্তবসম্মত, যার সঙ্গে দর্শক খুব সহজেই একাত্ম হয়ে যেতে পারছে।
'পরওয়ারিশ' সিরিয়ালে আপনি একজন উদ্বিগ্ন মা, যিনি সারাক্ষণ ছেলেমেয়ের নানা বিষয় নিয়ে টেনশন আর দুশ্চিন্তা করেন। বাস্তব জীবনেও কি আপনি তেমন একজন উদ্বিগ্ন মা?
শ্বেতা তিওয়ারি : সুইটির মতো এতটা না। আমার মেয়ে পলকের বয়স এখন ১৩ চলছে। তাকে আমি যথেষ্ট স্বাধীনতা দিয়েছি। কিন্তু সব মা-ই তাঁর সন্তানের জন্য কমবেশি উদ্বিগ্ন থাকেন। পলক যখন শর্ট স্কার্ট অথবা খোলামেলা টপস পরে বাইরে বেরোয়, আমার ভীষণ অস্বস্তি লাগে। স্বীকার করছি, আমিও তেমন পোশাক পরি। কিন্তু এটা তো আমার পেশার খাতিরে। আর আমার মেয়ের বয়স এখন অল্প। তার সামনে অনেক লম্বা সময় পড়ে আছে। এখন তার অনেক কিছু শেখার এবং জানার রয়েছে। আশা করি, আমার এ কথার সঙ্গে প্রত্যেক মা-ই একমত হবেন।
অভিনেত্রী হিসেবে আপনি সফল। এটা সবাই স্বীকার করেন। একজন মা হিসেবে বাস্তব জীবনে আপনি কতটা সফল?
শ্বেতা : আমি জীবনে কোনো সময়েই ভালো ছাত্রী ছিলাম না। আমার মা সব সময় আমাকে উদ্দেশ করে বলতেন, 'তুই শুধু অভিনয় করতে পারিস, এ ছাড়া আর কিছুই পারিস না' (হাসি)। আমাকে নিয়ে মায়ের অনেক দুশ্চিন্তা ছিল। কারণ আমি পড়াশোনায় মনোযোগী ছিলাম না, সারাক্ষণ দুষু্বমি আর হইহল্লা করে বেড়াতাম। তখন মাকে অনেক জ্বালিয়েছি। এখন অবশ্য তিনি আমাকে নিয়ে খুশি।
মা হিসেবে তো অনেক বছর পার করলেন। এখন জীবনটা কেমন মনে হয়?
শ্বেতা : এখন জীবনটাকে বেশ পরিপূর্ণ এবং আনন্দময় ও সহজ সাবলীল মনে হয়। প্রত্যেক মানুষের জীবনেই নানা ধরনের ঘাত-প্রতিঘাত, চড়াই-উতরাই থাকে। এটা সবার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ মানতেই হবে। এখন আমার সঙ্গে আমার মা থাকেন। তিনিই আমার মেয়ে পলকের দেখাশোনা করেন।
'কাসৌটি জিন্দেগি কি' সিরিয়ালের বিরাট সাফল্য আপনাকে ছোট পর্দার প্রিয় সুপারস্টারে পরিণত করে। এরপর এত দিন আর কোনো টিভি সিরিয়ালে দেখা যায়নি কেন?
শ্বেতা : আসলে কাসৌটির পর আমি বড় ধরনের ব্রেক দিতে চাইছিলাম। একটানা অনেক বছর একই চরিত্রে অভিনয় করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছিলাম। সেই ক্লান্তির একঘেয়েমি কাটাতে মাঝখানে 'মুঝে ইস জঙ্গল সে বাঁচাও', 'বিগ বস', কমেডি সার্কাসের মতো টিভি শো করেছি। বলিউডেও আইটেম সংয়ে পারফরম করেছি। এসব করে সময়ও কেটেছে এবং উপার্জনও করেছি। আমি আসলে প্রেরণা চরিত্রের বিপরীত ধাঁচের কোনো একটি চরিত্রের অপেক্ষায় ছিলাম। পরওয়ারিশ সিরিয়ালের সুইটি চরিত্রটি আমার মনের চাহিদা পূরণ করেছে।
কমেডি সার্কাস শোতে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন?
শ্বেতা : সত্যি দারুণ। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, কমেডি করা খুব সহজ কোনো কাজ নয়। শুরুতে আমি গেস্ট পারফরমার ছিলাম। কিন্তু দিনে দিনে দর্শকদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাওয়ার পর আমি ওই টিভি শোটি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। তখন আসলেই চমৎকার মজার সময় কেটেছে আমার।
আপনি তো বিগ বসের গত মৌসুমের বিজয়ী। এবারের বিগ বসের নতুন মৌসুম নিয়ে কিছু বলুন।
শ্বেতা : আমি আসলে ঠিক তেমনভাবে দেখছি না এবারের বিগ বস। আমি পরওয়ারিশ সিরিয়ালের কাজ নিয়েই ব্যস্ত। আগের মৌসুমগুলোও আমি নিয়মিতভাবে দেখিনি। আমি আসলে অর্থের জন্যই বিগ বসে অংশ নিয়েছিলাম। সত্যি বলতে কি, এই টিভি শোতে অংশগ্রহণকারী সেলিব্রিটিদের মধ্যে নোংরা ঝগড়া-বিবাদ সৃষ্টিতে অনুষ্ঠান নির্মাতারাই ইন্ধন জোগান। এটা আমার একদম ভালো লাগেনি। এখানে সব নেগেটিভ ব্যাপারই হাইলাইট করা হয়। এটা বেশ দুঃখজনক।
নতুন কোনো টিভি রিয়ালিটি শোতে অংশ নেওয়ার কথা ভাবছেন?
শ্বেতা : না। এ মুহূর্তে পরওয়ারিশ সিরিয়াল নিয়েই ব্যস্ত আছি। একসঙ্গে একটির বেশি প্রজেক্ট নিয়ে ব্যস্ত কিংবা মনোযোগী হতে চাই না আমি। ভবিষ্যতে আমি কোনো রিয়ালিটি শোতে অংশ নেব না। তবে অন্য যেকোনো ধরনের শোতে কাজ করার অফার পেলে অবশ্যই তা করব।
আইটেম গার্ল হয়ে কেমন মজা পেয়েছেন?
শ্বেতা : এটা আমার জন্য অন্য ধরনের একটি অভিজ্ঞতা ছিল। আইটেম গার্ল হিসেবে খারাপ করিনি_এটা ভেবে এক ধরনের উত্তেজনা আর শিহরণ অনুভব করি।
আপনার ভক্ত-অনুরাগীদের জন্য কোনো মেসেজ...
শ্বেতা : আমার জন্য সবাই আশীর্বাদ করবেন। আগেও যেভাবে আমাকে আপন ভেবে আমার মঙ্গল কামনা করেছেন, এখনো তা অব্যাহত রাখবেন, আশা করি। আমার বর্তমান কাজ দেখে এর ভালোমন্দ বিচার করুন। আমাকে অনুপ্রেরণা দিন। আমিও আপনাদের মন ভরাতে আরো অনেক বেশি পরিশ্রম করব। আমি আপনাদের সবার মুখে হাসি দেখতে চাই।
No comments