পুনঃপরীক্ষার বিরুদ্ধে মত দিয়েছেন জাফর ইকবাল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'গ' ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা নিরসনে আবার পরীক্ষা গ্রহণের বিরুদ্ধে অভিমত প্রকাশ করেছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল। এ অবস্থায় ড. জাফর ইকবালকে নিয়ে আজ মঙ্গলবার আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
নতুন করে ভর্তি পরীক্ষা না নিয়ে ফল পুনর্মূল্যায়ন সম্ভব বলে ড. জাফর ইকবাল গতকাল সোমবার আদালতে অভিমত
নতুন করে ভর্তি পরীক্ষা না নিয়ে ফল পুনর্মূল্যায়ন সম্ভব বলে ড. জাফর ইকবাল গতকাল সোমবার আদালতে অভিমত
দেওয়ার পর বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেনের বেঞ্চ এই পরামর্শ দেন। ওই আলোচনার সিদ্ধান্ত আগামীকাল বুধবার আদালতকে জানাতে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমকে বলা হয়েছে। একইদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনকে আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে।
গতকাল শুনানিতে আদালত ড. জাফর ইকবালকে বলেন, 'আপনি একজন আইটি বিশেষজ্ঞ ও অধ্যাপক। ঢাবিতে সৃষ্ট এই জটিলতা নিরসনে কী করা যায়?' জবাবে ড. জাফর ইকবাল বলেন, এটা তেমন একটা বড় সমস্যা নয়। উত্তরপত্র এখনো ধ্বংস করা হয়নি। সুতরাং ভুল উত্তরগুলোকে শুদ্ধ ধরে ফল পুনর্মূল্যায়ন করা যায়। এটা ছাড়াও যে প্রশ্নের সঠিক উত্তর নেই সেগুলো বাদ দিয়ে ফল পুনর্মূল্যায়ন সম্ভব। সুতরাং পুনরায় পরীক্ষা নেওয়ার দরকার নেই। নতুন করে পরীক্ষা নিলে শিক্ষার্থীদের অনেক সমস্যা হবে। তিনি বলেন, একটি পদ্ধতিতে ফল পুনর্মূল্যায়ন করতে আধা ঘণ্টা লাগতে পারে। ভিন্ন এক পদ্ধতি নিলে ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টার মধ্যেই ফল দেওয়া সম্ভব।
উত্তরপত্র মূল্যায়নের দায়িত্ব প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া দুঃখজনক উল্লেখ করে ড. ইকবাল বলেন, ঢাবিতে কম্পিউটার সায়েন্স ইনস্টিটিউট আছে। তাদের এ দায়িত্ব দেওয়া যেত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'গ' ইউনিটের (ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ) পুনর্মূল্যায়িত ফল বাতিল ও নতুন করে পরীক্ষা নেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়। এ আবেদনের ওপর শুনানি চলছে। 'গ' ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১২ জন শিক্ষার্থী রিট আবেদনটি করেন।
গতকাল শুনানিতে আদালত ড. জাফর ইকবালকে বলেন, 'আপনি একজন আইটি বিশেষজ্ঞ ও অধ্যাপক। ঢাবিতে সৃষ্ট এই জটিলতা নিরসনে কী করা যায়?' জবাবে ড. জাফর ইকবাল বলেন, এটা তেমন একটা বড় সমস্যা নয়। উত্তরপত্র এখনো ধ্বংস করা হয়নি। সুতরাং ভুল উত্তরগুলোকে শুদ্ধ ধরে ফল পুনর্মূল্যায়ন করা যায়। এটা ছাড়াও যে প্রশ্নের সঠিক উত্তর নেই সেগুলো বাদ দিয়ে ফল পুনর্মূল্যায়ন সম্ভব। সুতরাং পুনরায় পরীক্ষা নেওয়ার দরকার নেই। নতুন করে পরীক্ষা নিলে শিক্ষার্থীদের অনেক সমস্যা হবে। তিনি বলেন, একটি পদ্ধতিতে ফল পুনর্মূল্যায়ন করতে আধা ঘণ্টা লাগতে পারে। ভিন্ন এক পদ্ধতি নিলে ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টার মধ্যেই ফল দেওয়া সম্ভব।
উত্তরপত্র মূল্যায়নের দায়িত্ব প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া দুঃখজনক উল্লেখ করে ড. ইকবাল বলেন, ঢাবিতে কম্পিউটার সায়েন্স ইনস্টিটিউট আছে। তাদের এ দায়িত্ব দেওয়া যেত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'গ' ইউনিটের (ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ) পুনর্মূল্যায়িত ফল বাতিল ও নতুন করে পরীক্ষা নেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়। এ আবেদনের ওপর শুনানি চলছে। 'গ' ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১২ জন শিক্ষার্থী রিট আবেদনটি করেন।
No comments