মিসরে পার্লামেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী মিসরে গতকাল সোমবার পার্লামেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসনি মুবারকের পতনের পর দেশটিতে এটিই প্রথম নির্বাচন।তবে কয়েক দিন ধরে চলা সেনা শাসনবিরোধী আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। গতকালও কায়রোর তাহরির স্কয়ার দখল করে রাখে হাজারো বিক্ষোভকারী। সেনা শাসনের অধীনে এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে তারা।
বার্তা সংস্থাগুলো জানিয়েছে, অনেক ভোটকেন্দ্র খোলার আগেই ভোটাররা সেখানে ভিড় করেন। তবে বেশ কয়েকটি জায়গায় নির্ধারিত সময়ের পরে ভোটকেন্দ্র খোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে কেন্দ্রে সময়মতো ব্যালট পেপার না পেঁৗছানো, কালির স্বল্পতা ইত্যাদিকে দায়ী করেছে কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। অপেক্ষাকৃত দরিদ্র অঞ্চলে কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের উপস্থিতি বেশি ছিল বলে জানায় বার্তা সংস্থাগুলো।
কায়রো, আলেঙ্ান্দ্রিয়াসহ কয়েকটি জায়গায় গতকাল শুরু হওয়া পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের এ নির্বাচন তিনটি পর্যায়ে সম্পন্ন হবে। আজ মঙ্গলবারও এসব আসনে ভোটগ্রহণ চলবে। বাকি নির্বাচনী এলাকায় ভোট হবে আগামী ১৪ ডিসেম্বর ও ৩ জানুয়ারি। আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করা হবে ১৩ জানুয়ারি।
নির্বাচনে মুবারক আমলে নিষিদ্ধ উদারপন্থী ইসলামী দল মুসলিম ব্রাদারহুড সর্বাধিক আসন পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রায় পাঁচ কোটি ভোটার পার্লামেন্টের ৫০৮ জন জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করবেন। ৫০টি নিবন্ধনকৃত রাজনৈতিক দলের ঠিক কতজন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, সে ব্যাপারে পরিষ্কার তথ্য জানা যায়নি।
তবে নির্বাচনে কারচুপিসহ নানা ধরনের শঙ্কা কাজ করছে মানুষের মনে। গতকাল কয়েকটি ভোটকেন্দ্র ঘুরে দেখেছেন সামরিক পরিষদের প্রধান ফিল্ড মার্শাল হুসেইন তানতাওয়ি। নির্বাচনের আগে থেকেই সামরিক শাসন অবসানের দাবিতে বিক্ষোভ করছে গণতন্ত্রকামীরা। এখন পর্যন্ত এ বিক্ষোভে কমপক্ষে ৪১ জন মারা গেছে। সামরিক শাসকের অধীনে নির্বাচন অবাধ হবে না_এ অভিযোগে সেনাশাসকদের পদত্যাগ না করা পর্যন্ত নির্বাচন স্থগিতের দাবি ছিল আন্দোলনকারীদের। কিন্তু যথাসময়ে নির্বাচন সম্পন্ন করার ঘোষণা দেয় সামরিক পরিষদ। তারা হুঁশিয়ারি দেয়, নির্বাচনে কাউকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
কায়রো, আলেঙ্ান্দ্রিয়াসহ কয়েকটি জায়গায় গতকাল শুরু হওয়া পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের এ নির্বাচন তিনটি পর্যায়ে সম্পন্ন হবে। আজ মঙ্গলবারও এসব আসনে ভোটগ্রহণ চলবে। বাকি নির্বাচনী এলাকায় ভোট হবে আগামী ১৪ ডিসেম্বর ও ৩ জানুয়ারি। আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করা হবে ১৩ জানুয়ারি।
নির্বাচনে মুবারক আমলে নিষিদ্ধ উদারপন্থী ইসলামী দল মুসলিম ব্রাদারহুড সর্বাধিক আসন পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রায় পাঁচ কোটি ভোটার পার্লামেন্টের ৫০৮ জন জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করবেন। ৫০টি নিবন্ধনকৃত রাজনৈতিক দলের ঠিক কতজন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, সে ব্যাপারে পরিষ্কার তথ্য জানা যায়নি।
তবে নির্বাচনে কারচুপিসহ নানা ধরনের শঙ্কা কাজ করছে মানুষের মনে। গতকাল কয়েকটি ভোটকেন্দ্র ঘুরে দেখেছেন সামরিক পরিষদের প্রধান ফিল্ড মার্শাল হুসেইন তানতাওয়ি। নির্বাচনের আগে থেকেই সামরিক শাসন অবসানের দাবিতে বিক্ষোভ করছে গণতন্ত্রকামীরা। এখন পর্যন্ত এ বিক্ষোভে কমপক্ষে ৪১ জন মারা গেছে। সামরিক শাসকের অধীনে নির্বাচন অবাধ হবে না_এ অভিযোগে সেনাশাসকদের পদত্যাগ না করা পর্যন্ত নির্বাচন স্থগিতের দাবি ছিল আন্দোলনকারীদের। কিন্তু যথাসময়ে নির্বাচন সম্পন্ন করার ঘোষণা দেয় সামরিক পরিষদ। তারা হুঁশিয়ারি দেয়, নির্বাচনে কাউকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
No comments