ডিসিসি ভাগের বিল পাস হতে পারে আজ-৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে পাস হতে পারে বহুল আলোচিত ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) বিভক্তিকরণ বিল। বিলটি পাস হওয়ার তিন মাসের মধ্যেই 'ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন' ও 'ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন'-এর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি 'স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) (সংশোধন) বিল, ২০১১' যাচাই-বাছাই শেষে গতকাল সোমবার সংসদে প্রতিবেদন জমা
দিয়েছে।ডেপুটি স্পিকার শওকত আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংসদ অধিবেশনে সংসদীয় কমিটির সদস্য হুইপ নূর-এ আলম চৌধুরী প্রতিবেদনটি উত্থাপন করেন। গত ২৩ নভেম্বর সংসদে উত্থাপনের পর বিলটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়েছিল।
বিলটি সংসদে পাস হয়ে আইনে পরিণত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ডিসিসির বর্তমান গঠন বিলুপ্ত হবে। এরপর 'ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন' ও 'ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন' গঠন করে সেখানে দুজন প্রশাসক নিয়োগ করা হবে। এই প্রশাসকের মেয়াদ হবে ৯০ দিন। এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন না হলে পুরনো প্রশাসককে অপসারণ করে নতুন প্রশাসক নিয়োগ করা হবে।
দেশের সব সিটি করপোরেশনের জন্য অভিন্ন বিধান করে ২০০৯ সালে প্রণীত স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইনে কয়েকটি ধারা ও তফশিল সংশোধন এবং কয়েকটি নতুন ধারা সংযোজন করে এই বিলটি আনা হয়েছে। এই সংশোধনের ফলে নির্বাচনের কাজে সহায়তার জন্য সেনা মোতায়েনের বিষয়টি বাদ দেওয়া হয়েছে। গত ৩১ অক্টোবর মন্ত্রিসভায় আইনটি চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। তার আগে ১৭ অক্টোবরের বৈঠকে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। মেয়াদ উত্তীর্ণ ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন দেওয়া না দেওয়া নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই হঠাৎ করে সরকার এই সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করার বিলটি মন্ত্রিসভায় নিয়ে আসে।
সংসদে উত্থাপিত সংসদীয় কমিটির প্রতিবেদনে বিলটিতে উল্লেখযোগ্য কিছু সংশোধনী আনার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে মেয়াদ শেষের ১৮০ দিনের পরিবর্তে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান রাখা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে দুই প্রক্রিয়ায় নির্বাচন করার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মেয়াদ শেষের পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করা যাবে। অথবা মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করা হলে তা হবে প্রশাসকের অধীনে। সে ক্ষেত্রে প্রশাসকও ৯০ দিনের বেশি থাকতে পারবেন না। পুরাতন সিটি করপোরেশনের ক্ষেত্রে প্রশাসকের মেয়াদ হবে ৯০ দিন। আর নবগঠিত সিটি করপোরেশনের ক্ষেত্রে প্রশাসকের মেয়াদ হবে ১৮০ দিন।
এদিকে মূল আইনের প্রথম তফশিল পরিবর্তন করে বিলে দুই সিটি করপোরেশনের জন্য ওয়ার্ড ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। তাতে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ১ থেকে ২৩ ও ৩৭ থেকে ৪৭ পর্যন্ত এবং ৫৪ ও ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড (মোট ৩৬টি) প্রস্তাবিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ২৪ থেকে ৩৬, ৪৮ থেকে ৫৩ ও ৫৬ থেকে ৯২ নম্বর পর্যন্ত ওয়ার্ড (মোট ৫৬টি) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
মূল আইনের দফা (১)-এ 'আইন প্রয়োগকারী সংস্থা'র সংজ্ঞায় 'বাংলাদেশ রাইফেলস, কোস্টগার্ড বাহিনী এবং প্রতিরক্ষা বিভাগসমূহ' শব্দগুলোর পরিবর্তে 'বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এবং কোস্টগার্ড বাহিনী' শব্দগুলো প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। ফলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের বিধান বাদ যাবে।
বিলটি সংসদে পাস হয়ে আইনে পরিণত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ডিসিসির বর্তমান গঠন বিলুপ্ত হবে। এরপর 'ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন' ও 'ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন' গঠন করে সেখানে দুজন প্রশাসক নিয়োগ করা হবে। এই প্রশাসকের মেয়াদ হবে ৯০ দিন। এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন না হলে পুরনো প্রশাসককে অপসারণ করে নতুন প্রশাসক নিয়োগ করা হবে।
দেশের সব সিটি করপোরেশনের জন্য অভিন্ন বিধান করে ২০০৯ সালে প্রণীত স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইনে কয়েকটি ধারা ও তফশিল সংশোধন এবং কয়েকটি নতুন ধারা সংযোজন করে এই বিলটি আনা হয়েছে। এই সংশোধনের ফলে নির্বাচনের কাজে সহায়তার জন্য সেনা মোতায়েনের বিষয়টি বাদ দেওয়া হয়েছে। গত ৩১ অক্টোবর মন্ত্রিসভায় আইনটি চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। তার আগে ১৭ অক্টোবরের বৈঠকে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। মেয়াদ উত্তীর্ণ ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন দেওয়া না দেওয়া নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই হঠাৎ করে সরকার এই সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করার বিলটি মন্ত্রিসভায় নিয়ে আসে।
সংসদে উত্থাপিত সংসদীয় কমিটির প্রতিবেদনে বিলটিতে উল্লেখযোগ্য কিছু সংশোধনী আনার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে মেয়াদ শেষের ১৮০ দিনের পরিবর্তে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান রাখা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে দুই প্রক্রিয়ায় নির্বাচন করার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মেয়াদ শেষের পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করা যাবে। অথবা মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করা হলে তা হবে প্রশাসকের অধীনে। সে ক্ষেত্রে প্রশাসকও ৯০ দিনের বেশি থাকতে পারবেন না। পুরাতন সিটি করপোরেশনের ক্ষেত্রে প্রশাসকের মেয়াদ হবে ৯০ দিন। আর নবগঠিত সিটি করপোরেশনের ক্ষেত্রে প্রশাসকের মেয়াদ হবে ১৮০ দিন।
এদিকে মূল আইনের প্রথম তফশিল পরিবর্তন করে বিলে দুই সিটি করপোরেশনের জন্য ওয়ার্ড ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। তাতে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ১ থেকে ২৩ ও ৩৭ থেকে ৪৭ পর্যন্ত এবং ৫৪ ও ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড (মোট ৩৬টি) প্রস্তাবিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ২৪ থেকে ৩৬, ৪৮ থেকে ৫৩ ও ৫৬ থেকে ৯২ নম্বর পর্যন্ত ওয়ার্ড (মোট ৫৬টি) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
মূল আইনের দফা (১)-এ 'আইন প্রয়োগকারী সংস্থা'র সংজ্ঞায় 'বাংলাদেশ রাইফেলস, কোস্টগার্ড বাহিনী এবং প্রতিরক্ষা বিভাগসমূহ' শব্দগুলোর পরিবর্তে 'বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এবং কোস্টগার্ড বাহিনী' শব্দগুলো প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। ফলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের বিধান বাদ যাবে।
No comments