রাজশাহীর ব্যবসায়ী আমিনুল হত্যার সঙ্গে শক্তিশালী চক্র জড়িত
রাজশাহী মহানগরীর আলোচিত ব্যবসায়ী আমিনুল হক হত্যাকাণ্ডে কোনো শক্তিশালী চক্র জড়িত রয়েছে বলে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন (বিএইচআরসি) নামের একটি সংগঠন দাবি করেছে। ওই কমিশন রাজশাহী শাখার তদন্তে এ ধরনের কিছু প্রমাণ মিলেছে বলেও দাবি করেছে।গতকাল শনিবার সকালে নগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আমিনুল হক হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি। হত্যাকাণ্ডের পর স্বপ্রণোদিত হয়ে সংগঠনটির রাজশাহী শাখার পক্ষ থেকে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও বোয়ালিয়া থানার ওসি (তদন্ত) খান মোহম্মাদ শাহরিয়ার দাবি করেন, 'মামলার যতটুকু তদন্তকাজ এগিয়েছে, তার মধ্যে এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এর পরও ওই সংগঠন কিভাবে এ ধরনের প্রমাণ পেয়েছে, সেটি আমি খোঁজ নিয়ে দেখব। যদি তারা এ তথ্য পেয়েই থাকে, তাহলে তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনে নতুন করে তদন্তকাজ শুরু করব।'
নিজেদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে দাবিকারী সংগঠনটির প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়, ব্যবসায়ী আমিনুল হকের বিপুল সম্পদ ও অর্থ আত্মসাতের উদ্দেশ্যে একটি প্রভাবশালী চক্র এ খুনের ঘটনাটি ঘটিয়েছে। কিন্তু হত্যাকাণ্ডের মোটিভ উদ্ধারে পুলিশ গড়িমসি করছে।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সামনে তদন্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন কমিশনের রাজশাহী শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবু মোতালেব বাদল। তিনি জানান, হত্যাকাণ্ডের পর বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য ও অনুসন্ধান করে এ প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। এ প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে দাখিল করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির আহ্বায়ক ও সাবেক এএসপি কে এম হাবিবুর রহমান, সদস্য অ্যাডভোকেট আকতারুল আলম বাবু, অ্যাডভোকেট মাইনুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট নাসরিন আক্তার মিতা প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, গত ১০ মার্চ নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর নগরীর আলুপট্টির একটি বাসা থেকে আমিনুল হকের ৯ টুকরো লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিজেদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে দাবিকারী সংগঠনটির প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়, ব্যবসায়ী আমিনুল হকের বিপুল সম্পদ ও অর্থ আত্মসাতের উদ্দেশ্যে একটি প্রভাবশালী চক্র এ খুনের ঘটনাটি ঘটিয়েছে। কিন্তু হত্যাকাণ্ডের মোটিভ উদ্ধারে পুলিশ গড়িমসি করছে।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সামনে তদন্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন কমিশনের রাজশাহী শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবু মোতালেব বাদল। তিনি জানান, হত্যাকাণ্ডের পর বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য ও অনুসন্ধান করে এ প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। এ প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে দাখিল করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির আহ্বায়ক ও সাবেক এএসপি কে এম হাবিবুর রহমান, সদস্য অ্যাডভোকেট আকতারুল আলম বাবু, অ্যাডভোকেট মাইনুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট নাসরিন আক্তার মিতা প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, গত ১০ মার্চ নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর নগরীর আলুপট্টির একটি বাসা থেকে আমিনুল হকের ৯ টুকরো লাশ উদ্ধার করা হয়।
No comments