তারপরও রুনি ঠিক আছেন!
ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার। ওয়েইন রুনির মন খারাপ হওয়াই স্বাভাবিক। বাবাকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হবে না? এটির প্রভাব তাহলে মন্টেনেগ্রোর বিপক্ষে ইংল্যান্ডের ইউরো বাছাইয়ের ম্যাচেও পড়ার কথা। কিন্তু ইংল্যান্ড কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলো বলেছেন, রুনি ঠিক আছেন। গতকাল হয়ে যাওয়া ম্যাচে রুনির খেলার কথাও ছিল।
ইংল্যান্ডের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে ‘রুনি নির্ভার এবং তার মধ্যে অস্থিরতা নেই’ উল্লেখ করে ক্যাপেলো বলেছেন, ‘আমার সঙ্গে রুনির কথা হয়েছে। ওকে নির্ভার আর শান্তই মনে হয়েছে। ম্যাচ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। রুনিই আমাকে বলেছে, কোনো অসুবিধা নেই।’
গত পরশু উত্তর লন্ডনের পুলিশ ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এই আটজনের মধ্যে রুনির বাবা টমাস ওয়েইন এবং তাঁর চাচা রিচিও ছিলেন। তবে কাল রুনি সিনিয়র জামিন পেয়েছেন বলে জানা গেছে। স্কটিশ প্রিমিয়ার লিগে ২০১০ সালে মাদারওয়েল ও হার্টসের ম্যাচটি পাতানো হয়েছিল। আর এটির সঙ্গে রুনির বাবা ও তাঁর চাচা জড়িত বলেই সন্দেহ পুলিশের।
এমন একটা ঘটনা, আর এত ঘনিষ্ঠজন বিপদে পড়েছেন; রুনির পক্ষে ম্যাচে মন দেওয়া কঠিনই বটে। তবে ইংলিশ ডিফেন্ডার জন টেরিও বলেছেন, কোনো সমস্যা নেই। ‘ওয়েইনের (রুনি) মনোযোগ ম্যাচেই আছে। এই ম্যাচটার গুরুত্ব কী তা, আমরা সবাই জানি। রুনির জন্য মাঠে নামাটা জরুরি এবং সে এটা ভালোবাসে। আপনি যখন মাঠে থাকবেন, তখন জীবনের আর সবকিছু থেকে বিচ্ছিন্নই থাকবেন’—মন্টেনেগ্রোর বিপক্ষে কালকের ম্যাচের আগের দিন বলেছেন টেরি।
ইংল্যান্ডের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে ‘রুনি নির্ভার এবং তার মধ্যে অস্থিরতা নেই’ উল্লেখ করে ক্যাপেলো বলেছেন, ‘আমার সঙ্গে রুনির কথা হয়েছে। ওকে নির্ভার আর শান্তই মনে হয়েছে। ম্যাচ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। রুনিই আমাকে বলেছে, কোনো অসুবিধা নেই।’
গত পরশু উত্তর লন্ডনের পুলিশ ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এই আটজনের মধ্যে রুনির বাবা টমাস ওয়েইন এবং তাঁর চাচা রিচিও ছিলেন। তবে কাল রুনি সিনিয়র জামিন পেয়েছেন বলে জানা গেছে। স্কটিশ প্রিমিয়ার লিগে ২০১০ সালে মাদারওয়েল ও হার্টসের ম্যাচটি পাতানো হয়েছিল। আর এটির সঙ্গে রুনির বাবা ও তাঁর চাচা জড়িত বলেই সন্দেহ পুলিশের।
এমন একটা ঘটনা, আর এত ঘনিষ্ঠজন বিপদে পড়েছেন; রুনির পক্ষে ম্যাচে মন দেওয়া কঠিনই বটে। তবে ইংলিশ ডিফেন্ডার জন টেরিও বলেছেন, কোনো সমস্যা নেই। ‘ওয়েইনের (রুনি) মনোযোগ ম্যাচেই আছে। এই ম্যাচটার গুরুত্ব কী তা, আমরা সবাই জানি। রুনির জন্য মাঠে নামাটা জরুরি এবং সে এটা ভালোবাসে। আপনি যখন মাঠে থাকবেন, তখন জীবনের আর সবকিছু থেকে বিচ্ছিন্নই থাকবেন’—মন্টেনেগ্রোর বিপক্ষে কালকের ম্যাচের আগের দিন বলেছেন টেরি।
No comments