উপযুক্ত প্রস্তুতির কথাই বললেন বারাথ
ক্রীড়া প্রতিবেদক : ব্রায়ান লারা নেই। তবে বাংলাদেশ সফররত ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে তাঁর ছায়া আছে! ড্যারেন ব্রাভো সম্পর্কে শুধু ভাগ্নেই নন, ব্যাটিং স্টাইলেও মিল আছে। ক্যারিবীয় ওপেনার অ্যাড্রিয়ান বারাথের বাড়ি লারারই ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোতে। এই ডানহাতির মাঝে ১১ বছর বয়সে প্রতিভার ঝলকানিটা প্রথম দেখতে পেয়েছিলেন ব্রায়ান লারাই। সংক্ষিপ্ত আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে টেস্ট এবং ওয়ানডেতে একটি করে সেঞ্চুরিতে প্রতিভার চিহ্নও এঁকেছেন বারাথ। বাংলাদেশ সফরেও সে রকম কিছু করারই ইচ্ছা তাঁর।
সে রকম কিছু করার প্রস্তুতি শুধু বারাথ একা নন, পুরো ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলই নিয়েছে বলে গতকাল জানিয়েছেন তিনি।
'প্রতিপক্ষ' হিসেবে সব দলই আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে সমীহ করে। তবে অ্যাড্রিয়ান বারাথের কথায় সে সমীহের অন্য মানে না খোঁজার যথেষ্ট কারণ আছে। বাংলাদেশ সফরের কারণে দেশে একাডেমীতে প্রস্তুতিও নিয়েছে ক্যারিবীয়রা। এখনকার আবহাওয়ার সঙ্গে আরো ভালো পরিচয়ের জন্য এক সপ্তাহের ক্যাম্প করেছে শারজায়। সবশেষে ঢাকায়ও বারাথরা হাজির সাত দিন আগে, 'সিরিজটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আগে এসে পড়ায় আবহাওয়া এবং কন্ডিশন সম্পর্কে আরো ভালো ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। এ সিরিজে ভালো কিছু করাই আমাদের সবার লক্ষ্য।'
১১ বছর বয়সে ব্রায়ান লারার নজর কাড়া ক্রিকেটার যে বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে ঢুকে পড়বেন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। অনূর্ধ্ব-১৩ দল থেকে 'ডাবল প্রমোশন' নিয়ে সরাসরি অনূর্ধ্ব-১৫ দলে ঢোকা এ ক্রিকেটার ২০০৮ সালে খেলেছেন যুব বিশ্বকাপ। প্রতিপক্ষ হিসেবে বারাথের বাংলাদেশকে দেখার অভিজ্ঞতা তার ঠিক আগেই, 'মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত যুব বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশে খেলতে এসেছিলাম। এক সপ্তাহের ওই সফরে বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছি। এখানকার উইকেট একটু মন্থর গতির। স্পিন-সহায়ক। এটা আমরা জেনেই এসেছি। সে অনুযায়ী প্রস্তুতিও আছে। এ ধরনের কন্ডিশন উপযোগী খেলোয়াড় নিয়েই আমরা বাংলাদেশে এসেছি।'
বিশ্বের সব দলই জানে। অ্যাড্রিয়ান বারাথও জানেন যে এ কন্ডিশনে বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ হবে স্পিন-নির্ভর। তবে ক্যারিবীয় এ ওপেনারের কাছে বাংলাদেশের পুরো বোলিং আক্রমণই গুরুত্বপূর্ণ, 'বাংলাদেশের সব বোলারই আমাদের ভাবনায় আছে। বিশেষ করে সাকিব আল হাসানের মতো বোলার আছে বাংলাদেশ দলে। বাকিরাও এ কন্ডিশনে বোলিং করে অভ্যস্ত। তাই বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণকে হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই।' বারাথের সঙ্গী ব্যাটসম্যানরা সাকিবদের সেভাবে দেখছেনও না, 'সব বোলারের চুলচেরা বিশ্লেষণ করছি। আগেও বলেছি, এ সফরে আসার আগে আমরা লম্বা প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করি, সেগুলো মাঠের ক্রিকেটে কাজে দেবে। অন্তত আমরা সবাই সে রকমই আশা করছি।'
বাংলাদেশের মুখোমুখি হওয়ার জন্য যে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, এর প্রমাণ গতকাল বিকেলের মিরপুর স্টেডিয়াম। আগের দিনই ফতুল্লায় ম্যাচ খেলা সফরকারীরা অনুশীলনে আসবে কি না, তা নিয়ে সংশয়াচ্ছন্ন ছিলেন সবাই। কিন্তু পূর্ব নির্ধারিত সময়ের আধা ঘণ্টা বিলম্বে হলেও বিকেলের অনুশীলনে ঠিকই হাজির পুরো ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল। প্রস্তুতিতে নামার আগে ড্রেসিংরুমে দীর্ঘ টিম মিটিংয়ে যে বাংলাদেশ দলের 'ব্যবচ্ছেদ' হয়েছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
'প্রতিপক্ষ' হিসেবে সব দলই আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে সমীহ করে। তবে অ্যাড্রিয়ান বারাথের কথায় সে সমীহের অন্য মানে না খোঁজার যথেষ্ট কারণ আছে। বাংলাদেশ সফরের কারণে দেশে একাডেমীতে প্রস্তুতিও নিয়েছে ক্যারিবীয়রা। এখনকার আবহাওয়ার সঙ্গে আরো ভালো পরিচয়ের জন্য এক সপ্তাহের ক্যাম্প করেছে শারজায়। সবশেষে ঢাকায়ও বারাথরা হাজির সাত দিন আগে, 'সিরিজটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আগে এসে পড়ায় আবহাওয়া এবং কন্ডিশন সম্পর্কে আরো ভালো ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। এ সিরিজে ভালো কিছু করাই আমাদের সবার লক্ষ্য।'
১১ বছর বয়সে ব্রায়ান লারার নজর কাড়া ক্রিকেটার যে বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে ঢুকে পড়বেন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। অনূর্ধ্ব-১৩ দল থেকে 'ডাবল প্রমোশন' নিয়ে সরাসরি অনূর্ধ্ব-১৫ দলে ঢোকা এ ক্রিকেটার ২০০৮ সালে খেলেছেন যুব বিশ্বকাপ। প্রতিপক্ষ হিসেবে বারাথের বাংলাদেশকে দেখার অভিজ্ঞতা তার ঠিক আগেই, 'মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত যুব বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশে খেলতে এসেছিলাম। এক সপ্তাহের ওই সফরে বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছি। এখানকার উইকেট একটু মন্থর গতির। স্পিন-সহায়ক। এটা আমরা জেনেই এসেছি। সে অনুযায়ী প্রস্তুতিও আছে। এ ধরনের কন্ডিশন উপযোগী খেলোয়াড় নিয়েই আমরা বাংলাদেশে এসেছি।'
বিশ্বের সব দলই জানে। অ্যাড্রিয়ান বারাথও জানেন যে এ কন্ডিশনে বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ হবে স্পিন-নির্ভর। তবে ক্যারিবীয় এ ওপেনারের কাছে বাংলাদেশের পুরো বোলিং আক্রমণই গুরুত্বপূর্ণ, 'বাংলাদেশের সব বোলারই আমাদের ভাবনায় আছে। বিশেষ করে সাকিব আল হাসানের মতো বোলার আছে বাংলাদেশ দলে। বাকিরাও এ কন্ডিশনে বোলিং করে অভ্যস্ত। তাই বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণকে হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই।' বারাথের সঙ্গী ব্যাটসম্যানরা সাকিবদের সেভাবে দেখছেনও না, 'সব বোলারের চুলচেরা বিশ্লেষণ করছি। আগেও বলেছি, এ সফরে আসার আগে আমরা লম্বা প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করি, সেগুলো মাঠের ক্রিকেটে কাজে দেবে। অন্তত আমরা সবাই সে রকমই আশা করছি।'
বাংলাদেশের মুখোমুখি হওয়ার জন্য যে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, এর প্রমাণ গতকাল বিকেলের মিরপুর স্টেডিয়াম। আগের দিনই ফতুল্লায় ম্যাচ খেলা সফরকারীরা অনুশীলনে আসবে কি না, তা নিয়ে সংশয়াচ্ছন্ন ছিলেন সবাই। কিন্তু পূর্ব নির্ধারিত সময়ের আধা ঘণ্টা বিলম্বে হলেও বিকেলের অনুশীলনে ঠিকই হাজির পুরো ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল। প্রস্তুতিতে নামার আগে ড্রেসিংরুমে দীর্ঘ টিম মিটিংয়ে যে বাংলাদেশ দলের 'ব্যবচ্ছেদ' হয়েছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
No comments