অভিযোগকারী জুয়েলকে খুঁজে পায়নি পুলিশ
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) তিন পরিদর্শকের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ এবং এ-সংক্রান্ত ঘটনার তদন্তে অগ্রগতি নেই। তদন্ত কমিটি সূত্রে জানা গেছে, জুয়েল নামের যে আদম ব্যবসায়ীর অভিযোগের ভিত্তিতে এ তিন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে, তাঁকে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। সে কারণে এ ঘটনার তদন্তও এগোচ্ছে না।এদিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওই তিন কর্মকর্তা তদন্ত কমিটিকে বলেছেন, সরকারের বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা তাঁদের আটক করে কার্যালয়ে নিয়ে চোখ বেঁধে পিটিয়েছেন।
ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার ডিবির তিন পরিদর্শক সফিউদ্দিন শেখ, রুহুল আমিন ও গিয়াস উদ্দিনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তাঁরা ডিবির অস্ত্র উদ্ধার ও বোমা নিষ্ক্রিয়করণ সেলে কর্মরত ছিলেন। এ ঘটনায় ডিবির যুগ্ম কমিশনার মীর শহীদুল ইসলামকে প্রধান করে ওই দিনই একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
আওলাদ হোসেন নামের এক ব্যবসায়ীর অভিযোগের ভিত্তিতে জুয়েলের বিরুদ্ধে তদন্তে নামেন ডিবির ওই তিন পরিদর্শক। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল এলাকা থেকে এ তিন ডিবি কর্মকর্তাকে আটক করে সরকারের একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা।
তদন্ত কমিটির প্রধান ডিবির যুগ্ম কমিশনার মীর শহীদুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ঘুষ গ্রহণের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ডিবির ওই তিন পরিদর্শককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তাঁরা জিজ্ঞাসাবাদে এখন পর্যন্ত ঘটনায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন। যাঁকে কেন্দ্র করে ঘটনার সৃষ্টি, সেই জুয়েলকে এখন পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। জুয়েলকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁকে পাওয়া গেলে অনেক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
পুলিশের ওই কর্মকর্তা বলেন, জুয়েলকে পেলে অভিযুক্ত তিন পরিদর্শকের মুখোমুখি করে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। দুই পক্ষের বক্তব্য মিলিয়ে দেখার প্রয়োজন রয়েছে। জুয়েলকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারলেই ঘটনার আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে।
তদন্ত কমিটির প্রধান মীর শহীদুল ইসলাম আরো জানান, জুয়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগকারী ব্যবসায়ী আওলাদ হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তাঁর বক্তব্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ডিবির অস্ত্র উদ্ধার ও বোমা নিষ্ক্রিয়করণ সেলের প্রধান সহকারী কমিশনার (এসি) সানোয়ার হোসেন বলেন, ঘটনার দিন সরকারের বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা ওই তিন পরিদর্শককে আটক করার পর তাঁদের কার্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে তাঁরা তিন পরিদর্শককে চোখ বেঁধে পিটিয়েছেন। আহত অবস্থায় তাঁরা রাজারবাগ পুলিশ লাইন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আওলাদ হোসেন নামের এক ব্যবসায়ীর অভিযোগের ভিত্তিতে জুয়েলের বিরুদ্ধে তদন্তে নামেন ডিবির ওই তিন পরিদর্শক। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল এলাকা থেকে এ তিন ডিবি কর্মকর্তাকে আটক করে সরকারের একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা।
তদন্ত কমিটির প্রধান ডিবির যুগ্ম কমিশনার মীর শহীদুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ঘুষ গ্রহণের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ডিবির ওই তিন পরিদর্শককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তাঁরা জিজ্ঞাসাবাদে এখন পর্যন্ত ঘটনায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন। যাঁকে কেন্দ্র করে ঘটনার সৃষ্টি, সেই জুয়েলকে এখন পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। জুয়েলকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁকে পাওয়া গেলে অনেক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
পুলিশের ওই কর্মকর্তা বলেন, জুয়েলকে পেলে অভিযুক্ত তিন পরিদর্শকের মুখোমুখি করে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। দুই পক্ষের বক্তব্য মিলিয়ে দেখার প্রয়োজন রয়েছে। জুয়েলকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারলেই ঘটনার আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে।
তদন্ত কমিটির প্রধান মীর শহীদুল ইসলাম আরো জানান, জুয়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগকারী ব্যবসায়ী আওলাদ হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তাঁর বক্তব্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ডিবির অস্ত্র উদ্ধার ও বোমা নিষ্ক্রিয়করণ সেলের প্রধান সহকারী কমিশনার (এসি) সানোয়ার হোসেন বলেন, ঘটনার দিন সরকারের বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা ওই তিন পরিদর্শককে আটক করার পর তাঁদের কার্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে তাঁরা তিন পরিদর্শককে চোখ বেঁধে পিটিয়েছেন। আহত অবস্থায় তাঁরা রাজারবাগ পুলিশ লাইন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
No comments