মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় পর্বে যোগ দেওয়ার সুযোগ এসেছে
বাংলাদেশকে আরেকটি নাইজেরিয়া বানানোর চক্রান্ত চলছে। দেশের মানুষ সাম্রাজ্যবাদের এ নীল নকশার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলবে। দেশের সম্পদ বাঁচানোর এ আন্দোলন হলো মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় পর্ব। যাদের জন্ম ১৯৭১ সালের পরে, তাদের জন্য মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় পর্বে যোগ দেওয়ার সুযোগ এসেছে।গতকাল শনিবার রাজধানীর কমরেড মণি সিংহ-ফরহাদ স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত প্রতিনিধি সভায় তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির নেতারা এসব কথা বলেন।
তেল-গ্যাস-কয়লাসহ সব ধরনের খনিজ সম্পদের ওপর জনগণের শতভাগ মালিকানা প্রতিষ্ঠিত না হলে দেশের উন্নয়ন সম্ভব হবে না বলে জানান বক্তারা। সভায় লংমার্চ, মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। ২৮-৩১ অক্টোবর সুনেত্র অভিমুখে লংমার্চ এবং ২৬ নভেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশ।
সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। তিনি বলেন, 'বাংলাদেশকে নাইজেরিয়া বানানোর চুক্তি ও নীতির বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও দেশীয় কমিশনভোগীদের হাত থেকে জাতীয় সম্পদ রক্ষা করা এবং জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে জাতীয় সম্পদ রক্ষার এ আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার লড়াই। এ লড়াই মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় পর্ব।'
কমিটির আহ্বায়ক শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, 'জাতীয় সম্পদ রক্ষার আন্দোলন বাংলাদেশের জন্য নতুন যুদ্ধ। এ যুদ্ধে আমাদের জয়ী হতে হবে, না হলে বাংলাদেশের মহাসর্বনাশ হয়ে যাবে।' তিনি লংমার্চ, মহাসমাবেশসহ আন্দোলনের সব কর্মসূচি সফল করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। কমিটির ৪২টি জেলার প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন পেশাজীবীসহ বাম প্রগতিশীল সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা এতে যোগ দেন।
দিনব্যাপী এ আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, পলিটব্যুরোর সদস্য বিমল বিশ্বাস, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান ভুঁইয়া, জাতীয় গণফ্রন্টের আহ্বায়ক টিপু বিশ্বাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি প্রমুখ।
সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। তিনি বলেন, 'বাংলাদেশকে নাইজেরিয়া বানানোর চুক্তি ও নীতির বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও দেশীয় কমিশনভোগীদের হাত থেকে জাতীয় সম্পদ রক্ষা করা এবং জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে জাতীয় সম্পদ রক্ষার এ আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার লড়াই। এ লড়াই মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় পর্ব।'
কমিটির আহ্বায়ক শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, 'জাতীয় সম্পদ রক্ষার আন্দোলন বাংলাদেশের জন্য নতুন যুদ্ধ। এ যুদ্ধে আমাদের জয়ী হতে হবে, না হলে বাংলাদেশের মহাসর্বনাশ হয়ে যাবে।' তিনি লংমার্চ, মহাসমাবেশসহ আন্দোলনের সব কর্মসূচি সফল করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। কমিটির ৪২টি জেলার প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন পেশাজীবীসহ বাম প্রগতিশীল সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা এতে যোগ দেন।
দিনব্যাপী এ আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, পলিটব্যুরোর সদস্য বিমল বিশ্বাস, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান ভুঁইয়া, জাতীয় গণফ্রন্টের আহ্বায়ক টিপু বিশ্বাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি প্রমুখ।
No comments