'কর্তৃত্ব ফলাতে পাকিস্তানকে দুর্বল বানাতে চায় ভারত'
পাকিস্তানের সাবেক স্বৈরশাসক পারভেজ মোশাররফ মনে করেন, ভারতের লক্ষ্য হচ্ছে পাকিস্তানকে দুর্বল করে দেওয়া, যাতে করে তারা এ দেশটির ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে পারে। ভারত 'পাকিস্তানবিরোধী একটি আফগানিস্তান তৈরি করতে চায়' বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ওয়াশিংটনে সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোশাররফ এসব কথা বলেন।
মোশাররফ মনে করেন, পাকিস্তানকে দুর্বল করে দেওয়ার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে ভারত। পাকিস্তান যাতে মুখোমুখি দাঁড়াতে না পারে এবং ভারত যাতে তাদের ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে পারে এ জন্যই এমনটা চায় তারা।
মোশাররফ মনে করেন, পাকিস্তানকে দুর্বল করে দেওয়ার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে ভারত। পাকিস্তান যাতে মুখোমুখি দাঁড়াতে না পারে এবং ভারত যাতে তাদের ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে পারে এ জন্যই এমনটা চায় তারা।
পাকিস্তানের সাবেক এ প্রেসিডেন্ট বলেন, 'কর্তৃত্ব বলতে আমি বৈশ্বিক কর্তৃত্বের কথা বুঝিয়েছি। একটি দেশের ওপর কর্তৃত্ব বলতে সেই দেশ দখল করে নেওয়া বোঝায় না। যেমন, ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীনতা পেতে সাহায্য করে। কিন্তু তারা বাংলাদেশের দখল নেয়নি। ভারত পররাষ্ট্র ও অর্থনীতি, বাণিজ্য ও ব্যবসায়িক লেনদেনের ক্ষেত্রে কর্তৃত্ব ফলাচ্ছে।' বিশ্বনেতা হতে না পারলেও ভারত আঞ্চলিক নেতা হতে চায় বলে মনে করেন তিনি।
মোশাররফ আফগানিস্তানে ভারতের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিরোধিতা করেন। যুক্তরাষ্ট্রকে এ ধরনের কাজ বন্ধে তৎপর হওয়া উচিত বলেও পরামর্শ দেন তিনি, 'আমরা জানি, আফগানিস্তানের গোয়েন্দা, কূটনৈতিক, সেনা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা ভারতে প্রশিক্ষণ নিতে যায়। পাকিস্তান এবং আমি বিনা পয়সায় পাকিস্তানের মাটিতে তাদের প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কিন্তু একজনও পাকিস্তানে আসেনি। তারা ভারতে গেছে। ফলে আমরা পাকিস্তানের স্বার্থবিরোধী মন্ত্র পাওয়া গোয়েন্দা, কূটনীতিক ও সেনা পেয়েছি আফগানিস্তানে। ভারতকে এটা বন্ধ করা উচিত এবং যুক্তরাষ্ট্রেরও বিষয়টি বোঝা উচিত।'
এদিকে মার্কিন এক কর্মকর্তা জানান, প্রতিমাসে ২৫ হাজার ডলারের বিনিময়ে পারভেজ মোশাররফ এক তদবিরকারী ভাড়া করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন বিচার বিভাগের তদবিরসংক্রান্ত দলিলের সূত্র দিয়ে এ তথ্য জানান তিনি। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত সাত মাসের জন্য ওই তদবিরকারী নিয়োগ দিয়েছেন তিনি। সূত্র : পিটিআই, জিনিউজ।
মোশাররফ আফগানিস্তানে ভারতের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিরোধিতা করেন। যুক্তরাষ্ট্রকে এ ধরনের কাজ বন্ধে তৎপর হওয়া উচিত বলেও পরামর্শ দেন তিনি, 'আমরা জানি, আফগানিস্তানের গোয়েন্দা, কূটনৈতিক, সেনা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা ভারতে প্রশিক্ষণ নিতে যায়। পাকিস্তান এবং আমি বিনা পয়সায় পাকিস্তানের মাটিতে তাদের প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কিন্তু একজনও পাকিস্তানে আসেনি। তারা ভারতে গেছে। ফলে আমরা পাকিস্তানের স্বার্থবিরোধী মন্ত্র পাওয়া গোয়েন্দা, কূটনীতিক ও সেনা পেয়েছি আফগানিস্তানে। ভারতকে এটা বন্ধ করা উচিত এবং যুক্তরাষ্ট্রেরও বিষয়টি বোঝা উচিত।'
এদিকে মার্কিন এক কর্মকর্তা জানান, প্রতিমাসে ২৫ হাজার ডলারের বিনিময়ে পারভেজ মোশাররফ এক তদবিরকারী ভাড়া করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন বিচার বিভাগের তদবিরসংক্রান্ত দলিলের সূত্র দিয়ে এ তথ্য জানান তিনি। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত সাত মাসের জন্য ওই তদবিরকারী নিয়োগ দিয়েছেন তিনি। সূত্র : পিটিআই, জিনিউজ।
No comments