রোডমার্চ, সিলেটের জনসভা ও খালেদার নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি by মোশাররফ বাবলু
সিলেট অভিমুখে রোডমার্চ সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি। রোডমার্চে সঙ্গে থাকবে চারদলীয় জোটের শরিক ও সমমনা দলগুলোও। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আগামীকাল সোমবার শুরু হচ্ছে ঢাকা থেকে সিলেট অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চ। নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতেই এ রোডমার্চ। পরদিন মঙ্গলবার বিকেলে সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে বিএনপি আয়োজিত জনসভায় বক্তব্য দেবেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া।
এদিকে রোডমার্চ কর্মসূচিতে যেন কোনো ধরনের বাধা দেওয়া না হয় এবং বিরোধীদলীয় নেতার নিরাপত্তার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার দাবি জানিয়ে গতকাল শনিবার দুপুরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন বরাবর চিঠি দিয়েছে বিএনপি। দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চিঠিতে সই করেন বলে দলের একটি সূত্রে জানা গেছে।
গত ২২ সেপ্টেম্বর ঢাকায় চারদলীয় জোটের মহাসমাবেশ থেকে সিলেট, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিভাগ অভিমুখে রোডমার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করেন খালেদা জিয়া। দলীয় কোন্দলের কারণে রাজশাহীর মূল শহরের পরিবর্তে ১৮ অক্টোবর ঢাকা থেকে রোডমার্চ চাঁপাইনবাবগঞ্জ অভিমুখে রওনা দেবে। চট্টগ্রামের রোড আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। কাল শুরু হচ্ছে ঢাকা থেকে সিলেট অভিমুখে রোডমার্চ। সিলেট যাওয়ার পথে ছয়টি জেলায় পথসভা করবে বিএনপি। পথসভার নেতৃত্বে থাকবেন স্থানীয় জেলা বিএনপির নেতারা। প্রথম পথসভা হবে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার তারাবোয়। দ্বিতীয় পথসভা নরসিংদীর ইটখোলায়, তৃতীয়টি কিশোরগঞ্জের ভৈরবে, চতুর্থটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার (বিশ্বরোড মোড়) কড্ডাপাড়ায়, পঞ্চম পথসভা হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে এবং ষষ্ঠ পথসভা হবে মৌলভীবাজারের শেরপুরে। এসব পথসভায় বক্তব্য দেবেন খালেদা জিয়া।
সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকার গুলশান থেকে রওনা দিয়ে সিলেট পেঁৗছে হযরত শাহজালাল (র.)-এর মাজার জিয়ারত করবেন খালেদা জিয়া। রাতে সিলেট সার্কিট হাউসে উঠবেন তিনি। ১১ অক্টোবর তিনি সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে জনসভায় বক্তব্য দেবেন।
যেসব জেলার ভেতর দিয়ে সিলেট অভিমুখে রোডমার্চ যাবে, ওই সব জেলার নেতাদের নিয়ে কয়েক দিন ধরে বৈঠক করছেন সিলেট রোডমার্চ কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ড. মোশাররফ এরই মধ্যে রুটও পরিদর্শন করেছেন। রোডমার্চ ও জনসভা সফল করতে সিলেট নগরে প্রচারপত্র বিলি ও গণসংযোগ করেন বিএনপির নেতারা। গতকাল দুপুরে সিলেট নগরের বন্দরবাজার এবং জিন্দাবাজার এলাকায় রোডমার্চ ও জনসভার প্রচারণা চালানো হয়।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রোডমার্চ কর্মসূচি সফল করতে চাই। রোডমার্চকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে। সিলেট অভিমুখে রোডমার্চ ও সিলেটের জনসভায় মানুষের ঢল নামবে। আশা করি সরকার সহযোগিতা করবে। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বৈরী আচরণ করা হলে তাৎক্ষণিক কর্মসূচি আসতেই পারে।'
শরিক ও সমমনা দল : রোডমার্চ কর্মসূচিতে চারদলীয় জোট ও সমমনা দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা অংশ নেবেন। শরিক দলগুলো হলো জামায়াত, ইসলামী ঐক্যজোট, বিজেপি, খেলাফত মজলিস এবং সমমনা দলগুলো হলো জাগপা, বাংলাদেশ ন্যাপ, লেবার পার্টি, এনডিপি, এনপিপি, ইসলামিক পার্টি, ন্যাপ ভাসানী। জোটের বাইরের এলডিপি ও কল্যাণ পার্টিও এতে অংশ নেবে। তবে বিকল্প ধারাও রোডমার্চের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতারা রোডমার্চের বহরে না গেলেও স্থানীয় নেতারা অংশ নেবেন বলে বিকল্প ধারা জানায়।
বিএনপির সংবাদ সম্মেলন : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ গতকাল বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, রোডমার্চে মানুষের ঢল নামবে জানতে পেরে সরকারি দলের সন্ত্রাসীরা ভয় দেখাচ্ছে। সংসদ সদস্য এ্যানির গাড়িবহরে হামলা চালানো হয়েছে। সরকার যতই চেষ্টা করুক মানুষের ঢল ঠেকাতে পারবে না। তিনি বলেন, ঢাকা থেকে সিলেট যাওয়ার পথে চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ছয়টি স্থানে পথসভায় বক্তব্য দেবেন। ১১ অক্টোবর সিলেট মহানগরের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে জনসভায় বক্তব্য দেবেন তিনি। মৌলভীবাজারে দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বের ব্যাপারে রিজভী বলেন, এখন দেশ ও দেশের মানুষকে বাঁচানোর সময়। এখন দ্বন্দ্ব-সংঘাত করার সময় নয়। মৌলভীবাজারে নাসের রহমান ও খালেদা রব্বানী ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছেন। কোথাও বিবেধ-বিভ্রান্তি নেই।
ইন্টারনেটে রোডমার্চ : রোডমার্চ, পথসভা ও জনসভা যাতে বিশ্বব্যাপী মানুষ সরাসরি দেখতে পারে সে জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে একটি ওয়েবসাইট খোলা হয়েছে বলে জানান বিএনপির নেতারা।
মৌলভীবাজার : মৌলভীবাজার থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ১০ অক্টোবর মৌলভীবাজারের শেরপুরে পথসভায় বক্তব্য দেবেন। রোডমার্চ, জনসভা ও পথসভা সফল করার জন্য জেলা বিএনপি ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। গতকাল মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান এ কথা জানান। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সিলেট অভিমুখী রোডমার্চ সোমবার বিকেল ৫টায় শেরপুর পেঁৗছাবে। নেত্রী এখানে বক্তব্য দেবেন। ১১ অক্টোবর সিলেটের সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্য গোটা জেলা থেকে বিএনপির কর্মী-সমর্থকদের সিলেটে নিয়ে যাওয়ার জন্য এরই মধ্যে ১৩০টি গাড়ি ভাড়া করা হয়েছে। তিনি জানান, সমাবেশে যাওয়ার জন্য মানুষের অভাব নেই। অভাব এখন যানবাহনের। টাকা দিয়েও গাড়ি ভাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। গাড়িভাড়া বাবদ পাঁচ থেকে ছয় লাখ টাকা ব্যয় হবে। এক প্রশ্নের জবাবে নাসের রহমান বলেন, 'বর্তমানে মৌলভীবাজার জেলা কমিটি হচ্ছে তিন সদস্যের। আমি সভাপতি, খালেদা রব্বানী সাধারণ সম্পাদক আর সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মুকিত। আমাদের মধ্যে ভালো সমন্বয় রয়েছে।'
গত ২২ সেপ্টেম্বর ঢাকায় চারদলীয় জোটের মহাসমাবেশ থেকে সিলেট, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিভাগ অভিমুখে রোডমার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করেন খালেদা জিয়া। দলীয় কোন্দলের কারণে রাজশাহীর মূল শহরের পরিবর্তে ১৮ অক্টোবর ঢাকা থেকে রোডমার্চ চাঁপাইনবাবগঞ্জ অভিমুখে রওনা দেবে। চট্টগ্রামের রোড আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। কাল শুরু হচ্ছে ঢাকা থেকে সিলেট অভিমুখে রোডমার্চ। সিলেট যাওয়ার পথে ছয়টি জেলায় পথসভা করবে বিএনপি। পথসভার নেতৃত্বে থাকবেন স্থানীয় জেলা বিএনপির নেতারা। প্রথম পথসভা হবে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার তারাবোয়। দ্বিতীয় পথসভা নরসিংদীর ইটখোলায়, তৃতীয়টি কিশোরগঞ্জের ভৈরবে, চতুর্থটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার (বিশ্বরোড মোড়) কড্ডাপাড়ায়, পঞ্চম পথসভা হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে এবং ষষ্ঠ পথসভা হবে মৌলভীবাজারের শেরপুরে। এসব পথসভায় বক্তব্য দেবেন খালেদা জিয়া।
সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকার গুলশান থেকে রওনা দিয়ে সিলেট পেঁৗছে হযরত শাহজালাল (র.)-এর মাজার জিয়ারত করবেন খালেদা জিয়া। রাতে সিলেট সার্কিট হাউসে উঠবেন তিনি। ১১ অক্টোবর তিনি সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে জনসভায় বক্তব্য দেবেন।
যেসব জেলার ভেতর দিয়ে সিলেট অভিমুখে রোডমার্চ যাবে, ওই সব জেলার নেতাদের নিয়ে কয়েক দিন ধরে বৈঠক করছেন সিলেট রোডমার্চ কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ড. মোশাররফ এরই মধ্যে রুটও পরিদর্শন করেছেন। রোডমার্চ ও জনসভা সফল করতে সিলেট নগরে প্রচারপত্র বিলি ও গণসংযোগ করেন বিএনপির নেতারা। গতকাল দুপুরে সিলেট নগরের বন্দরবাজার এবং জিন্দাবাজার এলাকায় রোডমার্চ ও জনসভার প্রচারণা চালানো হয়।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রোডমার্চ কর্মসূচি সফল করতে চাই। রোডমার্চকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে। সিলেট অভিমুখে রোডমার্চ ও সিলেটের জনসভায় মানুষের ঢল নামবে। আশা করি সরকার সহযোগিতা করবে। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বৈরী আচরণ করা হলে তাৎক্ষণিক কর্মসূচি আসতেই পারে।'
শরিক ও সমমনা দল : রোডমার্চ কর্মসূচিতে চারদলীয় জোট ও সমমনা দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা অংশ নেবেন। শরিক দলগুলো হলো জামায়াত, ইসলামী ঐক্যজোট, বিজেপি, খেলাফত মজলিস এবং সমমনা দলগুলো হলো জাগপা, বাংলাদেশ ন্যাপ, লেবার পার্টি, এনডিপি, এনপিপি, ইসলামিক পার্টি, ন্যাপ ভাসানী। জোটের বাইরের এলডিপি ও কল্যাণ পার্টিও এতে অংশ নেবে। তবে বিকল্প ধারাও রোডমার্চের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতারা রোডমার্চের বহরে না গেলেও স্থানীয় নেতারা অংশ নেবেন বলে বিকল্প ধারা জানায়।
বিএনপির সংবাদ সম্মেলন : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ গতকাল বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, রোডমার্চে মানুষের ঢল নামবে জানতে পেরে সরকারি দলের সন্ত্রাসীরা ভয় দেখাচ্ছে। সংসদ সদস্য এ্যানির গাড়িবহরে হামলা চালানো হয়েছে। সরকার যতই চেষ্টা করুক মানুষের ঢল ঠেকাতে পারবে না। তিনি বলেন, ঢাকা থেকে সিলেট যাওয়ার পথে চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ছয়টি স্থানে পথসভায় বক্তব্য দেবেন। ১১ অক্টোবর সিলেট মহানগরের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে জনসভায় বক্তব্য দেবেন তিনি। মৌলভীবাজারে দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বের ব্যাপারে রিজভী বলেন, এখন দেশ ও দেশের মানুষকে বাঁচানোর সময়। এখন দ্বন্দ্ব-সংঘাত করার সময় নয়। মৌলভীবাজারে নাসের রহমান ও খালেদা রব্বানী ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছেন। কোথাও বিবেধ-বিভ্রান্তি নেই।
ইন্টারনেটে রোডমার্চ : রোডমার্চ, পথসভা ও জনসভা যাতে বিশ্বব্যাপী মানুষ সরাসরি দেখতে পারে সে জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে একটি ওয়েবসাইট খোলা হয়েছে বলে জানান বিএনপির নেতারা।
মৌলভীবাজার : মৌলভীবাজার থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ১০ অক্টোবর মৌলভীবাজারের শেরপুরে পথসভায় বক্তব্য দেবেন। রোডমার্চ, জনসভা ও পথসভা সফল করার জন্য জেলা বিএনপি ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। গতকাল মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান এ কথা জানান। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সিলেট অভিমুখী রোডমার্চ সোমবার বিকেল ৫টায় শেরপুর পেঁৗছাবে। নেত্রী এখানে বক্তব্য দেবেন। ১১ অক্টোবর সিলেটের সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্য গোটা জেলা থেকে বিএনপির কর্মী-সমর্থকদের সিলেটে নিয়ে যাওয়ার জন্য এরই মধ্যে ১৩০টি গাড়ি ভাড়া করা হয়েছে। তিনি জানান, সমাবেশে যাওয়ার জন্য মানুষের অভাব নেই। অভাব এখন যানবাহনের। টাকা দিয়েও গাড়ি ভাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। গাড়িভাড়া বাবদ পাঁচ থেকে ছয় লাখ টাকা ব্যয় হবে। এক প্রশ্নের জবাবে নাসের রহমান বলেন, 'বর্তমানে মৌলভীবাজার জেলা কমিটি হচ্ছে তিন সদস্যের। আমি সভাপতি, খালেদা রব্বানী সাধারণ সম্পাদক আর সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মুকিত। আমাদের মধ্যে ভালো সমন্বয় রয়েছে।'
No comments