‘মুহূর্ত’টার জন্য নাদালের অপেক্ষা
আগের ছয় বছরে যে উপলব্ধি হয়নি, এবার সেটাই হুট করে চলে এসেছে সামনে। নিজের সবচেয়ে প্রিয় টুর্নামেন্ট ফ্রেঞ্চ ওপেনে এবার নিরঙ্কুশ ফেবারিট নন রাফায়েল নাদাল। দৃশ্যপটে যে নোভাক জোকোভিচ!
মৌসুমে এখন পর্যন্ত এই সার্বিয়ান অপরাজিত আছেন বলেই নয়, গত চারটি ফাইনালেই জোকোভিচের কাছে হেরেছেন। এর মধ্যে আছে মাটির কোর্টের মাদ্রিদ আর রোম ওপেনে পরাজয়ও। রোলাঁ গাঁরোতে গত ছয় বছরে পাঁচটি শিরোপাই জেতা নাদাল এবার তাই মানসিকভাবেও পিছিয়ে।
তবে এর কোনোটিকেই বাধা মনে করছেন না এই স্প্যানিয়ার্ড। বিয়ন বোর্গের ছয়টি ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষায় থাকা নাদাল বলছেন, ‘বড় চ্যাম্পিয়ন মানে কিন্তু এই নয় আপনি প্রতি সপ্তাহেই জিতবেন। বড় চ্যাম্পিয়ন সেই, যে কিনা অপেক্ষা করে সঠিক মুহূর্তটার।’
সেই মুহূর্তের জন্যই অপেক্ষা এখন নাদালের, ‘আমাকেও আমার মুহূর্তটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আমি সেটা ভালো করেই জানি।’ আর একবার সেই মুহূর্তটা পেয়ে গেলে আবারও অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবেন বলে মনে করেন নাদাল।’ যে অপ্রতিরোধ্য চেহারাটা ফ্রেঞ্চ ওপেনেই বেশি করে ফুটে ওঠে তাঁর। ২০০৫ সাল থেকে মাত্র একবার হেরেছেন এখানে। ২০০৯-এ রবিন সোদারলিংয়ের কাছে হেরে যাওয়ার পর বাজে সময় যাচ্ছিল। ২০১০ সালে আবারও ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতে শুরু হয় তাঁর জয়যাত্রা। বছরের শেষ তিনটা গ্র্যান্ড স্লামই ঘরে তোলেন নাদাল।
২০০৯ সালে নাদালের অকালবিদায় সুযোগ করে দিয়েছিল রজার ফেদেরারকে। সেবার আরাধ্য ট্রফিটায় চুমুও দিয়েছিলেন। এবার নাদালের কঠিন সময় শুধু জোকোভিচকে নয়, স্বপ্ন দেখাতে পারে ফেদেরারকেও!
মৌসুমে এখন পর্যন্ত এই সার্বিয়ান অপরাজিত আছেন বলেই নয়, গত চারটি ফাইনালেই জোকোভিচের কাছে হেরেছেন। এর মধ্যে আছে মাটির কোর্টের মাদ্রিদ আর রোম ওপেনে পরাজয়ও। রোলাঁ গাঁরোতে গত ছয় বছরে পাঁচটি শিরোপাই জেতা নাদাল এবার তাই মানসিকভাবেও পিছিয়ে।
তবে এর কোনোটিকেই বাধা মনে করছেন না এই স্প্যানিয়ার্ড। বিয়ন বোর্গের ছয়টি ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষায় থাকা নাদাল বলছেন, ‘বড় চ্যাম্পিয়ন মানে কিন্তু এই নয় আপনি প্রতি সপ্তাহেই জিতবেন। বড় চ্যাম্পিয়ন সেই, যে কিনা অপেক্ষা করে সঠিক মুহূর্তটার।’
সেই মুহূর্তের জন্যই অপেক্ষা এখন নাদালের, ‘আমাকেও আমার মুহূর্তটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আমি সেটা ভালো করেই জানি।’ আর একবার সেই মুহূর্তটা পেয়ে গেলে আবারও অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবেন বলে মনে করেন নাদাল।’ যে অপ্রতিরোধ্য চেহারাটা ফ্রেঞ্চ ওপেনেই বেশি করে ফুটে ওঠে তাঁর। ২০০৫ সাল থেকে মাত্র একবার হেরেছেন এখানে। ২০০৯-এ রবিন সোদারলিংয়ের কাছে হেরে যাওয়ার পর বাজে সময় যাচ্ছিল। ২০১০ সালে আবারও ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতে শুরু হয় তাঁর জয়যাত্রা। বছরের শেষ তিনটা গ্র্যান্ড স্লামই ঘরে তোলেন নাদাল।
২০০৯ সালে নাদালের অকালবিদায় সুযোগ করে দিয়েছিল রজার ফেদেরারকে। সেবার আরাধ্য ট্রফিটায় চুমুও দিয়েছিলেন। এবার নাদালের কঠিন সময় শুধু জোকোভিচকে নয়, স্বপ্ন দেখাতে পারে ফেদেরারকেও!
No comments