ব্রাজিলে আমাজন বন দ্রুত উজাড় হয়ে যাচ্ছে
ব্রাজিলে আমাজন বন দ্রুত উজাড় হয়ে যাচ্ছে। কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে সংগ্রহ করা নতুন তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা গেছে, গত এক বছরে ওই ক্রান্তীয়বনে অন্তত ৪৯০ বর্গকিলোমিটার এলাকা উজাড় হয়েছে। দেশটির মহাকাশ গবেষণা সংস্থার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। বন সংরক্ষণবিষয়ক নতুন আইন প্রণয়নের জন্য ভোটের মাত্র কয়েক দিন আগে এ তথ্য প্রকাশ করা হলো।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১০ সালের মার্চ-এপ্রিল মাসে উপগ্রহের মাধ্যমে সংগ্রহ করা তথ্য থেকে দেখা যায়, বৃষ্টিপ্রধান ক্রান্তীয় অঞ্চলের অন্তত ১০৩ বর্গকিলোমিটার বন উজাড় হয়েছে। এ বছরের একই সময়ে ধারণ করা চিত্র থেকে দেখা যায়, এর পরিমাণ বেড়ে ৫৯৩ বর্গকিলোমিটারে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ এক বছরেই বন উজাড় প্রায় ছয়গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সবচেয়ে বেশি ধ্বংস করা হয়েছে মাতো গ্রোসো রাজ্যের বনাঞ্চল। ওই অঞ্চলটি দেশটির সয়া চাষের কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত।
ব্রাজিলের পরিবেশমন্ত্রী ইসাবেলা তেইজেইরা বলেছেন, এ এক বিপদসংকেত। বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রিপরিষদের জরুরি বৈঠক ডাকার ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো জুলাইয়ের মধ্যে বন উজাড় হ্রাস করা।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বনাঞ্চল বিনাশ করার এ নতুন তথ্য সরকারকে বিস্মিত করেছে।
গত ডিসেম্বরে সরকারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, আমাজন বন উজাড়ের ঘটনা কমে এসেছে। গত ২২ বছরের মধ্যে এবারই এ হার সবচেয়ে কম ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১০ সালের মার্চ-এপ্রিল মাসে উপগ্রহের মাধ্যমে সংগ্রহ করা তথ্য থেকে দেখা যায়, বৃষ্টিপ্রধান ক্রান্তীয় অঞ্চলের অন্তত ১০৩ বর্গকিলোমিটার বন উজাড় হয়েছে। এ বছরের একই সময়ে ধারণ করা চিত্র থেকে দেখা যায়, এর পরিমাণ বেড়ে ৫৯৩ বর্গকিলোমিটারে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ এক বছরেই বন উজাড় প্রায় ছয়গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সবচেয়ে বেশি ধ্বংস করা হয়েছে মাতো গ্রোসো রাজ্যের বনাঞ্চল। ওই অঞ্চলটি দেশটির সয়া চাষের কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত।
ব্রাজিলের পরিবেশমন্ত্রী ইসাবেলা তেইজেইরা বলেছেন, এ এক বিপদসংকেত। বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রিপরিষদের জরুরি বৈঠক ডাকার ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো জুলাইয়ের মধ্যে বন উজাড় হ্রাস করা।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বনাঞ্চল বিনাশ করার এ নতুন তথ্য সরকারকে বিস্মিত করেছে।
গত ডিসেম্বরে সরকারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, আমাজন বন উজাড়ের ঘটনা কমে এসেছে। গত ২২ বছরের মধ্যে এবারই এ হার সবচেয়ে কম ছিল।
No comments