বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতন
বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দরপতনের মধ্য দিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস পার করেছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। কমেছে লেনদেনও।
ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৭১৮ পয়েন্টে। সপ্তাহের চার কার্যদিবসের মধ্যে পরপর গত দুই দিন ঢাকার বাজারে সূচক কমেছে।
ঢাকার বাজারের মতো শেয়ারের দাম, সূচক ও লেনদেন কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)।
বাজারের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য তারল্য সংকটকেই প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন এই খাতের বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের সালাউদ্দিন আহমেদ খান।
যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘তারল্য-সংকটের কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বাজারে সক্রিয় হতে পারছেন না। আর সাম্প্রতিক দরপতনে শেয়ারের দাম যেখানে নেমেছে, তাতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বেশির ভাগই লোকসানে রয়েছেন। এখন তাঁরা নতুন করে বিনিয়োগের পরিবর্তে শেয়ারের দাম বাড়ার আশায় রয়েছেন।’
ডিএসইর সাবেক এই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বাজারে ঋণের জোগানদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো নগদ টাকার সংকটে থাকায় বড় বিনিয়োগকারীরাও তাঁদের কাছ থেকে প্রত্যাশিত ঋণ-সুবিধা পাচ্ছেন না। তার ওপর সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) পুনর্গঠনের কাজ শেষ হয়নি। তাই অনেকগুলো বিষয় অমীমাংসিত রয়ে গেছে।’
শেয়ারের মূল্যসূচকের পতন দিয়ে গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। মাঝখানে কয়েক দফা সূচক বাড়লেও শেষ পর্যন্ত তা টেকেনি। গত কয়েক দিনের ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবারও সূচকের বেশ ওঠা-নামা ছিল। এদিন ডিএসইতে সূচকের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন অবস্থানের মধ্যকার ব্যবধান ছিল ৬৩ পয়েন্ট।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকার বাজারে ২৫৬ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪৯টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১০০টির আর অপরিবর্তিত ছিল সাতটির দাম।
দিনের শেষে ডিএসইতে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে ২৯ কোটি টাকা কমে দাঁড়িয়েছে ৪২৬ কোটিতে।
অন্যদিকে সিএসইতে গতকাল লেনদেন হওয়া ১৯৭ কোম্পানির মধ্যে ১২৭টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬২টির আর অপরিবর্তিত ছিল আটটির দাম। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫৯৩৯ পয়েন্টে। দিন শেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৫৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে এক কোটি টাকা কম।
ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৭১৮ পয়েন্টে। সপ্তাহের চার কার্যদিবসের মধ্যে পরপর গত দুই দিন ঢাকার বাজারে সূচক কমেছে।
ঢাকার বাজারের মতো শেয়ারের দাম, সূচক ও লেনদেন কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)।
বাজারের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য তারল্য সংকটকেই প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন এই খাতের বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের সালাউদ্দিন আহমেদ খান।
যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘তারল্য-সংকটের কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বাজারে সক্রিয় হতে পারছেন না। আর সাম্প্রতিক দরপতনে শেয়ারের দাম যেখানে নেমেছে, তাতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বেশির ভাগই লোকসানে রয়েছেন। এখন তাঁরা নতুন করে বিনিয়োগের পরিবর্তে শেয়ারের দাম বাড়ার আশায় রয়েছেন।’
ডিএসইর সাবেক এই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বাজারে ঋণের জোগানদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো নগদ টাকার সংকটে থাকায় বড় বিনিয়োগকারীরাও তাঁদের কাছ থেকে প্রত্যাশিত ঋণ-সুবিধা পাচ্ছেন না। তার ওপর সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) পুনর্গঠনের কাজ শেষ হয়নি। তাই অনেকগুলো বিষয় অমীমাংসিত রয়ে গেছে।’
শেয়ারের মূল্যসূচকের পতন দিয়ে গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। মাঝখানে কয়েক দফা সূচক বাড়লেও শেষ পর্যন্ত তা টেকেনি। গত কয়েক দিনের ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবারও সূচকের বেশ ওঠা-নামা ছিল। এদিন ডিএসইতে সূচকের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন অবস্থানের মধ্যকার ব্যবধান ছিল ৬৩ পয়েন্ট।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকার বাজারে ২৫৬ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪৯টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১০০টির আর অপরিবর্তিত ছিল সাতটির দাম।
দিনের শেষে ডিএসইতে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে ২৯ কোটি টাকা কমে দাঁড়িয়েছে ৪২৬ কোটিতে।
অন্যদিকে সিএসইতে গতকাল লেনদেন হওয়া ১৯৭ কোম্পানির মধ্যে ১২৭টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬২টির আর অপরিবর্তিত ছিল আটটির দাম। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫৯৩৯ পয়েন্টে। দিন শেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৫৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে এক কোটি টাকা কম।
No comments