পর্তুগালের ফাইনাল জিতল পোর্তো
ইউরোপা লিগের ফাইনালটিকে পর্তুগিজ ফুটবলের আরেকটি সোনালি যুগের শুরু হিসেবে দেখা হয়েছে। কিন্তু ফাইনালটি মোটেই আনন্দদায়ী কিছু হয়নি। পোর্তো শিবির অবশ্য জয়ের আনন্দে বিভোর। শহরটির আকাশে-বাতাসে উড়ছে আনন্দরেণু। ফাইনাল যেমনই হোক, ব্রাহাকে ১-০ গোলে হারিয়ে ২০০৩-এর পর আবার ইউরোপা লিগের শিরোপা জিতেছে পর্তুগালের সফলতম দলটি।
বার্সেলোনার সাফল্য মানেই যেমন লিওনেল মেসি, এবার পোর্তোর সাফল্যেরও বিকল্প নাম হয়ে উঠেছেন রাদামেল ফ্যালকাও। পরশুর ৪২টি ফাউল আর ৮টি হলুদ কার্ডের ম্যাড়মেড়ে ফাইনালের নায়ক তিনিই। ৪৪ মিনিটে দুর্দান্ত এক হেডে পোর্তোর জয়সূচক গোলটি করেছেন এই কলম্বিয়ান স্ট্রাইকার। কোচ আন্দ্রে ভিলাস বোয়াসও তাই ম্যাচ শেষে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন ফ্যালকাওকে, ‘দারুণ এক মৌসুম কাটাল রাদামেল। আজকের ফাইনালেও ও ছিল দুর্দান্ত।’
আর্জেন্টিনার রিভার প্লেট থেকে ২০০৯ সালে পোর্তোতে যোগ দেওয়া ফ্যালকাও স্বপ্নের এক মৌসুমই কাটালেন। ‘আমি যখন হেডটি করি, তখন আমাকে অনেক শান্ত আর ধীরস্থির থাকতে হয়েছে। বাতাসে বলটি দেখতে পেয়েছিলাম। ঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে আমাকে’—গোল করার মুহূর্তটির কথা মনে করে ফ্যালকাও বলেছেন তাঁর স্বপ্ন সত্যি হওয়ার কথা, ‘আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের দিন এটি। সেই ছেলেবেলা থেকে আমি এই স্বপ্নটাই দেখে এসেছি।’
বার্সেলোনার সাফল্য মানেই যেমন লিওনেল মেসি, এবার পোর্তোর সাফল্যেরও বিকল্প নাম হয়ে উঠেছেন রাদামেল ফ্যালকাও। পরশুর ৪২টি ফাউল আর ৮টি হলুদ কার্ডের ম্যাড়মেড়ে ফাইনালের নায়ক তিনিই। ৪৪ মিনিটে দুর্দান্ত এক হেডে পোর্তোর জয়সূচক গোলটি করেছেন এই কলম্বিয়ান স্ট্রাইকার। কোচ আন্দ্রে ভিলাস বোয়াসও তাই ম্যাচ শেষে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন ফ্যালকাওকে, ‘দারুণ এক মৌসুম কাটাল রাদামেল। আজকের ফাইনালেও ও ছিল দুর্দান্ত।’
আর্জেন্টিনার রিভার প্লেট থেকে ২০০৯ সালে পোর্তোতে যোগ দেওয়া ফ্যালকাও স্বপ্নের এক মৌসুমই কাটালেন। ‘আমি যখন হেডটি করি, তখন আমাকে অনেক শান্ত আর ধীরস্থির থাকতে হয়েছে। বাতাসে বলটি দেখতে পেয়েছিলাম। ঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে আমাকে’—গোল করার মুহূর্তটির কথা মনে করে ফ্যালকাও বলেছেন তাঁর স্বপ্ন সত্যি হওয়ার কথা, ‘আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের দিন এটি। সেই ছেলেবেলা থেকে আমি এই স্বপ্নটাই দেখে এসেছি।’
No comments