শস্যবিমার জন্য বরাদ্দ পাঁচ কোটি টাকা
চলতি অর্থবছর চালু করতে না পারায় আগামী ২০১১-১২ অর্থবছর থেকেই শস্যবিমা চালু করতে চায় সরকার। এ জন্য আগামী অর্থবছরের বাজেটে ভর্তুকি বাবদ পাঁচ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হচ্ছে বলে জানা গেছে।
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটেও শস্যবিমা বাবদ ছয় কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে করতেই সরকার বছর পার করেছে। তাই এ খাতে বরাদ্দ করা কোনো টাকাই খরচ হয়নি।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৭তম বৈঠকে আগামী অর্থবছর থেকে শস্যবিমা চালুর সুপারিশ করা হয়। সূত্র জানায়, এই পরামর্শ আমলে নিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। তবে কাজটি বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকসহ (বিকেবি) রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে জড়িত করারও পরামর্শ দিয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে শস্যবিমার ওপর ইতিমধ্যেই সাধারণ বীমা করপোরেশন (এসবিসি) একটি ধারণাপত্র তৈরি করেছে। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আরেকটি ধারণাপত্র তৈরি করতে বলবে বিকেবিকে। আগামী সপ্তাহে বিকেবিকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ-বিষয়ক একটি চিঠি পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
বর্তমান বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে শস্যবিমা চালু রয়েছে।
জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে দেশের একই প্রকৃতির ঝুঁকিসম্পন্ন চারটি উপজেলায় শস্যবিমা চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উপজেলাগুলো হচ্ছে—সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা ও তাহিরপুর, হবিগঞ্জ জেলার আজমেরীগঞ্জ এবং নেত্রকোনা জেলার খালিয়াজুড়ি। বিকেবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোখতার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, শস্যবিমা চালু ও পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হলে বিকেবি তা সফলভাবে বাস্তবায়নে সচেষ্ট থাকবে।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারী প্রথম আলোকে বলেন, নানা কারণে চলতি বছরে চালু করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। তবে আগামী অর্থবছর থেকে অবশ্যই শস্যবিমা চালু করা হবে।
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটেও শস্যবিমা বাবদ ছয় কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে করতেই সরকার বছর পার করেছে। তাই এ খাতে বরাদ্দ করা কোনো টাকাই খরচ হয়নি।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৭তম বৈঠকে আগামী অর্থবছর থেকে শস্যবিমা চালুর সুপারিশ করা হয়। সূত্র জানায়, এই পরামর্শ আমলে নিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। তবে কাজটি বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকসহ (বিকেবি) রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে জড়িত করারও পরামর্শ দিয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে শস্যবিমার ওপর ইতিমধ্যেই সাধারণ বীমা করপোরেশন (এসবিসি) একটি ধারণাপত্র তৈরি করেছে। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আরেকটি ধারণাপত্র তৈরি করতে বলবে বিকেবিকে। আগামী সপ্তাহে বিকেবিকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ-বিষয়ক একটি চিঠি পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
বর্তমান বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে শস্যবিমা চালু রয়েছে।
জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে দেশের একই প্রকৃতির ঝুঁকিসম্পন্ন চারটি উপজেলায় শস্যবিমা চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উপজেলাগুলো হচ্ছে—সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা ও তাহিরপুর, হবিগঞ্জ জেলার আজমেরীগঞ্জ এবং নেত্রকোনা জেলার খালিয়াজুড়ি। বিকেবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোখতার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, শস্যবিমা চালু ও পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হলে বিকেবি তা সফলভাবে বাস্তবায়নে সচেষ্ট থাকবে।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারী প্রথম আলোকে বলেন, নানা কারণে চলতি বছরে চালু করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। তবে আগামী অর্থবছর থেকে অবশ্যই শস্যবিমা চালু করা হবে।
No comments