বিদেশে ৪৪ মিশনের ২৫টির রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) দেশের পণ্য রপ্তানি আয় গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ বেশি হয়েছে। তবে এ সময়ে বিভিন্ন দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের ৪৪টি মিশনের মধ্যে ২৫টি মিশন রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পেরেছে।
বিপরীতে ১৯টি মিশন রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। অবশ্য এগুলোর মধ্যে ১৩টি মিশন গত বছরের একই সময়ের তুলনায় বেশি আয় করেছে। আর ছয়টি মিশন আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে কম রপ্তানি আয় করেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
আলোচ্য সময়ে নয়াদিল্লি, দি হেগ, বার্লিন, আম্মান, অটোয়া, নাইরোবি, হ্যানয়, ক্যানবেরা, হংকং, কুয়েত, রিয়াদ, দুবাই, ব্রাসেলস, মস্কো, প্রিটোরিয়া, বেইজিং, প্যারিস, তাসখন্দ, ওয়াশিংটন, লন্ডন, স্টকহোম, কলম্বো, মাদ্রিদ, কাঠমান্ডু ও রোমের মিশন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পেরেছে।
অন্যদিকে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হলেও যে ১৩টি মিশন গত বছরের একই মাসের তুলনায় বেশি আয় করেছে সেগুলো হলো: ত্রিপোলি, আঙ্কারা, মানামা, সিউল, সিঙ্গাপুর, ইসলামাবাদ, দোহা, ম্যানিলা, রাবাত, টোকিও, থিম্পু, কায়রো, তেহরান ও মাসকাট।
এ ছাড়া ব্যাংকক, ম্যানিলা, জাকার্তা, কুয়ালালামপুর, ব্রুনাই ও ইয়াঙ্গুন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ তো করতে পারেইনি, আগের ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ের চেয়েও কম রপ্তানি আয় করেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরে জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়কালে পণ্য রপ্তানি বাবদ আয় হয়েছে এক হাজার ৪০৭ কোটি ডলার। আর গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল এক হাজার তিন কোটি ডলার। অর্থাৎ এই সময়কালে পণ্য রপ্তানি আয় বেড়েছে ৪০ দশমিক ২৮ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে মিশনগুলো সামগ্রিক রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেশি আয় করেছে। আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক হাজার ১৭৬ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
আলোচ্য সময়ে মিশনগুলোর মধ্যে ওয়াশিংটন ৩৪৩ কোটি ১২ লাখ ডলার, বার্লিন ২০৯ কোটি ৯২ লাখ ডলার এবং লন্ডন ১৩৩ কোটি ৪১ লাখ ডলার রপ্তানি আয় করেছে। এরপর প্যারিস ৯৩ কোটি ৭৭ লাখ ডলার ও দি হেগ ৯২ কোটি ৪৮ লাখ ডলার আয় করেছে।
এ ছাড়া অটোয়া ৬০ কোটি ৯০ লাখ ডলার, মাদ্রিদ ৫৭ কোটি ৪৭ লাখ ডলার, রোম ৫৫ কোটি ৫১ লাখ ডলার, স্টকহোম ৪৭ কোটি ৫৩ লাখ ডলার, ব্রাসেলস ৪৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার, টোকিও ২৫ কোটি ১৭ লাখ ডলার, বেইজিং ২০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, হংকং ১৩ কোটি ৮৪ লাখ ডলার, সিউল নয় কোটি ৯২ লাখ ডলার, সিঙ্গাপুর পাঁচ কোটি ৪০ লাখ ডলার এবং কুয়ালালামপুর দুই কোটি ৩৭ লাখ ডলার আয় করেছে।
দক্ষিণ এশিয়ার মিশনগুলোর মধ্যে নয়াদিল্লি ৩১ কোটি ৭৯ লাখ ডলার, ইসলামাবাদ পাঁচ কোটি ৫১ লাখ ডলার, কলম্বো দুই কোটি ডলার, কাঠমান্ডু ৬২ লাখ ডলার ও থিম্পু ১৫ লাখ ডলার আয় করেছে।
বিপরীতে ১৯টি মিশন রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। অবশ্য এগুলোর মধ্যে ১৩টি মিশন গত বছরের একই সময়ের তুলনায় বেশি আয় করেছে। আর ছয়টি মিশন আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে কম রপ্তানি আয় করেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
আলোচ্য সময়ে নয়াদিল্লি, দি হেগ, বার্লিন, আম্মান, অটোয়া, নাইরোবি, হ্যানয়, ক্যানবেরা, হংকং, কুয়েত, রিয়াদ, দুবাই, ব্রাসেলস, মস্কো, প্রিটোরিয়া, বেইজিং, প্যারিস, তাসখন্দ, ওয়াশিংটন, লন্ডন, স্টকহোম, কলম্বো, মাদ্রিদ, কাঠমান্ডু ও রোমের মিশন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পেরেছে।
অন্যদিকে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হলেও যে ১৩টি মিশন গত বছরের একই মাসের তুলনায় বেশি আয় করেছে সেগুলো হলো: ত্রিপোলি, আঙ্কারা, মানামা, সিউল, সিঙ্গাপুর, ইসলামাবাদ, দোহা, ম্যানিলা, রাবাত, টোকিও, থিম্পু, কায়রো, তেহরান ও মাসকাট।
এ ছাড়া ব্যাংকক, ম্যানিলা, জাকার্তা, কুয়ালালামপুর, ব্রুনাই ও ইয়াঙ্গুন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ তো করতে পারেইনি, আগের ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ের চেয়েও কম রপ্তানি আয় করেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরে জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়কালে পণ্য রপ্তানি বাবদ আয় হয়েছে এক হাজার ৪০৭ কোটি ডলার। আর গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল এক হাজার তিন কোটি ডলার। অর্থাৎ এই সময়কালে পণ্য রপ্তানি আয় বেড়েছে ৪০ দশমিক ২৮ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে মিশনগুলো সামগ্রিক রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেশি আয় করেছে। আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক হাজার ১৭৬ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
আলোচ্য সময়ে মিশনগুলোর মধ্যে ওয়াশিংটন ৩৪৩ কোটি ১২ লাখ ডলার, বার্লিন ২০৯ কোটি ৯২ লাখ ডলার এবং লন্ডন ১৩৩ কোটি ৪১ লাখ ডলার রপ্তানি আয় করেছে। এরপর প্যারিস ৯৩ কোটি ৭৭ লাখ ডলার ও দি হেগ ৯২ কোটি ৪৮ লাখ ডলার আয় করেছে।
এ ছাড়া অটোয়া ৬০ কোটি ৯০ লাখ ডলার, মাদ্রিদ ৫৭ কোটি ৪৭ লাখ ডলার, রোম ৫৫ কোটি ৫১ লাখ ডলার, স্টকহোম ৪৭ কোটি ৫৩ লাখ ডলার, ব্রাসেলস ৪৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার, টোকিও ২৫ কোটি ১৭ লাখ ডলার, বেইজিং ২০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, হংকং ১৩ কোটি ৮৪ লাখ ডলার, সিউল নয় কোটি ৯২ লাখ ডলার, সিঙ্গাপুর পাঁচ কোটি ৪০ লাখ ডলার এবং কুয়ালালামপুর দুই কোটি ৩৭ লাখ ডলার আয় করেছে।
দক্ষিণ এশিয়ার মিশনগুলোর মধ্যে নয়াদিল্লি ৩১ কোটি ৭৯ লাখ ডলার, ইসলামাবাদ পাঁচ কোটি ৫১ লাখ ডলার, কলম্বো দুই কোটি ডলার, কাঠমান্ডু ৬২ লাখ ডলার ও থিম্পু ১৫ লাখ ডলার আয় করেছে।
No comments