ইয়েনের দরে রেকর্ড
মার্কিন ডলারের বিপরীতে জাপানি মুদ্রা ইয়েনের দর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে উপনীত হয়েছে।
এশিয়ায় লেনদেন শেষ হওয়ার পর আমেরিকায় যখন বুধবারের লেনদেন শুরু হয়, তখন একপর্যায়ে প্রতি ডলার উন্নীত হয় ৭৬ দশমিক ২৫ ইয়েনে। অবশ্য গতকাল বৃহস্পতিবার এশিয়ায় লেনদেন চলাকালে একপর্যায়ে প্রতি ডলার ৭৯ দশমিক ১৪ ইয়েনে গিয়ে ঠেকে।
ইয়েন এভাবে শক্তিশালী হয়ে ওঠার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশটির শেয়ারবাজারে। গতকাল টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জের নিক্কি-২২৫ সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ দশমিক ৪০ শতাংশ কমে গেছে।
গত শুক্রবার ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামি এবং এর জের ধরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ চুল্লি বিস্ফোরণের ফলে জাপানের অর্থনীতিতে এক টালমাটাল অবস্থা দেখা দিয়েছে। ফলে আর্থিক খাত অস্থির হয়ে পড়েছে।
রপ্তানি আয়ের উচ্চ প্রবাহের কারণে জাপানের চলতি হিসাবের ভারসাম্যে সাধারণত উদ্বৃত্তাবস্থা বজায় থাকে। বিপর্যস্ত দেশের পুনর্গঠন কার্যক্রমের অর্থায়নে বিমা ও নির্মাণপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন জাপানি প্রতিষ্ঠান পুনরায় ইয়েন কিনে নিতে আরম্ভ করায় ইয়েন শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, শক্তিশালী ইয়েন এক দিকে জাপানের রপ্তানি-আয়কে তুলনামূলকভাবে কমিয়ে দেবে। অন্যদিকে জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলো যখন ভিন দেশ থেকে মুনাফা স্বদেশে প্রত্যাবাসন করবে, তখন তাদের প্রকৃত মুনাফা কমে যাবে।
ইয়েন শক্তিশালী হয়ে ওঠায় জাপানে রপ্তানি খাতে বড় ধরনের আঘাত আসতে পারে বলে যে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, জাপান সরকার অবশ্য তা নাকচ করে দিয়েছে। সরকার বরং এই বলে আশ্বস্ত করেছে যে ইয়েন যেন অতিমূল্যায়িত না হয়, সে জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে প্রয়োজনীয় অর্থ জোগান দিয়ে যাবে।
গতকালও ব্যাংক অব জাপান সাত হাজার ৬০০ কোটি ডলার দিয়েছে। এ নিয়ে গত সোমবার থেকে চার দিনে ৭০ হাজার কোটি ডলারের বেশি ব্যাংকব্যবস্থার মাধ্যমে আর্থিক খাতে জোগান দিয়েছে।
এশিয়ায় লেনদেন শেষ হওয়ার পর আমেরিকায় যখন বুধবারের লেনদেন শুরু হয়, তখন একপর্যায়ে প্রতি ডলার উন্নীত হয় ৭৬ দশমিক ২৫ ইয়েনে। অবশ্য গতকাল বৃহস্পতিবার এশিয়ায় লেনদেন চলাকালে একপর্যায়ে প্রতি ডলার ৭৯ দশমিক ১৪ ইয়েনে গিয়ে ঠেকে।
ইয়েন এভাবে শক্তিশালী হয়ে ওঠার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশটির শেয়ারবাজারে। গতকাল টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জের নিক্কি-২২৫ সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ দশমিক ৪০ শতাংশ কমে গেছে।
গত শুক্রবার ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামি এবং এর জের ধরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ চুল্লি বিস্ফোরণের ফলে জাপানের অর্থনীতিতে এক টালমাটাল অবস্থা দেখা দিয়েছে। ফলে আর্থিক খাত অস্থির হয়ে পড়েছে।
রপ্তানি আয়ের উচ্চ প্রবাহের কারণে জাপানের চলতি হিসাবের ভারসাম্যে সাধারণত উদ্বৃত্তাবস্থা বজায় থাকে। বিপর্যস্ত দেশের পুনর্গঠন কার্যক্রমের অর্থায়নে বিমা ও নির্মাণপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন জাপানি প্রতিষ্ঠান পুনরায় ইয়েন কিনে নিতে আরম্ভ করায় ইয়েন শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, শক্তিশালী ইয়েন এক দিকে জাপানের রপ্তানি-আয়কে তুলনামূলকভাবে কমিয়ে দেবে। অন্যদিকে জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলো যখন ভিন দেশ থেকে মুনাফা স্বদেশে প্রত্যাবাসন করবে, তখন তাদের প্রকৃত মুনাফা কমে যাবে।
ইয়েন শক্তিশালী হয়ে ওঠায় জাপানে রপ্তানি খাতে বড় ধরনের আঘাত আসতে পারে বলে যে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, জাপান সরকার অবশ্য তা নাকচ করে দিয়েছে। সরকার বরং এই বলে আশ্বস্ত করেছে যে ইয়েন যেন অতিমূল্যায়িত না হয়, সে জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে প্রয়োজনীয় অর্থ জোগান দিয়ে যাবে।
গতকালও ব্যাংক অব জাপান সাত হাজার ৬০০ কোটি ডলার দিয়েছে। এ নিয়ে গত সোমবার থেকে চার দিনে ৭০ হাজার কোটি ডলারের বেশি ব্যাংকব্যবস্থার মাধ্যমে আর্থিক খাতে জোগান দিয়েছে।
No comments