লিবিয়ায় নিউইয়র্ক টাইমসের চার সাংবাদিক নিখোঁজ
লিবিয়া থেকে নিউইয়র্ক টাইমস-এর চার সাংবাদিক নিখোঁজ হয়েছেন। সংবাদপত্রটি গত বুধবার এ কথা জানায়। ওই সাংবাদিকেরা লিবিয়ায় চলমান সংঘর্ষ নিয়ে প্রতিবেদন পাঠাচ্ছিলেন।
নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, নিখোঁজ চারজনের মধ্যে দুবার পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী অ্যান্থোনি শাডিড ও ২০০৯ সালে তালেবানের হাতে অপহূত হওয়ার পর ব্রিটিশ সেনাদের সহায়তায় মুক্তি পাওয়া প্রতিবেদক ও ভিডিও গ্রাফার স্টোফানে ফারেল আছেন। শাডিডের সঙ্গে গত মঙ্গলবার সকালে সর্বশেষ তাঁর সম্পাদকদের কথা হয়। এ ছাড়া টেলর হিকস ও লিনসে আদ্দারিও নামের দুজন আলোকচিত্রীও নিখোঁজ হন।
নউইয়র্ক টাইমস-এর নির্বাহী সম্পাদক বিল কেলার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা ত্রিপোলিতে লিবিয়া সরকারের সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের সাংবাদিকেরা কোথায় আছে, তা নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে কর্তৃপক্ষ আমাদের জানিয়েছে।’ তিনি আরও জানান, ওই সাংবাদিকদের আটক করা হলে যত শিগগির সম্ভব তাঁদের অক্ষত অবস্থায় মুক্তি দেওয়া হবে বলে লিবিয়া সরকার সংবাদপত্রটিকে আশস্ত করেছে।
এর আগে লিবিয়ায় নিখোঁজ হওয়া ব্রাজিলের এক সাংবাদিককে গত সপ্তাহে দেশটির সরকার মুক্তি দিয়েছে। তবে যুক্তরাজ্যের গার্ডিয়ান পত্রিকার এক সাংবাদিক এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
গত সপ্তাহান্তে বিবিসির একদল সাংবাদিক অভিযোগ করেন, একটি চেকপয়েন্ট থেকে তাঁদের আটকের পর লিবিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তাঁরা।
নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, নিখোঁজ চারজনের মধ্যে দুবার পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী অ্যান্থোনি শাডিড ও ২০০৯ সালে তালেবানের হাতে অপহূত হওয়ার পর ব্রিটিশ সেনাদের সহায়তায় মুক্তি পাওয়া প্রতিবেদক ও ভিডিও গ্রাফার স্টোফানে ফারেল আছেন। শাডিডের সঙ্গে গত মঙ্গলবার সকালে সর্বশেষ তাঁর সম্পাদকদের কথা হয়। এ ছাড়া টেলর হিকস ও লিনসে আদ্দারিও নামের দুজন আলোকচিত্রীও নিখোঁজ হন।
নউইয়র্ক টাইমস-এর নির্বাহী সম্পাদক বিল কেলার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা ত্রিপোলিতে লিবিয়া সরকারের সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের সাংবাদিকেরা কোথায় আছে, তা নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে কর্তৃপক্ষ আমাদের জানিয়েছে।’ তিনি আরও জানান, ওই সাংবাদিকদের আটক করা হলে যত শিগগির সম্ভব তাঁদের অক্ষত অবস্থায় মুক্তি দেওয়া হবে বলে লিবিয়া সরকার সংবাদপত্রটিকে আশস্ত করেছে।
এর আগে লিবিয়ায় নিখোঁজ হওয়া ব্রাজিলের এক সাংবাদিককে গত সপ্তাহে দেশটির সরকার মুক্তি দিয়েছে। তবে যুক্তরাজ্যের গার্ডিয়ান পত্রিকার এক সাংবাদিক এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
গত সপ্তাহান্তে বিবিসির একদল সাংবাদিক অভিযোগ করেন, একটি চেকপয়েন্ট থেকে তাঁদের আটকের পর লিবিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তাঁরা।
No comments