সেই পাকিস্তানই থামাবে অস্ট্রেলিয়াকে
বৃষ্টি অস্ট্রেলিয়ার জররথ থামিয়েছে। কিন্তু বিশ্বকাপে টানা অপরাজেয় থাকার রেকর্ডের ক্যারাভান ছুটছেই অস্ট্রেলিয়ার। কে বধ করবে অবধ্য রিকি পন্টিংয়ের দলকে? পাকিস্তান! শহীদ আফ্রিদি দৃঢ়কণ্ঠেই বলছেন, বিশ্বকাপে টানা ৩৪ ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ডটি থেমে যাবে আগামীকালই। কাল যে কলম্বোয় অস্ট্রেলিয়া মুখোমুখি হচ্ছে পাকিস্তানের।
আফ্রিদি এ কথা বলতেই পারেন। বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সর্বশেষ পরাজয়টি যে এই পাকিস্তানের হাতেই। ১৯৯৯ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে অস্ট্রেলিয়াকে ১০ রানে হারিয়েছিল ওয়াসিম আকরামের পাকিস্তান। অবশ্য সেবারই ফাইনালে পাকিস্তানকে ৮ উইকেটে হারিয়ে প্রতিশোধ নেয় অস্ট্রেলিয়া। এরপর বিশ্বকাপে দুই দল আরেকবার মুখোমুখি হয়েছে। বলা বাহুল্য, ২০০৩ বিশ্বকাপের ওই ম্যাচেও জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
এবার আবার গ্রুপ পর্বে মুখোমুখি অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান। আগামীকাল নিজেদের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে দেখা হচ্ছে তাদের। মাঠে নামার আগেই যেন ফল দেখতে পাচ্ছেন আফ্রিদি, ‘অস্ট্রেলিয়ার অপরাজেয় থাকার দৌড় থামানোর জন্য প্রয়োজনীয় সামর্থ্য আর জ্বলে ওঠার রসদ আমাদের আছে।’
বিশ্বকাপে দুই দলের দেখা হয়েছে মোট সাতবার। ৪টি জিতে অস্ট্রেলিয়াই এগিয়ে। পাকিস্তানের এবার সমতা আনার পালা। অপরাজেয় অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে অনেক দুর্বলতা খুঁজে পাচ্ছেন বলেই আফ্রিদি আত্মবিশ্বাসী, মুখোমুখি লড়াইয়ের হিসাবটা এবার ৪-৪ হবে, ‘অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচগুলো দেখে থাকলে হয়তো লক্ষ করেছেন, ব্যাটিং-বোলিং দুই জায়গাতেই কিছু দুর্বলতা আছে তাদের। অস্ট্রেলিয়ার এই দুর্বলতার সুযোগ নিতে হবে আমাদের। সেটা পারলেই আমরা জিতব।’
এমনিতেই নিয়মরক্ষার ম্যাচটিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এই ম্যাচ ‘এ’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণে বড় প্রভাব রাখবে বলে। আফ্রিদিদের জন্য এটাও একটা প্রেরণা, ‘এই টুর্নামেন্টে আমাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ এটি। গ্রুপে আমাদের অবস্থান নির্ধারিত হবে এই ম্যাচ দিয়ে। খেলোয়াড়েরা জানে, ম্যাচটি জিততেই হবে।’
অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক রিকি পন্টিংও জানেন, এই ম্যাচটি তাঁদের জন্য বড় এক পরীক্ষার নাম। তবে অস্ট্রেলিয়া যে পরীক্ষা দিতেই ভালোবাসে, পন্টিং জানাতে ভোলেননি সেটিও, ‘এখন পর্যন্ত বড় পরীক্ষার মুখে পড়িনি আমরা। তবে কলম্বোয় পাকিস্তানকে পাচ্ছি এবং এই ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছি আমরা।’
পাকিস্তানের কাছে ১৯৯৯ সালে পরাজিত দলের টিকে থাকা অস্ট্রেলিয়া দলের একমাত্র সদস্য পন্টিং। তাঁর ভালোই জানা আছে, নিজেদের দিনে কতটা ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে পাকিস্তান। ম্যাচটি পন্টিংয়ের নিজের জন্যও পরীক্ষার। বিশ্বকাপে তাঁর ব্যাটে রানই নেই। নিজের ফর্ম নিয়ে পন্টিংয়ের কৌতুক, ‘আমি রানগুলো বড় ম্যাচের জন্যই জমিয়ে রেখেছি!’
আফ্রিদি এ কথা বলতেই পারেন। বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সর্বশেষ পরাজয়টি যে এই পাকিস্তানের হাতেই। ১৯৯৯ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে অস্ট্রেলিয়াকে ১০ রানে হারিয়েছিল ওয়াসিম আকরামের পাকিস্তান। অবশ্য সেবারই ফাইনালে পাকিস্তানকে ৮ উইকেটে হারিয়ে প্রতিশোধ নেয় অস্ট্রেলিয়া। এরপর বিশ্বকাপে দুই দল আরেকবার মুখোমুখি হয়েছে। বলা বাহুল্য, ২০০৩ বিশ্বকাপের ওই ম্যাচেও জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
এবার আবার গ্রুপ পর্বে মুখোমুখি অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান। আগামীকাল নিজেদের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে দেখা হচ্ছে তাদের। মাঠে নামার আগেই যেন ফল দেখতে পাচ্ছেন আফ্রিদি, ‘অস্ট্রেলিয়ার অপরাজেয় থাকার দৌড় থামানোর জন্য প্রয়োজনীয় সামর্থ্য আর জ্বলে ওঠার রসদ আমাদের আছে।’
বিশ্বকাপে দুই দলের দেখা হয়েছে মোট সাতবার। ৪টি জিতে অস্ট্রেলিয়াই এগিয়ে। পাকিস্তানের এবার সমতা আনার পালা। অপরাজেয় অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে অনেক দুর্বলতা খুঁজে পাচ্ছেন বলেই আফ্রিদি আত্মবিশ্বাসী, মুখোমুখি লড়াইয়ের হিসাবটা এবার ৪-৪ হবে, ‘অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচগুলো দেখে থাকলে হয়তো লক্ষ করেছেন, ব্যাটিং-বোলিং দুই জায়গাতেই কিছু দুর্বলতা আছে তাদের। অস্ট্রেলিয়ার এই দুর্বলতার সুযোগ নিতে হবে আমাদের। সেটা পারলেই আমরা জিতব।’
এমনিতেই নিয়মরক্ষার ম্যাচটিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এই ম্যাচ ‘এ’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণে বড় প্রভাব রাখবে বলে। আফ্রিদিদের জন্য এটাও একটা প্রেরণা, ‘এই টুর্নামেন্টে আমাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ এটি। গ্রুপে আমাদের অবস্থান নির্ধারিত হবে এই ম্যাচ দিয়ে। খেলোয়াড়েরা জানে, ম্যাচটি জিততেই হবে।’
অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক রিকি পন্টিংও জানেন, এই ম্যাচটি তাঁদের জন্য বড় এক পরীক্ষার নাম। তবে অস্ট্রেলিয়া যে পরীক্ষা দিতেই ভালোবাসে, পন্টিং জানাতে ভোলেননি সেটিও, ‘এখন পর্যন্ত বড় পরীক্ষার মুখে পড়িনি আমরা। তবে কলম্বোয় পাকিস্তানকে পাচ্ছি এবং এই ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছি আমরা।’
পাকিস্তানের কাছে ১৯৯৯ সালে পরাজিত দলের টিকে থাকা অস্ট্রেলিয়া দলের একমাত্র সদস্য পন্টিং। তাঁর ভালোই জানা আছে, নিজেদের দিনে কতটা ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে পাকিস্তান। ম্যাচটি পন্টিংয়ের নিজের জন্যও পরীক্ষার। বিশ্বকাপে তাঁর ব্যাটে রানই নেই। নিজের ফর্ম নিয়ে পন্টিংয়ের কৌতুক, ‘আমি রানগুলো বড় ম্যাচের জন্যই জমিয়ে রেখেছি!’
No comments