শ্রীলঙ্কাকে আইসিসির প্রশংসা
নিজে বলেছেন, যা হওয়ার হয়ে গেছে। সব ভুলে এখন ক্রিকেটে মন দেওয়া জরুরি। কিন্তু কুমার সাঙ্গাকারা নিজেই এখনো মন থেকে তাড়িয়ে দিতে পারেননি কালো মেঘ। এখনো অনুতাপে পুড়ছেন। হয়তো সুরাজ রণদিভের ইচ্ছাকৃত নো বলের এই ঘটনা আজীবনই তাড়িয়ে বেড়াবে শ্রীলঙ্কান অধিনায়ককে!
খোদ আইসিসি অবশ্য এ ঘটনাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সবাইকে। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড (এসএলসি) যে নিজে থেকে উদ্যোগী হয়ে দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের শাস্তি দিয়েছে, এই উদ্যোগ প্রশংসিত হয়েছে আইসিসির কাছে। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত বলেছেন, ‘আমাদের এই মহান খেলাটির মূল ভিত্তিই হলো ক্রিকেটীয় চেতনা। আমাদের সদস্যরা যে এই চেতনা সমুন্নত রাখল, সেটি দেখা আসলেই আনন্দের। এতে আবারও প্রমাণিত হলো, ফেয়ার প্লেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এসএলসির এই উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাই।’
এর আগে লরগাত আভাস দিয়েছিলেন, অপরাধী প্রমাণিত হলে রণদিভের বিরুদ্ধে আচরণবিধি অনুযায়ী আইসিসিও ব্যবস্থা নেবে। তবে এসএলসি তাঁকে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ আর ম্যাচ ফির পুরোটা কেটে নেওয়ায় আইসিসি আর নতুন করে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। লরগাত সেটাই জানালেন, ‘আইসিসির দৃষ্টিতে এ ঘটনা দুঃখজনক। কিন্তু (এসএলসি শাস্তি দেওয়ার পর) এটি এখন বিগত অধ্যায়।’
কিন্তু সাঙ্গাকারার জন্য অধ্যায়টি এখনো ‘বর্তমান’। আসলে তিনবার আইসিসির ‘স্পিরিট অব দ্য গেম’ পুরস্কার জেতা দলটির এক ক্রিকেটার এমন অক্রীড়াসুলভ আচরণ করবেন, এটি মেনে নিতে পারছেন না। প্রথম দিন রণদিভের পাশে দাঁড়ানো সাঙ্গাকারা দ্রুতই নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন। শ্রীলঙ্কান অধিনায়কও এখন বলছেন, ‘ক্রিকেটের চেতনার কথা বলতে হলে আপনাকেও সবকিছু যথাযথভাবে করতে হবে। ক্রিকেটীয় চেতনার মধ্যে থেকে খেলা সব খেলোয়াড়েরই দায়িত্ব।’
খোদ আইসিসি অবশ্য এ ঘটনাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সবাইকে। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড (এসএলসি) যে নিজে থেকে উদ্যোগী হয়ে দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের শাস্তি দিয়েছে, এই উদ্যোগ প্রশংসিত হয়েছে আইসিসির কাছে। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত বলেছেন, ‘আমাদের এই মহান খেলাটির মূল ভিত্তিই হলো ক্রিকেটীয় চেতনা। আমাদের সদস্যরা যে এই চেতনা সমুন্নত রাখল, সেটি দেখা আসলেই আনন্দের। এতে আবারও প্রমাণিত হলো, ফেয়ার প্লেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এসএলসির এই উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাই।’
এর আগে লরগাত আভাস দিয়েছিলেন, অপরাধী প্রমাণিত হলে রণদিভের বিরুদ্ধে আচরণবিধি অনুযায়ী আইসিসিও ব্যবস্থা নেবে। তবে এসএলসি তাঁকে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ আর ম্যাচ ফির পুরোটা কেটে নেওয়ায় আইসিসি আর নতুন করে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। লরগাত সেটাই জানালেন, ‘আইসিসির দৃষ্টিতে এ ঘটনা দুঃখজনক। কিন্তু (এসএলসি শাস্তি দেওয়ার পর) এটি এখন বিগত অধ্যায়।’
কিন্তু সাঙ্গাকারার জন্য অধ্যায়টি এখনো ‘বর্তমান’। আসলে তিনবার আইসিসির ‘স্পিরিট অব দ্য গেম’ পুরস্কার জেতা দলটির এক ক্রিকেটার এমন অক্রীড়াসুলভ আচরণ করবেন, এটি মেনে নিতে পারছেন না। প্রথম দিন রণদিভের পাশে দাঁড়ানো সাঙ্গাকারা দ্রুতই নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন। শ্রীলঙ্কান অধিনায়কও এখন বলছেন, ‘ক্রিকেটের চেতনার কথা বলতে হলে আপনাকেও সবকিছু যথাযথভাবে করতে হবে। ক্রিকেটীয় চেতনার মধ্যে থেকে খেলা সব খেলোয়াড়েরই দায়িত্ব।’
No comments