‘শান্তির বন’ গড়ার প্রস্তাব কিশোরের
উত্তেজনা বিরাজ করা কোরীয় সীমান্তে শিশুদের জন্য গড়ে তুলতে হবে শান্তির বন। উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং ইলের কাছে এই প্রস্তাব নিয়ে গিয়েছিল ১৩ বছর বয়সী কিশোর জোনাথন লি। রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে সে থেকে এসেছে এক সপ্তাহ। গতকাল বৃহস্পতিবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে আসার পর সাংবাদিকদের সে জানায়, এই সফর ওই উপদ্বীপের ভবিষ্যতের ব্যাপারে তার মনে আশার সঞ্চার করেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে যাওয়ার আগে বেইজিং বিমানবন্দরে মা-বাবার সঙ্গে যাত্রাবিরতি করে লি। ধমনীতে কোরীয় রক্ত বইলেও সে মার্কিন নাগরিক। সপরিবারে যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপিতে থাকে লি। সে জানায়, উত্তর কোরিয়া সফরকালে নিজেকে সে নিরাপদ মনে করেছে এবং স্থানীয় মানুষের সদাচরণ পেয়েছে।
লি জানায়, কিম জং ইলের কাছে একটি চিঠি নিয়ে পিইংইয়ংয়ে গিয়েছিল সে। চিঠিতে প্রস্তাব ছিল, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যবর্তী সেনামুক্ত এলাকায় শিশুদের জন্য একটি শান্তির বন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সে বলেছে, তার চিঠি জং ইলের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তাঁকে নিজের একটি বইও উপহার দিয়েছে সে
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে যাওয়ার আগে বেইজিং বিমানবন্দরে মা-বাবার সঙ্গে যাত্রাবিরতি করে লি। ধমনীতে কোরীয় রক্ত বইলেও সে মার্কিন নাগরিক। সপরিবারে যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপিতে থাকে লি। সে জানায়, উত্তর কোরিয়া সফরকালে নিজেকে সে নিরাপদ মনে করেছে এবং স্থানীয় মানুষের সদাচরণ পেয়েছে।
লি জানায়, কিম জং ইলের কাছে একটি চিঠি নিয়ে পিইংইয়ংয়ে গিয়েছিল সে। চিঠিতে প্রস্তাব ছিল, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যবর্তী সেনামুক্ত এলাকায় শিশুদের জন্য একটি শান্তির বন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সে বলেছে, তার চিঠি জং ইলের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তাঁকে নিজের একটি বইও উপহার দিয়েছে সে
No comments