যে ছবি প্রকাশ নিয়মিত ঘটনা
ইসরায়েলি সেনারা মৃত ও বন্দী ফিলিস্তিনিদের অবমাননাকর ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছাড়ছে বলে অভিযোগ তুলেছে একাধিক মানবাধিকার সংস্থা। কাজটি তারা নিয়মিত করছে বলে অভিযোগে বলা হয়।
সম্প্রতি চোখ বাঁধা ফিলিস্তিনি বন্দীদের সামনে উসকানিমূলক ভঙ্গিতে থাকা এক ইসরায়েলি নারী সেনার ছবি নিয়ে বিতর্ক শুরু হলে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ তা থামানোর উদ্যোগ নেয়। এর একদিন পরই একটি মানবাধিকার সংস্থা দাবি করে, এসব ছবি প্রকাশের ঘটনা বিচ্ছিন্ন কিছু নয়। নিয়মিত তা ইন্টারনেটে ছাড়া হচ্ছে।
গত সোমবার ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, এসব ছবি অসম্মানজনক ও সেনাবাহিনীর নৈতিক বিধির পুরোপুরি পরিপন্থী। কিন্তু পরদিন মঙ্গলবারই মানবাধিকার সংস্থা ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স এ ধরনের বেশ কিছু নতুন ছবি প্রকাশ করে। ছবিগুলোতে মৃত, আহত ও বন্দী ফিলিস্তিনিদের সামনে ইসরায়েলি সেনারা নানা ভঙ্গিতে দৃশ্যমান।
ছবিগুলোর সপক্ষে সংস্থাটি সাবেক সেনাদের কাছ থেকে তথ্য-প্রমাণ জোগাড় করে। পরে তা একটি ফোল্ডারে করে ইন্টারনেটে ছেড়েছে তারা। এতে মোট নয়টি ছবি রয়েছে। ছবিগুলো যশস্বী সেনা কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জোগাড় করা হয়েছে বলে সংস্থাটি দাবি করে।
ছবিগুলো কবে, কখন, কোথায় তোলা হয়েছে তা পরিষ্কার নয়। তবে ছবিতে মৃত ও বন্দী ফিলিস্তিনিদের সামনে সশস্ত্র ইসরায়েলি সেনাদের উপস্থিতি স্পষ্ট।
মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, এ ধরনের তথাকথিত ‘স্যুভেনির ছবি’ তোলার বিষয়টি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীতে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে আছে।
ব্রেকিং দ্য সাইলেন্সের কর্মকর্তা মিখায়েল ম্যানেকিন বলেন, ‘ওই ছবিগুলো এমনভাবে প্রকাশিত হয় যে তা যেন ছিল ব্যতিক্রমী কোনো ঘটনা। আসলে তা নয়, এটি বোঝাতেই পরদিন আমরা এসব ছবি প্রকাশ করি। ছবিগুলোতে ইসরায়েলি সেনাদের এতটুকু বিব্রত হতে দেখা যায়নি। এতে বোঝা যায়, তাদের মানসিকতা কেমন।’
ইসরায়েলি মানবাধিকার সংস্থা বাতসেলেম জানায়, ফিলিস্তিনিদের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে যে তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে, এতে এটি স্পষ্ট যে ছবিগুলো নিয়মিত তোলা হচ্ছে।
সম্প্রতি চোখ বাঁধা ফিলিস্তিনি বন্দীদের সামনে উসকানিমূলক ভঙ্গিতে থাকা এক ইসরায়েলি নারী সেনার ছবি নিয়ে বিতর্ক শুরু হলে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ তা থামানোর উদ্যোগ নেয়। এর একদিন পরই একটি মানবাধিকার সংস্থা দাবি করে, এসব ছবি প্রকাশের ঘটনা বিচ্ছিন্ন কিছু নয়। নিয়মিত তা ইন্টারনেটে ছাড়া হচ্ছে।
গত সোমবার ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, এসব ছবি অসম্মানজনক ও সেনাবাহিনীর নৈতিক বিধির পুরোপুরি পরিপন্থী। কিন্তু পরদিন মঙ্গলবারই মানবাধিকার সংস্থা ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স এ ধরনের বেশ কিছু নতুন ছবি প্রকাশ করে। ছবিগুলোতে মৃত, আহত ও বন্দী ফিলিস্তিনিদের সামনে ইসরায়েলি সেনারা নানা ভঙ্গিতে দৃশ্যমান।
ছবিগুলোর সপক্ষে সংস্থাটি সাবেক সেনাদের কাছ থেকে তথ্য-প্রমাণ জোগাড় করে। পরে তা একটি ফোল্ডারে করে ইন্টারনেটে ছেড়েছে তারা। এতে মোট নয়টি ছবি রয়েছে। ছবিগুলো যশস্বী সেনা কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জোগাড় করা হয়েছে বলে সংস্থাটি দাবি করে।
ছবিগুলো কবে, কখন, কোথায় তোলা হয়েছে তা পরিষ্কার নয়। তবে ছবিতে মৃত ও বন্দী ফিলিস্তিনিদের সামনে সশস্ত্র ইসরায়েলি সেনাদের উপস্থিতি স্পষ্ট।
মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, এ ধরনের তথাকথিত ‘স্যুভেনির ছবি’ তোলার বিষয়টি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীতে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে আছে।
ব্রেকিং দ্য সাইলেন্সের কর্মকর্তা মিখায়েল ম্যানেকিন বলেন, ‘ওই ছবিগুলো এমনভাবে প্রকাশিত হয় যে তা যেন ছিল ব্যতিক্রমী কোনো ঘটনা। আসলে তা নয়, এটি বোঝাতেই পরদিন আমরা এসব ছবি প্রকাশ করি। ছবিগুলোতে ইসরায়েলি সেনাদের এতটুকু বিব্রত হতে দেখা যায়নি। এতে বোঝা যায়, তাদের মানসিকতা কেমন।’
ইসরায়েলি মানবাধিকার সংস্থা বাতসেলেম জানায়, ফিলিস্তিনিদের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে যে তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে, এতে এটি স্পষ্ট যে ছবিগুলো নিয়মিত তোলা হচ্ছে।
No comments