বিদ্যুৎ-সংকট থেকে মুক্তি চান সিডন্স
বিদ্যুতের সমস্যা সারা দেশেই। বাংলাদেশের ক্রিকেটও এর বাইরে নয়। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে জিমনেসিয়াম এবং ইনডোরে অনুশীলন বিঘ্নিত হওয়ার সমস্যাটি কাল বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটির সভায়ও তুললেন কোচ জেমি সিডন্স। বোর্ড কর্মকর্তারা সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন।
বৃষ্টি হলে ইনডোরই ভরসা প্র্যাকটিসের জন্য। কিন্তু লোডশেডিংয়ের কারণে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ইনডোর আর জিমনেসিয়াম অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকছে প্রায়ই। ফ্যান-এসি চলে না, বাতি জ্বলে না। গতকাল শেষ হওয়া কন্ডিশনিং ক্যাম্পে বিদ্যুৎ-সমস্যাটা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন ক্রিকেটাররা। টের পাচ্ছেন বোর্ড কর্মকর্তারাও। লোডশেডিংয়ের কারণে গত কয়েক দিনে বেশ কয়েকটি ছোটখাটো মিটিংয়ের সময় বদলাতে হয়েছে তাঁদের। ২২ আগস্ট শুরু হতে যাওয়া জাতীয় দলের প্রস্তুতিতেও পরিস্থিতি একই রকম থাকার শঙ্কা।
বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস টেকনিক্যাল কমিটির সভা শেষে বলেছেন, ‘সিডন্স আমাদের সমস্যাটার কথা বলেছেন। ব্যাপারটা আসলেই দুশ্চিন্তার। বোর্ড সভাপতি আপাতত দেশের বাইরে। দেশে এলে বিষয়টা তাঁকে জানানো হবে। মিরপুর স্টেডিয়ামে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য প্রয়োজনে সর্বোচ্চ মহলের সাহায্য নেওয়া হবে। বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই এটা করতে হবে।’
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, বিদ্যুৎ ঘাটতির এই দিনেও পুরো শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে নেই একটি জেনারেটরও। বিদ্যুৎ না থাকলে ইনডোর, জিমনেসিয়াম তো অকার্যকর হয়ে পড়েই, বিসিবির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষেও অফিস করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। জালাল ইউনুস অবশ্য জানিয়েছেন, বিসিবির জন্য জেনারেটর কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
টেকনিক্যাল কমিটির সভায় মূল আলোচ্য বিষয় ছিল অবশ্য বিশ্বকাপের প্রস্তুতি। সিডন্স তাঁর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বোর্ড কর্মকর্তাদের। পরিকল্পনার উল্লেখযোগ্য দিক, বিশ্বকাপের অন্তত এক মাস আগে থেকে বিশ্বকাপের দলটাকে নিয়ে আলাদা অনুশীলন ক্যাম্প করতে চান তিনি। আগামী জানুয়ারির ২২ তারিখের পর তাই বিশ্বকাপের ক্রিকেটাররা ঘরোয়া ক্রিকেটে কোনো ম্যাচ খেলবেন না। বিশ্বকাপের জন্য এই ক্যাম্পটা আবাসিক করারও চিন্তাভাবনা আছে বোর্ডের। ক্যাম্প কোথায় হবে, কবে থেকে শুরু হবে—এসব নিয়ে পরিকল্পনা করতে বলা হয়েছে কোচকে। সভায় তানজীব আহসানকে বিশ্বকাপ পর্যন্ত জাতীয় দলের ম্যানেজার করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
বৃষ্টি হলে ইনডোরই ভরসা প্র্যাকটিসের জন্য। কিন্তু লোডশেডিংয়ের কারণে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ইনডোর আর জিমনেসিয়াম অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকছে প্রায়ই। ফ্যান-এসি চলে না, বাতি জ্বলে না। গতকাল শেষ হওয়া কন্ডিশনিং ক্যাম্পে বিদ্যুৎ-সমস্যাটা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন ক্রিকেটাররা। টের পাচ্ছেন বোর্ড কর্মকর্তারাও। লোডশেডিংয়ের কারণে গত কয়েক দিনে বেশ কয়েকটি ছোটখাটো মিটিংয়ের সময় বদলাতে হয়েছে তাঁদের। ২২ আগস্ট শুরু হতে যাওয়া জাতীয় দলের প্রস্তুতিতেও পরিস্থিতি একই রকম থাকার শঙ্কা।
বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস টেকনিক্যাল কমিটির সভা শেষে বলেছেন, ‘সিডন্স আমাদের সমস্যাটার কথা বলেছেন। ব্যাপারটা আসলেই দুশ্চিন্তার। বোর্ড সভাপতি আপাতত দেশের বাইরে। দেশে এলে বিষয়টা তাঁকে জানানো হবে। মিরপুর স্টেডিয়ামে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য প্রয়োজনে সর্বোচ্চ মহলের সাহায্য নেওয়া হবে। বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই এটা করতে হবে।’
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, বিদ্যুৎ ঘাটতির এই দিনেও পুরো শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে নেই একটি জেনারেটরও। বিদ্যুৎ না থাকলে ইনডোর, জিমনেসিয়াম তো অকার্যকর হয়ে পড়েই, বিসিবির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষেও অফিস করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। জালাল ইউনুস অবশ্য জানিয়েছেন, বিসিবির জন্য জেনারেটর কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
টেকনিক্যাল কমিটির সভায় মূল আলোচ্য বিষয় ছিল অবশ্য বিশ্বকাপের প্রস্তুতি। সিডন্স তাঁর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বোর্ড কর্মকর্তাদের। পরিকল্পনার উল্লেখযোগ্য দিক, বিশ্বকাপের অন্তত এক মাস আগে থেকে বিশ্বকাপের দলটাকে নিয়ে আলাদা অনুশীলন ক্যাম্প করতে চান তিনি। আগামী জানুয়ারির ২২ তারিখের পর তাই বিশ্বকাপের ক্রিকেটাররা ঘরোয়া ক্রিকেটে কোনো ম্যাচ খেলবেন না। বিশ্বকাপের জন্য এই ক্যাম্পটা আবাসিক করারও চিন্তাভাবনা আছে বোর্ডের। ক্যাম্প কোথায় হবে, কবে থেকে শুরু হবে—এসব নিয়ে পরিকল্পনা করতে বলা হয়েছে কোচকে। সভায় তানজীব আহসানকে বিশ্বকাপ পর্যন্ত জাতীয় দলের ম্যানেজার করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
No comments