বিনা পয়সায় জীবনযাপন
অর্থ ছাড়া চলা যায় না—এ কথা ভ্রান্ত প্রমাণের চেষ্টা করছেন এক ব্রিটিশ নাগরিক। মার্ক বয়েল নামের ৩১ বছর বয়স্ক এই ব্রিটিশ ২০০৮ সালের নভেম্বর থেকে পয়সা-কড়ি খরচ সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছেন। অর্থ ছাড়া কীভাবে চলা যায়, সে চর্চায় এখন তিনি ব্যস্ত।
ব্রিস্টলের একটি খামারের কাছে একটি ক্যারাভানে (ভ্রাম্যমাণ ঘরের মতো যান) বসবাস করেন বয়েল। এটি তিনি বিনা মূল্যে পেয়েছেন ফ্রিসাইকেল নামের একটি সংস্থার কাছ থেকে। এ খামারে তিনি সপ্তাহে তিন দিন কাজ করেন। কোনো অর্থ নেন না। বিনিময়ে খামারে বয়েল নিজের খাদ্য নিজে ফলান। রান্না করেন লাকড়ির চুলায়। এ লাকড়িও তিনি না কিনে আশপাশের এলাকা থেকে সংগ্রহ করেন। প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ আসে একটি সৌর প্যানেল থেকে। ফলে বিদ্যুৎ বিল দিতে হয় না তাঁকে। অর্থ ছাড়া চলার চিন্তা মাথায় আসার আগে তিনি এই সৌর প্যানেলটি কেনেন ৩৬০ পাউন্ড দিয়ে। বয়েলের একটি মোবাইল ফোন আছে। এটাতে তিনি শুধু ইনকামিংয়ের ব্যবস্থা রেখেছেন।
বয়েল যে ল্যাপটপটি ব্যবহার করেন, সেটাও চলে সৌরশক্তিতে। এটাও তাঁর অনেক আগের কেনা। দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় টুথপেস্ট, সাবান এগুলোও তিনি না কিনে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি করেন।
মার্কবয়েল অর্থ ছাড়া চলার সিদ্ধান্ত নেন বছরখানেক আগে। তখনই তিনি চাকরি ছেড়ে দেন
ব্রিস্টলের একটি খামারের কাছে একটি ক্যারাভানে (ভ্রাম্যমাণ ঘরের মতো যান) বসবাস করেন বয়েল। এটি তিনি বিনা মূল্যে পেয়েছেন ফ্রিসাইকেল নামের একটি সংস্থার কাছ থেকে। এ খামারে তিনি সপ্তাহে তিন দিন কাজ করেন। কোনো অর্থ নেন না। বিনিময়ে খামারে বয়েল নিজের খাদ্য নিজে ফলান। রান্না করেন লাকড়ির চুলায়। এ লাকড়িও তিনি না কিনে আশপাশের এলাকা থেকে সংগ্রহ করেন। প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ আসে একটি সৌর প্যানেল থেকে। ফলে বিদ্যুৎ বিল দিতে হয় না তাঁকে। অর্থ ছাড়া চলার চিন্তা মাথায় আসার আগে তিনি এই সৌর প্যানেলটি কেনেন ৩৬০ পাউন্ড দিয়ে। বয়েলের একটি মোবাইল ফোন আছে। এটাতে তিনি শুধু ইনকামিংয়ের ব্যবস্থা রেখেছেন।
বয়েল যে ল্যাপটপটি ব্যবহার করেন, সেটাও চলে সৌরশক্তিতে। এটাও তাঁর অনেক আগের কেনা। দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় টুথপেস্ট, সাবান এগুলোও তিনি না কিনে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি করেন।
মার্কবয়েল অর্থ ছাড়া চলার সিদ্ধান্ত নেন বছরখানেক আগে। তখনই তিনি চাকরি ছেড়ে দেন
No comments