বেকহামকে ফেরাতে চান সৈয়দ
তাঁর প্রথম ক্লাব ছিল ব্রিমসডাউন রোভার্স। শৈশবে এই ক্লাব দিয়েই শুরু করেছিলেন ডেভিড বেকহাম। আজ যখন এই ইংলিশ ফুটবল তারকার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার বিপন্ন, তখন আরেক রোভার্স হাত বাড়িয়ে দিল তাঁর দিকে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে বেকহামকে দেখা যেতে পারে ব্ল্যাকবার্ন রোভার্সের জার্সিতে। অবশ্য মাঝখানে আছে বেশ কয়েকটা ‘যদি’।
সবচেয়ে বড় ‘যদি’টা হলো, ব্ল্যাকবার্নের মালিক হিসেবে আহসান আলী সৈয়দ আত্মপ্রকাশ করতে পারবেন কিনা। ভারতীয় এই ব্যবসায়ী ইংলিশ ক্লাবটি কেনার পথে ভালোমতোই আছেন। গত মৌসুমে লিগে ১০ নম্বরে থেকে শেষ করা ক্লাবটির উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখছেন সৈয়দ। নতুন নতুন খেলোয়াড় কেনার পেছনে ১০ কোটি পাউন্ড খরচের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় চমক হিসেবে সৈয়দ সাহেব বেকহামকে ফিরিয়ে আনতে চান তাঁর নিজের দেশে।
মাত্র ৩৬ বছর বয়সী এই আইনজীবী বলেছেন, ‘আমি সেই ২৬ বছর থেকে প্রিমিয়ার লিগের খেলা দেখে আসছি। ওই সময় আমি ব্ল্যাকবার্নেরই সমর্থক ছিলাম। তবে বেকহামের কারণে ম্যানইউর খেলাও দেখতাম। আমার টাকায় যদি কুলোয় আর বেকহামও যদি ইতিবাচক সাড়া দেন, আমি অবশ্যই তাঁকে নিতে চাইব।’
এ ব্যাপারে বেকহামের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। আসলে ফুটবলার বেকহামের ভূমিকাটাই আপাতত যেন আড়ালে। বেকহাম এখন আয়োজক-কর্মকর্তা হিসেবেই সরব। ২০১৮ কিংবা ২০২২ বিশ্বকাপের আয়োজক হতে চায় ইংল্যান্ড। ‘বিড’ (আয়োজক হওয়ার আবেদন) প্রক্রিয়ায় বেকহাম বড় ভূমিকা পালন করছেন। আগামী সোমবার ফিফা প্রতিনিধিরা চার দিনের সফরে ইংল্যান্ডে আসছেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ আয়োজকের যোগ্যতা যাচাই করে দেখতে। বেকহামের ব্যস্ততা তাই বেড়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকেই তিনি ইংলিশ সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, ফিফা প্রতিনিধিদের বুঝিয়ে দিতে, এই দেশটা ফুটবলের জন্য কতটা পাগলপারা, ‘বিড প্রক্রিয়ায় এত দিন ধরে আমরা সাধারণ মানুষের যে সমর্থন পেয়েছি সেটা অবিশ্বাস্য। আমার কোনো সন্দেহ নেই, পুরো দেশ এক হয়ে ফিফার পরিদর্শক দলকে বুঝিয়ে দেবে, বিশ্বকাপ আয়োজনের অনুমতি পেলে আমরা কী উত্সব-উচ্ছ্বাস তৈরি করব।’ এএফপি।
সবচেয়ে বড় ‘যদি’টা হলো, ব্ল্যাকবার্নের মালিক হিসেবে আহসান আলী সৈয়দ আত্মপ্রকাশ করতে পারবেন কিনা। ভারতীয় এই ব্যবসায়ী ইংলিশ ক্লাবটি কেনার পথে ভালোমতোই আছেন। গত মৌসুমে লিগে ১০ নম্বরে থেকে শেষ করা ক্লাবটির উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখছেন সৈয়দ। নতুন নতুন খেলোয়াড় কেনার পেছনে ১০ কোটি পাউন্ড খরচের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় চমক হিসেবে সৈয়দ সাহেব বেকহামকে ফিরিয়ে আনতে চান তাঁর নিজের দেশে।
মাত্র ৩৬ বছর বয়সী এই আইনজীবী বলেছেন, ‘আমি সেই ২৬ বছর থেকে প্রিমিয়ার লিগের খেলা দেখে আসছি। ওই সময় আমি ব্ল্যাকবার্নেরই সমর্থক ছিলাম। তবে বেকহামের কারণে ম্যানইউর খেলাও দেখতাম। আমার টাকায় যদি কুলোয় আর বেকহামও যদি ইতিবাচক সাড়া দেন, আমি অবশ্যই তাঁকে নিতে চাইব।’
এ ব্যাপারে বেকহামের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। আসলে ফুটবলার বেকহামের ভূমিকাটাই আপাতত যেন আড়ালে। বেকহাম এখন আয়োজক-কর্মকর্তা হিসেবেই সরব। ২০১৮ কিংবা ২০২২ বিশ্বকাপের আয়োজক হতে চায় ইংল্যান্ড। ‘বিড’ (আয়োজক হওয়ার আবেদন) প্রক্রিয়ায় বেকহাম বড় ভূমিকা পালন করছেন। আগামী সোমবার ফিফা প্রতিনিধিরা চার দিনের সফরে ইংল্যান্ডে আসছেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ আয়োজকের যোগ্যতা যাচাই করে দেখতে। বেকহামের ব্যস্ততা তাই বেড়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকেই তিনি ইংলিশ সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, ফিফা প্রতিনিধিদের বুঝিয়ে দিতে, এই দেশটা ফুটবলের জন্য কতটা পাগলপারা, ‘বিড প্রক্রিয়ায় এত দিন ধরে আমরা সাধারণ মানুষের যে সমর্থন পেয়েছি সেটা অবিশ্বাস্য। আমার কোনো সন্দেহ নেই, পুরো দেশ এক হয়ে ফিফার পরিদর্শক দলকে বুঝিয়ে দেবে, বিশ্বকাপ আয়োজনের অনুমতি পেলে আমরা কী উত্সব-উচ্ছ্বাস তৈরি করব।’ এএফপি।
No comments