প্রথম ষাণ্মাসিক সিএসআর প্রতিবেদন এ মাসে জমা দেবে ব্যাংকগুলো
এ মাসের মধ্যেই প্রথমবারের মতো ব্যাংকগুলোকে তাদের সামাজিক কল্যাণমূলক কাজের (করপোরেট সোস্যাল রেসপনসিবিলিটি বা সিএসআর) ষাণ্মাসিক প্রতিবেদন বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো এক সার্কুলারে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো ষাণ্মাষিক প্রতিবেদন পাঠাতে বলেছে। প্রথম দফাতে এ বছরের গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্ধবার্ষিক সিএসআর কার্যাবলির প্রতিবেদন পাঠাতে হবে।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি সুনির্দিষ্ট ফরম ব্যাংকগুলোকে পাঠিয়েছে। এই ফরম অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে তাদের সিএসআর কার্যক্রমের খতিয়ান তৈরি করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০০৮ সালের জুন মাসে ব্যাংকগুলোর সিএসআর কার্যক্রমের ওপর একটি নীতিমালা জারি করে। এ নীতিমালায় অর্ধবার্ষিক প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দেওয়ার বিষয়টি রয়েছে।
সিএসআরের ওপর ষাণ্মাসিক প্রতিবেদনে ব্যাংকের সেবার বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীর জন্য ব্যাংকগুলো যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তাতে বিনিয়োগের পরিমাণ, পরিবেশের ওপর ক্ষতিকারক প্রভাব মোকাবিলায় নেওয়া পদক্ষেপসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর তথ্য দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফরমে উল্লেখ করা হয়েছে।
শুধু কয়েকটি ক্ষেত্রে অনুদান বা দুস্থ-অসহায় মানুষের আর্থিক সহায়তার মধ্যে সিএসআর সীমাবদ্ধ না রেখে এর ব্যাপ্তি বাড়াতে চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুসারে সিএসআর কার্যক্রমকে ব্যাংকিং কার্যক্রমের মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করতে প্রত্যেক ব্যাংকের নিজস্ব কিছু নীতি থাকতে হবে। সিএসআরের জন্য ব্যাংকগুলোকে বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন করতে হবে। এ ছাড়া সিএসআরের গুণগত ও পরিমাণগত কার্যক্রমকে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদনে প্রকাশ করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘ব্যাংকগুলোর সিএসআর উদ্যোগের পর্যালোচনা, ২০০৮ ও ২০০৯’ শীর্ষক প্রকাশনা সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়। প্রকাশনায় দেখা যায়, সিএসআর কার্যক্রমে ব্যাংকগুলোর সংশ্লিষ্টতা এবং ব্যয় বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে ২০০৯ সালে ব্যাংকগুলো সিএসআর খাতে ব্যয় করেছে ৫৫ কোটি টাকা। এর আগে ২০০৭ এবং ২০০৮ সালে এ খাতে ব্যয় ছিল যথাক্রমে ২৩ কোটি এবং ৪১ কোটি টাকা। দেশের মোট ৪৮টি ব্যাংকের মধ্যে ৪৬টি ব্যাংকেরই সিএসআর কার্যক্রম রয়েছে। ব্যাংকগুলো প্রাকৃতিক দুর্যোগে ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্রীড়া, শিল্প-সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনা করে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো এক সার্কুলারে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো ষাণ্মাষিক প্রতিবেদন পাঠাতে বলেছে। প্রথম দফাতে এ বছরের গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্ধবার্ষিক সিএসআর কার্যাবলির প্রতিবেদন পাঠাতে হবে।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি সুনির্দিষ্ট ফরম ব্যাংকগুলোকে পাঠিয়েছে। এই ফরম অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে তাদের সিএসআর কার্যক্রমের খতিয়ান তৈরি করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০০৮ সালের জুন মাসে ব্যাংকগুলোর সিএসআর কার্যক্রমের ওপর একটি নীতিমালা জারি করে। এ নীতিমালায় অর্ধবার্ষিক প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দেওয়ার বিষয়টি রয়েছে।
সিএসআরের ওপর ষাণ্মাসিক প্রতিবেদনে ব্যাংকের সেবার বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীর জন্য ব্যাংকগুলো যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তাতে বিনিয়োগের পরিমাণ, পরিবেশের ওপর ক্ষতিকারক প্রভাব মোকাবিলায় নেওয়া পদক্ষেপসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর তথ্য দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফরমে উল্লেখ করা হয়েছে।
শুধু কয়েকটি ক্ষেত্রে অনুদান বা দুস্থ-অসহায় মানুষের আর্থিক সহায়তার মধ্যে সিএসআর সীমাবদ্ধ না রেখে এর ব্যাপ্তি বাড়াতে চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুসারে সিএসআর কার্যক্রমকে ব্যাংকিং কার্যক্রমের মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করতে প্রত্যেক ব্যাংকের নিজস্ব কিছু নীতি থাকতে হবে। সিএসআরের জন্য ব্যাংকগুলোকে বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন করতে হবে। এ ছাড়া সিএসআরের গুণগত ও পরিমাণগত কার্যক্রমকে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদনে প্রকাশ করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘ব্যাংকগুলোর সিএসআর উদ্যোগের পর্যালোচনা, ২০০৮ ও ২০০৯’ শীর্ষক প্রকাশনা সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়। প্রকাশনায় দেখা যায়, সিএসআর কার্যক্রমে ব্যাংকগুলোর সংশ্লিষ্টতা এবং ব্যয় বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে ২০০৯ সালে ব্যাংকগুলো সিএসআর খাতে ব্যয় করেছে ৫৫ কোটি টাকা। এর আগে ২০০৭ এবং ২০০৮ সালে এ খাতে ব্যয় ছিল যথাক্রমে ২৩ কোটি এবং ৪১ কোটি টাকা। দেশের মোট ৪৮টি ব্যাংকের মধ্যে ৪৬টি ব্যাংকেরই সিএসআর কার্যক্রম রয়েছে। ব্যাংকগুলো প্রাকৃতিক দুর্যোগে ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্রীড়া, শিল্প-সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনা করে।
No comments