কারাবন্দীদের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি
ব্রাজিলে কারাবন্দীদের কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহারে দক্ষ করে তোলার উদ্যোগ নিয়েছেন রোনালদো মন্টেইরো নামের এক সাবেক কয়েদি। সমাজের জন্য কিছু করার তাগিদ থেকেই তিনি এ কাজটি করছেন বলে জানিয়েছেন।
অপহরণের দায়ে অভিযুক্ত হয়ে রোনালদোকে ১৪ বছর বন্দী থাকতে হয়েছে। তাই কারাগারের ভেতরের অবস্থা কী সেটা তাঁর খুব ভালোভাবেই জানা। রোনালদো এখন একটি সংস্থা পরিচালনা করছেন, যার মাধ্যমে বন্দীরা কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহার শিখতে পারেন।
সাংবাদিকদের রোনালদো বলেন, ‘আমি অনেক অপরাধ করেছি। এখন প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে সমাজের জন্য কিছু করতে চাই। তাই আমার এই উদ্যোগ।’ রোনালদো মাদকাসক্ত ছিলেন। মাদকের অর্থ জোগাড় করতেই তিনি ধীরে ধীরে ভয়াবহ সব অপরাধ শুরু করেন।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর বিচারের সময় বিচারক রোনালদোর অপরাধের দীর্ঘ একটি তালিকা তুলে ধরলে তিনি এ নিয়ে ভাবতে থাকেন। কারাগারে তাঁর মধ্যে পরিবর্তন আসে। নতুন উপলব্ধি থেকে অন্য কারাবন্দীদের সহায়তা করার চিন্তা করেন তিনি, যাতে মুক্তি পেয়ে তাঁরা সৎ উপার্জন করে বেঁচে থাকতে পারে।
রোনালদো জানান, কারাগারে একজন রক্ষী তাঁদের কয়েকজনকে কম্পিউটার শেখার সুযোগ দিয়েছিলেন। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানার পর তা বন্ধ করে দেয়। তাঁরা সেখানে অনেক কিছুই শিখতে পেরেছিলেন। রোনালদো বললেন, ওইটুকু সময়েই কারাগারে যা শিখেছিলেন তার ওপর ভিত্তি করে কয়েকজন চাকরি করে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন।
অপহরণের দায়ে অভিযুক্ত হয়ে রোনালদোকে ১৪ বছর বন্দী থাকতে হয়েছে। তাই কারাগারের ভেতরের অবস্থা কী সেটা তাঁর খুব ভালোভাবেই জানা। রোনালদো এখন একটি সংস্থা পরিচালনা করছেন, যার মাধ্যমে বন্দীরা কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহার শিখতে পারেন।
সাংবাদিকদের রোনালদো বলেন, ‘আমি অনেক অপরাধ করেছি। এখন প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে সমাজের জন্য কিছু করতে চাই। তাই আমার এই উদ্যোগ।’ রোনালদো মাদকাসক্ত ছিলেন। মাদকের অর্থ জোগাড় করতেই তিনি ধীরে ধীরে ভয়াবহ সব অপরাধ শুরু করেন।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর বিচারের সময় বিচারক রোনালদোর অপরাধের দীর্ঘ একটি তালিকা তুলে ধরলে তিনি এ নিয়ে ভাবতে থাকেন। কারাগারে তাঁর মধ্যে পরিবর্তন আসে। নতুন উপলব্ধি থেকে অন্য কারাবন্দীদের সহায়তা করার চিন্তা করেন তিনি, যাতে মুক্তি পেয়ে তাঁরা সৎ উপার্জন করে বেঁচে থাকতে পারে।
রোনালদো জানান, কারাগারে একজন রক্ষী তাঁদের কয়েকজনকে কম্পিউটার শেখার সুযোগ দিয়েছিলেন। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানার পর তা বন্ধ করে দেয়। তাঁরা সেখানে অনেক কিছুই শিখতে পেরেছিলেন। রোনালদো বললেন, ওইটুকু সময়েই কারাগারে যা শিখেছিলেন তার ওপর ভিত্তি করে কয়েকজন চাকরি করে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন।
No comments