ডিএনএ পরীক্ষার জন্য সিমন বলিভারের দেহাবশেষ উত্তোলন
ভেনেজুয়েলার জাতীয় বীর সিমন বলিভারের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে, নাকি তাঁকে হত্যা করা হয়েছে, সেই বিতর্ক আজও চলছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট হুগো শাভেজ এখন সেই বিতর্কের অবসান ঘটাতে বলিভারের দেহাবশেষ তুলে ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন।
শাভেজ বলেছেন, ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে বলিভারের মৃত্যুর আসল রহস্য উদ্ঘাটিত হবে। শাভেজের নির্দেশ অনুযায়ী গত শুক্রবার সাবেক এই সামরিক নেতার দেহাবশেষ সমাধি থেকে তোলা হয়েছে।
১৮৩০ সালে মাত্র ৪৬ বছর বয়সে কলম্বিয়ায় মারা যান বলিভার। একদল ঐতিহাসিকের মতে, যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু হুগো শাভেজসহ অনেকে মনে করেন, বলিভারকে পরিকল্পিতভাবে বিষপ্রয়োগে হত্যা করা হয়েছে।
সিমন বলিভারকে ‘বিপ্লবের জনক’ আখ্যা দিয়ে শাভেজ বলেন, ‘বলিভার মরেননি। তিনি বেঁচে আছেন। তাঁকে মৃতদের ভিড়ে, কঙ্কালের ভিড়ে খোঁজা ঠিক হবে না। তিনি বিদ্যুচ্চমকের মতো, তিনি অগ্নস্ফুিলিঙ্গ। তিনি আমাদের জাতীয় বীর। স্বাধীনতাযুদ্ধের মহানায়ক।’
সাদা পোশাকের একদল বিজ্ঞানী সমাধি থেকে বলিভারের দেহাবশেষ তোলেন এবং তা কালো কাপড়ে মুড়িয়ে টেবিলের ওপর রাখেন। এ সময় জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। টেলিভিশনে এ দৃশ্য সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
সিমন বলিভার ১৮১৯ সালে গ্রান কলম্বিয়া নামে একটি জোট গড়ে তোলেন। বর্তমানে এ জোট ভেনেজুয়েলা, কলম্বিয়া, পানামা ও ইকুয়েডরে বহাল আছে।
বলিভারের নেতৃত্বে স্পেনের শাসন থেকে বলিভিয়া, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, পানামা ও পেরু স্বাধীনতা লাভ করে। লাতিন আমেরিকায় গণতান্ত্রিক চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ায় তাঁকে লাতিন আমেরিকার ‘জর্জ ওয়াশিংটন’ বলে ডাকা হয়।
শাভেজ বলেছেন, ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে বলিভারের মৃত্যুর আসল রহস্য উদ্ঘাটিত হবে। শাভেজের নির্দেশ অনুযায়ী গত শুক্রবার সাবেক এই সামরিক নেতার দেহাবশেষ সমাধি থেকে তোলা হয়েছে।
১৮৩০ সালে মাত্র ৪৬ বছর বয়সে কলম্বিয়ায় মারা যান বলিভার। একদল ঐতিহাসিকের মতে, যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু হুগো শাভেজসহ অনেকে মনে করেন, বলিভারকে পরিকল্পিতভাবে বিষপ্রয়োগে হত্যা করা হয়েছে।
সিমন বলিভারকে ‘বিপ্লবের জনক’ আখ্যা দিয়ে শাভেজ বলেন, ‘বলিভার মরেননি। তিনি বেঁচে আছেন। তাঁকে মৃতদের ভিড়ে, কঙ্কালের ভিড়ে খোঁজা ঠিক হবে না। তিনি বিদ্যুচ্চমকের মতো, তিনি অগ্নস্ফুিলিঙ্গ। তিনি আমাদের জাতীয় বীর। স্বাধীনতাযুদ্ধের মহানায়ক।’
সাদা পোশাকের একদল বিজ্ঞানী সমাধি থেকে বলিভারের দেহাবশেষ তোলেন এবং তা কালো কাপড়ে মুড়িয়ে টেবিলের ওপর রাখেন। এ সময় জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। টেলিভিশনে এ দৃশ্য সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
সিমন বলিভার ১৮১৯ সালে গ্রান কলম্বিয়া নামে একটি জোট গড়ে তোলেন। বর্তমানে এ জোট ভেনেজুয়েলা, কলম্বিয়া, পানামা ও ইকুয়েডরে বহাল আছে।
বলিভারের নেতৃত্বে স্পেনের শাসন থেকে বলিভিয়া, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, পানামা ও পেরু স্বাধীনতা লাভ করে। লাতিন আমেরিকায় গণতান্ত্রিক চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ায় তাঁকে লাতিন আমেরিকার ‘জর্জ ওয়াশিংটন’ বলে ডাকা হয়।
No comments