নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন গিলার্ড
অস্ট্রেলিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড আগামী ২৮ আগস্ট সাধারণ নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাডের কাছ থেকে ক্ষমতা গ্রহণের বিষয়টিকে বৈধতা দেওয়ার অংশ হিসেবে তিনি এ নির্বাচন করতে যাচ্ছেন। এবিসি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক গতকাল শুক্রবার তাদের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে।
টিভি চ্যানেল এবিসি জানায়, প্রধানমন্ত্রী গিলার্ড আজ শনিবার সকালে ক্যানবেরায় দেশের গভর্নর জেনারেল কুয়েনটিন ব্রাইসের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সেখানে ২৮ আগস্ট নির্বাচনের তারিখ চূড়ান্ত করবেন তিনি।
ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এবিসি জানায়, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী গিলার্ড পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার জন্য গভর্নর জেনারেলের প্রতি আহ্বান জানাবেন। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে নোটিশ জারি করারও অনুরোধ জানাবেন তিনি। এ বৈঠকের ব্যাপারে সরকারের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অস্ট্রেলিয়ার সংবিধান অনুযায়ী সে দেশের নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতিনিধি হিসেবে গভর্নর জেনারেলের অনুমতি নিতে হয়। নির্বাচনের অন্তত ৩৩ দিন আগে প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে এ অনুরোধ জানানোর পর গভর্নর জেনারেল নির্বাচনের চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা করেন।
এ নির্বাচনের মাধ্যমে নিম্নকক্ষের সব সদস্য ও সিনেটের অর্ধেক সদস্যকে নির্বাচিত করা হবে। তবে বিরোধী দল হিসেবে থাকা রক্ষণশীল দলের নেতা টনি অ্যাবটকে টপকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জুলিয়া গিলার্ড টিকে থাকবেন কি না তা হবে নির্বাচনের মূল বিষয়।
ক্ষমতাসীন দল লেবার পার্টির অভ্যন্তরে ও সাধারণ জনগণের মধ্যে জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ায় তিন সপ্তাহ আগে ক্ষমতা থেকে সরে যান প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড। পরে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন জুলিয়া গিলার্ড।
টিভি চ্যানেল এবিসি জানায়, প্রধানমন্ত্রী গিলার্ড আজ শনিবার সকালে ক্যানবেরায় দেশের গভর্নর জেনারেল কুয়েনটিন ব্রাইসের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সেখানে ২৮ আগস্ট নির্বাচনের তারিখ চূড়ান্ত করবেন তিনি।
ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এবিসি জানায়, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী গিলার্ড পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার জন্য গভর্নর জেনারেলের প্রতি আহ্বান জানাবেন। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে নোটিশ জারি করারও অনুরোধ জানাবেন তিনি। এ বৈঠকের ব্যাপারে সরকারের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অস্ট্রেলিয়ার সংবিধান অনুযায়ী সে দেশের নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতিনিধি হিসেবে গভর্নর জেনারেলের অনুমতি নিতে হয়। নির্বাচনের অন্তত ৩৩ দিন আগে প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে এ অনুরোধ জানানোর পর গভর্নর জেনারেল নির্বাচনের চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা করেন।
এ নির্বাচনের মাধ্যমে নিম্নকক্ষের সব সদস্য ও সিনেটের অর্ধেক সদস্যকে নির্বাচিত করা হবে। তবে বিরোধী দল হিসেবে থাকা রক্ষণশীল দলের নেতা টনি অ্যাবটকে টপকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জুলিয়া গিলার্ড টিকে থাকবেন কি না তা হবে নির্বাচনের মূল বিষয়।
ক্ষমতাসীন দল লেবার পার্টির অভ্যন্তরে ও সাধারণ জনগণের মধ্যে জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ায় তিন সপ্তাহ আগে ক্ষমতা থেকে সরে যান প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড। পরে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন জুলিয়া গিলার্ড।
No comments