অস্ট্রেলিয়ায় সাধারণ নির্বাচন ২১ আগস্ট
অস্ট্রেলিয়ায় আগামী ২১ আগস্ট সাধারণ নির্বাচন হবে। গতকাল শনিবার রাজধানী ক্যানবেরায় এক সংবাদ সম্মেলনে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড নির্বাচনের এই তারিখ ঘোষণা করেন। এর আগে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতিনিধি গভর্নর জেনারেল কুয়েন্টিন ব্রাইসের কাছ থেকে নির্বাচন আয়োজনের অনুমতি নেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার সংবিধান অনুযায়ী ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ ওই দেশেরও রানি।
গিলার্ড বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়াকে আগামী দিনগুলোতে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য জনগণের সমর্থন চাইছি আমি। শনিবার সকালে প্রতিনিধি পরিষদ ভেঙে দেওয়ার জন্য গভর্নর জেনারেলকে অনুরোধ করেছি আমি, যাতে প্রতিনিধি পরিষদ ও সিনেটের অর্ধেক পদের জন্য ২১ আগস্ট শনিবার নির্বাচন আয়োজন করা যায়।’ অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতির প্রতি সম্মান রাখতেই এ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।
তিন সপ্তাহ আগে ক্ষমতাসীন অস্ট্রেলীয় লেবার পার্টির নেতা কেভিন রাড দলীয় চাপের মুখে পদত্যাগ করলে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন গিলার্ড। তিনি অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। আসন্ন নির্বাচনে গিলার্ডের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হবেন রক্ষণশীল লিবারেল পার্টির নেতা টনি অ্যাবট। গিলার্ড প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর লেবার পার্টি ও তাঁর নিজের জনপ্রিয়তা বেড়ে গেছে।
নির্বাচিত হলে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে অগ্রাধিকার দেবেন উল্লেখ করে গিলার্ড বলেন, ‘এই নির্বাচন অস্ট্রেলীয়দের সামনে যেকোনো একটি পথ বেছে নেওয়ার সুযোগ দেবে—আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে অস্ট্রেলিয়া এগিয়ে যাবে না পিছিয়ে থাকবে। সামনে এগিয়ে যাওয়ার মানে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার সুযোগ এবং শক্তিশালী জাতীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা।’ রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের সঙ্গে সম্মানজনক ও মর্যাদাপূর্ণ আচরণ করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে অস্ট্রেলীয় জনগণকে দেখাতে চাই, কীভাবে আমি দেশকে নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী।
গিলার্ড বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়াকে আগামী দিনগুলোতে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য জনগণের সমর্থন চাইছি আমি। শনিবার সকালে প্রতিনিধি পরিষদ ভেঙে দেওয়ার জন্য গভর্নর জেনারেলকে অনুরোধ করেছি আমি, যাতে প্রতিনিধি পরিষদ ও সিনেটের অর্ধেক পদের জন্য ২১ আগস্ট শনিবার নির্বাচন আয়োজন করা যায়।’ অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতির প্রতি সম্মান রাখতেই এ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।
তিন সপ্তাহ আগে ক্ষমতাসীন অস্ট্রেলীয় লেবার পার্টির নেতা কেভিন রাড দলীয় চাপের মুখে পদত্যাগ করলে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন গিলার্ড। তিনি অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। আসন্ন নির্বাচনে গিলার্ডের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হবেন রক্ষণশীল লিবারেল পার্টির নেতা টনি অ্যাবট। গিলার্ড প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর লেবার পার্টি ও তাঁর নিজের জনপ্রিয়তা বেড়ে গেছে।
নির্বাচিত হলে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে অগ্রাধিকার দেবেন উল্লেখ করে গিলার্ড বলেন, ‘এই নির্বাচন অস্ট্রেলীয়দের সামনে যেকোনো একটি পথ বেছে নেওয়ার সুযোগ দেবে—আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে অস্ট্রেলিয়া এগিয়ে যাবে না পিছিয়ে থাকবে। সামনে এগিয়ে যাওয়ার মানে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার সুযোগ এবং শক্তিশালী জাতীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা।’ রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের সঙ্গে সম্মানজনক ও মর্যাদাপূর্ণ আচরণ করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে অস্ট্রেলীয় জনগণকে দেখাতে চাই, কীভাবে আমি দেশকে নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী।
No comments