নিহত এক বাংলাদেশির পরিচয় পাওয়া গেছে
ইরাকের সোলেমানিয়ায় গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতের অগ্নিকাণ্ডে একজন বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যুর বিষয়টি সরকার নিশ্চিত করেছে। উপসাগরীয় দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় শহরের সুমা হোটেলে আগুন লাগলে ১৪ জন বিদেশিসহ ৩০ জন মারা যান।বাগদাদে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. কামালউদ্দিনের বরাত দিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহিঃপ্রচার অনুবিভাগের মহাপরিচালক সাঈদা মুনা তাসনীম আজ শনিবার প্রথম আলোকে জানান, নিহত বাংলাদেশির নাম হারুন-অর রশীদ। তিনি গাজীপুর জেলার টঙ্গির অধিবাসী। তাঁর বয়স বা অন্য কোনো কিছু জানা যায়নি।
কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, বাগদাদ থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে সোলেমানিয়ায় নিরাপত্তাজনিত বিধি-নিষেধ রয়েছে। যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশটির রাজধানীর সঙ্গে ওই এলাকার টেলিযোগাযোগও খুব দুর্বল। তাই দুর্ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানাটা ইরাকে বাংলাদেশের দূতাবাসের জন্য বেশ দুরূহ ব্যাপার। ইরাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সোলেমানিয়ার স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে হারুনের মৃত্যু সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন।
জানা গেছে, কুর্দি অধ্যুষিত ওই অঞ্চলে আগুনে পুড়ে যাওয়া হোটেলটিতে ছয়জন বাংলাদেশি কাজ করতেন। অন্য পাঁচজনের সর্বশেষ অবস্থান সম্পর্কে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি।
কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, বাগদাদ থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে সোলেমানিয়ায় নিরাপত্তাজনিত বিধি-নিষেধ রয়েছে। যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশটির রাজধানীর সঙ্গে ওই এলাকার টেলিযোগাযোগও খুব দুর্বল। তাই দুর্ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানাটা ইরাকে বাংলাদেশের দূতাবাসের জন্য বেশ দুরূহ ব্যাপার। ইরাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সোলেমানিয়ার স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে হারুনের মৃত্যু সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন।
জানা গেছে, কুর্দি অধ্যুষিত ওই অঞ্চলে আগুনে পুড়ে যাওয়া হোটেলটিতে ছয়জন বাংলাদেশি কাজ করতেন। অন্য পাঁচজনের সর্বশেষ অবস্থান সম্পর্কে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি।
No comments