এক মাসে ৩২ মার্কিন সেনার আত্মহত্যা
মার্কিন সেনাসদস্যদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। শুধু গত জুন মাসেই দেশটির ৩২ জন সেনাসদস্য আত্মহত্যা করেছেন। তাঁদের মধ্যে আর্মি রিজার্ভে ছিলেন ১১ জন এবং বাকি ২১ জন ইরাক-আফগানিস্তানে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
সেনাসদস্যদের আত্মহত্যার কারণ খোঁজার চেষ্টা চলছে। তবে এখন পর্যন্ত সন্তোষজনক কোনো উত্তর মেলেনি। মার্কিন সেনা সদরে আত্মহত্যা প্রতিরোধবিষয়ক টাস্কফোর্সের প্রধান কর্নেল ক্রিম ফিলব্রিক বলেছেন, ‘সেনাসদস্যদের মধ্যে আত্মহননের এ প্রবণতার কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ আমার জানা নেই। ধারণা করা হচ্ছে, তীব্র স্নায়বিক চাপ, পরিবার-পরিজন থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা কিংবা কর্মক্ষেত্রে হতাশা সেনাদের আত্মহত্যার প্রবণতাকে উসকে দিয়েছে।’
সেনাদের এই আত্মহননের কারণ নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। আত্মহনন-প্রবণতা প্রতিরোধে সম্প্রতি সেনাসদস্যদের মধ্যে একটি ভিডিওচিত্র প্রচার করেছে কর্তৃপক্ষ। প্রামাণ্যচিত্রটির শিরোনাম, ‘কাঁধে কাঁধ রাখব—কখনোই ছেড়ে যাব না’। এতে দেখানো হয়েছে, জোসেফ স্যান্ডারস নামের এক সেনাসদস্যকে তাঁর স্ত্রী ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন। এর জেরে স্ত্রীকে বাহুবন্ধনে জড়িয়েই আত্মহননের চেষ্টা করেন জোসেফ। নিজের মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ট্রিগার চাপেন তিনি। কিন্তুই কোনো গুলি বেরিয়ে আসেনি। পরে দেখা যায়, জোসেফের আগ্নেয়াস্ত্র থেকে তাঁরই এক বন্ধু গুলি সরিয়ে রেখেছিলেন। বন্ধুটির বক্তব্য থেকে জানা যায়, জোসেফের মতিগতি ভালো ঠেকছিল না। তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করতে পারেন, এমন একটা আশঙ্কা থেকেই গুলি সরিয়ে রাখা হয়।
কর্নেল ক্রিস ফিলব্রিক বার্তা সংস্থা সিএনএনকে বলেছেন, প্রামাণ্যচিত্রে সেনাসদস্যের প্রকৃত ঘটনাকেই তুলে ধরা হয়েছে। সেনাদের মধ্যে এই প্রবণতা প্রতিরোধে প্রচারণার কাজ চলছে পূর্ণোদ্যমে।
গত বছরও বিদেশে দায়িত্বরত সব মার্কিন সেনাকে একদিন কাজ বন্ধ রেখে এরকমই একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। এর পরও সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা কমেনি, বরং বেড়েই চলেছে।
ষাট দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধকালীন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মার্কিন সেনা আত্মহত্যা করেন। গত বছর ২৪৫ জন মার্কিন সেনা আত্মহত্যা করেন। চলতি বছরের শুরু থেকে জুন মাস পর্যন্ত সেনাসদস্যের আত্মহত্যার এ সংখ্যা ১৪৫।
সেনাসদস্যদের আত্মহত্যার কারণ খোঁজার চেষ্টা চলছে। তবে এখন পর্যন্ত সন্তোষজনক কোনো উত্তর মেলেনি। মার্কিন সেনা সদরে আত্মহত্যা প্রতিরোধবিষয়ক টাস্কফোর্সের প্রধান কর্নেল ক্রিম ফিলব্রিক বলেছেন, ‘সেনাসদস্যদের মধ্যে আত্মহননের এ প্রবণতার কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ আমার জানা নেই। ধারণা করা হচ্ছে, তীব্র স্নায়বিক চাপ, পরিবার-পরিজন থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা কিংবা কর্মক্ষেত্রে হতাশা সেনাদের আত্মহত্যার প্রবণতাকে উসকে দিয়েছে।’
সেনাদের এই আত্মহননের কারণ নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। আত্মহনন-প্রবণতা প্রতিরোধে সম্প্রতি সেনাসদস্যদের মধ্যে একটি ভিডিওচিত্র প্রচার করেছে কর্তৃপক্ষ। প্রামাণ্যচিত্রটির শিরোনাম, ‘কাঁধে কাঁধ রাখব—কখনোই ছেড়ে যাব না’। এতে দেখানো হয়েছে, জোসেফ স্যান্ডারস নামের এক সেনাসদস্যকে তাঁর স্ত্রী ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন। এর জেরে স্ত্রীকে বাহুবন্ধনে জড়িয়েই আত্মহননের চেষ্টা করেন জোসেফ। নিজের মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ট্রিগার চাপেন তিনি। কিন্তুই কোনো গুলি বেরিয়ে আসেনি। পরে দেখা যায়, জোসেফের আগ্নেয়াস্ত্র থেকে তাঁরই এক বন্ধু গুলি সরিয়ে রেখেছিলেন। বন্ধুটির বক্তব্য থেকে জানা যায়, জোসেফের মতিগতি ভালো ঠেকছিল না। তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করতে পারেন, এমন একটা আশঙ্কা থেকেই গুলি সরিয়ে রাখা হয়।
কর্নেল ক্রিস ফিলব্রিক বার্তা সংস্থা সিএনএনকে বলেছেন, প্রামাণ্যচিত্রে সেনাসদস্যের প্রকৃত ঘটনাকেই তুলে ধরা হয়েছে। সেনাদের মধ্যে এই প্রবণতা প্রতিরোধে প্রচারণার কাজ চলছে পূর্ণোদ্যমে।
গত বছরও বিদেশে দায়িত্বরত সব মার্কিন সেনাকে একদিন কাজ বন্ধ রেখে এরকমই একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। এর পরও সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা কমেনি, বরং বেড়েই চলেছে।
ষাট দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধকালীন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মার্কিন সেনা আত্মহত্যা করেন। গত বছর ২৪৫ জন মার্কিন সেনা আত্মহত্যা করেন। চলতি বছরের শুরু থেকে জুন মাস পর্যন্ত সেনাসদস্যের আত্মহত্যার এ সংখ্যা ১৪৫।
No comments