২০২৯ সালের মধ্যে বিশ্বে ৪০ হাজার বিমান দরকার হবে
আকাশপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের চাপ বাড়ছে দিন দিন। এই চাপ সামলাতে আরও বিপুল পরিমাণ বিমান দরকার বলে বিমান প্রস্ততকারক প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের চাপ সামলাতে ২০২৯ সালের মধ্যে নতুন ৩০ হাজার ৯০০ বিমান দরকার। এ জন্য ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
আগামী সোমবার লন্ডনে বোয়িংয়ের বিমান প্রদর্শনী হবে। এ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতির প্রাক্কালে গত বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো হয়। প্রদর্শনীতে বোয়িংয়ের বিমান তৈরির একটা পরিসংখ্যান তুলে ধরার কথা রয়েছে।
বোয়িংয়ের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা র্যান্ডি টিনসেথ বলেছেন, ‘আমরা যা দেখছি, ২০২৯ সালের মধ্যে বিশ্বে ৩০ হাজার ৯০০ বিমান দরকার। এর মূল্য হবে ২ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ইউরো (তিন লাখ ৬০ হাজার কোটি ডলার)।’ তিনি জানান, ২০০৯ সালে আকাশপথে সবচেয়ে বড় বাজার ছিল এশিয়া। এরপর ছিল উত্তর আমেরিকা।
র্যান্ডি টিনসেথ বলেন, ‘আগামী ২০ বছরে আকাশপথে বড় ধরনের পরিবর্তন দেখতে পাব। ভবিষ্যতে এশিয়াই নেতৃত্ব দেবে। এরপর থাকবে উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপ।’
বোয়িং জানায়, গত বছর বিশ্বে ১৮ হাজার ৮৯০টি বিমান ছিল। ২০২৯ সালের মধ্যে এই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে ৩৬ হাজার ৩০০টি।
আগামী সোমবার লন্ডনে বোয়িংয়ের বিমান প্রদর্শনী হবে। এ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতির প্রাক্কালে গত বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো হয়। প্রদর্শনীতে বোয়িংয়ের বিমান তৈরির একটা পরিসংখ্যান তুলে ধরার কথা রয়েছে।
বোয়িংয়ের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা র্যান্ডি টিনসেথ বলেছেন, ‘আমরা যা দেখছি, ২০২৯ সালের মধ্যে বিশ্বে ৩০ হাজার ৯০০ বিমান দরকার। এর মূল্য হবে ২ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ইউরো (তিন লাখ ৬০ হাজার কোটি ডলার)।’ তিনি জানান, ২০০৯ সালে আকাশপথে সবচেয়ে বড় বাজার ছিল এশিয়া। এরপর ছিল উত্তর আমেরিকা।
র্যান্ডি টিনসেথ বলেন, ‘আগামী ২০ বছরে আকাশপথে বড় ধরনের পরিবর্তন দেখতে পাব। ভবিষ্যতে এশিয়াই নেতৃত্ব দেবে। এরপর থাকবে উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপ।’
বোয়িং জানায়, গত বছর বিশ্বে ১৮ হাজার ৮৯০টি বিমান ছিল। ২০২৯ সালের মধ্যে এই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে ৩৬ হাজার ৩০০টি।
No comments