ইরানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ২৭
ইরানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সিস্তান-বেলুচিস্তান প্রদেশের একটি শিয়া মসজিদের সামনে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ২৭ জন নিহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ইরানের এলিট ফোর্স বলে পরিচিত রেভল্যুশনারি গার্ডের কয়েকজন সদস্য রয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে চালানো ওই হামলায় ১৬০ জন আহত হয়।
সুন্নি বিদ্রোহী গোষ্ঠী জুনদাল্লাহ এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। তাদের দাবি, রেভল্যুশনারি গার্ডের সদস্যদের লক্ষ্য করেই আত্মঘাতী হামলা চালানো হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন এ হামলার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন।
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সীমান্তসংলগ্ন এই প্রদেশের রাজধানী জাহেদান শহরের জামিয়া মসজিদে এই হামলার ঘটনা ঘটে। মহানবী হজরত মোহাম্মদের (সা.) নাতি ইমাম হোসেনের (রা.) জন্মদিন উদ্যাপন উপলক্ষে মসজিদের সামনে জড়ো হওয়া লোকজনের ওপর এই হামলা চালানো হয়। একই দিন রেভল্যুশনারি গার্ডেরও প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ছিল। প্রদেশের জরুরি বিভাগের প্রধান ফারিবর্জ রাশেদি বলেন, মসজিদের সামনে পরপর দুটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে ২৭ জন নিহত ও ১৬০ জন আহত আহত হয়।
স্থানীয় সাংসদ হোসেইন আলি শাহরিয়ারি জানান, স্থানীয় সময় রাত সাড়ে নয়টার দিকে মসজিদের সামনে আত্মঘাতী বোমা হামলা চালানো হয়। তিনি বলেন, ‘হামলাকারী নারীর পোশাক পরে মসজিদে প্রবেশের চেষ্টা করে। বাধা দেওয়া হলে হামলাকারী মসজিদের সামনেই বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। এ সময় হতাহত ব্যক্তিদের উদ্ধারে তৎপরতা শুরু হলে আরেকজন আত্মঘাতী হামলাকারী বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
উপস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি আবদোল্লাহি বলেন, মসজিদে প্রবেশের সময় লোকজনের ওপর আত্মঘাতী ওই হামলা চালানো হয়েছে। এতে রেভল্যুশনারি গার্ডের কয়েকজন সদস্যও নিহত হন। তিনি বলেন, দ্বিতীয় হামলার কারণে হতাহতের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। প্রাদেশিক গভর্নর আলি মোহাম্মদ আজাদ বলেন, আহত অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
সুন্নি বিদ্রোহী গোষ্ঠী জুনদাল্লাহ নিজেদের ওয়েবসাইটে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। এক বিবৃতিতে গোষ্ঠী জানায়, রেভল্যুশনারি গার্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে তাদের লক্ষ্য করেই এই হামলা চালানো হয়। রেভল্যুশনারি গার্ডের সদস্যরা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করতে জামিয়া মসজিদের সামনে জড়ো হন। বিবৃতিতে বলা হয়, তাঁরা আরও বড় ধরনের হামলা চালানোর ক্ষমতা রাখেন।
জুনদাল্লাহ প্রায় এক দশক ধরে সিস্তান-বেলুচিস্তান প্রদেশে সক্রিয় রয়েছে। গত ২০ জুন এই গোষ্ঠীর শীর্ষস্থানীয় এক নেতার ফাঁসি দেওয়া হয়।
ভয়াবহ এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি বলেন, ‘হামলায় হতাহত ব্যক্তিদের পরিবারের প্রতি আমরা সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে এর জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানাই।’
সুন্নি বিদ্রোহী গোষ্ঠী জুনদাল্লাহ এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। তাদের দাবি, রেভল্যুশনারি গার্ডের সদস্যদের লক্ষ্য করেই আত্মঘাতী হামলা চালানো হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন এ হামলার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন।
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সীমান্তসংলগ্ন এই প্রদেশের রাজধানী জাহেদান শহরের জামিয়া মসজিদে এই হামলার ঘটনা ঘটে। মহানবী হজরত মোহাম্মদের (সা.) নাতি ইমাম হোসেনের (রা.) জন্মদিন উদ্যাপন উপলক্ষে মসজিদের সামনে জড়ো হওয়া লোকজনের ওপর এই হামলা চালানো হয়। একই দিন রেভল্যুশনারি গার্ডেরও প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ছিল। প্রদেশের জরুরি বিভাগের প্রধান ফারিবর্জ রাশেদি বলেন, মসজিদের সামনে পরপর দুটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে ২৭ জন নিহত ও ১৬০ জন আহত আহত হয়।
স্থানীয় সাংসদ হোসেইন আলি শাহরিয়ারি জানান, স্থানীয় সময় রাত সাড়ে নয়টার দিকে মসজিদের সামনে আত্মঘাতী বোমা হামলা চালানো হয়। তিনি বলেন, ‘হামলাকারী নারীর পোশাক পরে মসজিদে প্রবেশের চেষ্টা করে। বাধা দেওয়া হলে হামলাকারী মসজিদের সামনেই বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। এ সময় হতাহত ব্যক্তিদের উদ্ধারে তৎপরতা শুরু হলে আরেকজন আত্মঘাতী হামলাকারী বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
উপস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি আবদোল্লাহি বলেন, মসজিদে প্রবেশের সময় লোকজনের ওপর আত্মঘাতী ওই হামলা চালানো হয়েছে। এতে রেভল্যুশনারি গার্ডের কয়েকজন সদস্যও নিহত হন। তিনি বলেন, দ্বিতীয় হামলার কারণে হতাহতের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। প্রাদেশিক গভর্নর আলি মোহাম্মদ আজাদ বলেন, আহত অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
সুন্নি বিদ্রোহী গোষ্ঠী জুনদাল্লাহ নিজেদের ওয়েবসাইটে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। এক বিবৃতিতে গোষ্ঠী জানায়, রেভল্যুশনারি গার্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে তাদের লক্ষ্য করেই এই হামলা চালানো হয়। রেভল্যুশনারি গার্ডের সদস্যরা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করতে জামিয়া মসজিদের সামনে জড়ো হন। বিবৃতিতে বলা হয়, তাঁরা আরও বড় ধরনের হামলা চালানোর ক্ষমতা রাখেন।
জুনদাল্লাহ প্রায় এক দশক ধরে সিস্তান-বেলুচিস্তান প্রদেশে সক্রিয় রয়েছে। গত ২০ জুন এই গোষ্ঠীর শীর্ষস্থানীয় এক নেতার ফাঁসি দেওয়া হয়।
ভয়াবহ এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি বলেন, ‘হামলায় হতাহত ব্যক্তিদের পরিবারের প্রতি আমরা সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে এর জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানাই।’
No comments