শিল্পঋণের প্রবাহ কমেছে
চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে মেয়াদি শিল্পঋণের প্রবাহ আগের অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকের তুলনায় কমে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৯-১০ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়কালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো মেয়াদি শিল্পঋণ হিসেবে মোট পাঁচ হাজার ৪০৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা বিতরণ করেছে।
আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে বিতরণ করা মেয়াদি শিল্পঋণের পরিমাণ ছিল ছয় হাজার ৭৯৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।
তার মানে আগের প্রান্তিকের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে বিতরণ কমেছে প্রায় ২৬ শতাংশ।
পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য সময়ে বিতরণ করা ঋণের মধ্যে তিন হাজার ৯০৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা গেছে বৃহদায়তন শিল্পে।
এ ছাড়া মাঝারি শিল্পে এক হাজার ২৩০ কোটি টাকা এবং ক্ষুদ্র শিল্পে ২৬৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বকেয়া শিল্পঋণ আদায় আগের বছরের শেষ প্রান্তিকের তুলনায় কমেছে।
আলোচ্য সময়কালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তিন হাজার ৮৩২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার ঋণ আদায় করেছে।
অন্যদিকে গত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে এই আদায়ের পরিমাণ ছিল পাঁচ হাজার ৭০ কোটি ২১ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৯-১০ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়কালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো মেয়াদি শিল্পঋণ হিসেবে মোট পাঁচ হাজার ৪০৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা বিতরণ করেছে।
আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে বিতরণ করা মেয়াদি শিল্পঋণের পরিমাণ ছিল ছয় হাজার ৭৯৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।
তার মানে আগের প্রান্তিকের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে বিতরণ কমেছে প্রায় ২৬ শতাংশ।
পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য সময়ে বিতরণ করা ঋণের মধ্যে তিন হাজার ৯০৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা গেছে বৃহদায়তন শিল্পে।
এ ছাড়া মাঝারি শিল্পে এক হাজার ২৩০ কোটি টাকা এবং ক্ষুদ্র শিল্পে ২৬৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বকেয়া শিল্পঋণ আদায় আগের বছরের শেষ প্রান্তিকের তুলনায় কমেছে।
আলোচ্য সময়কালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তিন হাজার ৮৩২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার ঋণ আদায় করেছে।
অন্যদিকে গত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে এই আদায়ের পরিমাণ ছিল পাঁচ হাজার ৭০ কোটি ২১ লাখ টাকা।
No comments