আরেকবার বিশ্বমন্দার আশঙ্কা নাকচ করেনি আইএমএফ
উন্নত দেশগুলো আবারও মন্দার মধ্যে পড়তে পারে, যদি তারা আর্থিক সংকট মোকাবিলার কর্মকাণ্ড থেকে দ্রুত সরে আসে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক দমিনিক স্ট্রাস কাহন গতকাল সোমবার টোকিওতে এ মন্তব্য করেছেন।
কাহন আরও বলেছেন, উন্নত দেশগুলোর অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করলেও তা এখনো অনেকটা ভঙ্গুর পর্যায়ে রয়েছে। সে কারণেই আইএমএফ সতর্কতার সঙ্গে পূর্বাভাস দিচ্ছে বলে জানান তিনি।
আইএমএফের প্রধান বলেন, বিশ্ব অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুত গতিতে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে; তবে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোতে যেভাবে অর্থপ্রবাহ বেড়েছে, তা একপর্যায়ে সম্পদের স্ফীতি (অ্যাসেট বাবল) তৈরি করতে পারে।
গৃহ সম্পদের কৃত্রিম স্ফীতিই আমেরিকায় আর্থিক সংকট সৃষ্টির পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছিল।
আইএমএফের প্রধান আরও বলেন, ব্যক্তিচাহিদা পুনরুদ্ধার ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি সরকারগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো ব্যতিরেকে সংকট মোকাবিলার কর্মকাণ্ড থেকে এখনই বেরিয়ে আসতে চাইলে সমস্যা দেখা দেবে।
কাহন বলেন, বেশির ভাগ দেশের প্রবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে সরকারের সহায়তা কর্মসূচি। যতক্ষণ পর্যন্ত ব্যক্তিচাহিদা শক্তিশালী না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সরকারি সহায়তা কমিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না।
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লেম্যান ব্রাদার্সের দেউলেপনার মধ্য দিয়ে আর্থিক সংকটের প্রকাশ ঘটে। এ সংকট রূপ নেয় মন্দায়, যা আমেরিকা ও ইউরোপ ছাড়িয়ে এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। সংকট মোকাবিলায় সরকারগুলো কোটি কোটি ডলারের সহায়তা দেয় এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সুদের হার সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনে।
আইএমএফের প্রধান সংকট মোকাবিলার জন্য এশীয় তহবিল গঠনের প্রশংসা করেন। গত বছর পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১৩টি দেশ মিলে ১২ হাজার কোটি ডলারের একটি জরুরি তহবিল গঠন করে। এটি চিয়াং মাই পদক্ষেপ নামে পরিচিত।
১৯৯৭-৯৮ সালে এশীয় আর্থিক সংকটের পর থেকেই এ ধরনের একটি তহবিল গঠন করার কথা বলা হচ্ছিল।
কাহন বলেন, সংকটের আগে প্রবৃদ্ধির যে হার ছিল, চীন ও ভারতসহ এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলোয় এখন আবার তা ফিরে আসছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক দমিনিক স্ট্রাস কাহন গতকাল সোমবার টোকিওতে এ মন্তব্য করেছেন।
কাহন আরও বলেছেন, উন্নত দেশগুলোর অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করলেও তা এখনো অনেকটা ভঙ্গুর পর্যায়ে রয়েছে। সে কারণেই আইএমএফ সতর্কতার সঙ্গে পূর্বাভাস দিচ্ছে বলে জানান তিনি।
আইএমএফের প্রধান বলেন, বিশ্ব অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুত গতিতে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে; তবে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোতে যেভাবে অর্থপ্রবাহ বেড়েছে, তা একপর্যায়ে সম্পদের স্ফীতি (অ্যাসেট বাবল) তৈরি করতে পারে।
গৃহ সম্পদের কৃত্রিম স্ফীতিই আমেরিকায় আর্থিক সংকট সৃষ্টির পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছিল।
আইএমএফের প্রধান আরও বলেন, ব্যক্তিচাহিদা পুনরুদ্ধার ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি সরকারগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো ব্যতিরেকে সংকট মোকাবিলার কর্মকাণ্ড থেকে এখনই বেরিয়ে আসতে চাইলে সমস্যা দেখা দেবে।
কাহন বলেন, বেশির ভাগ দেশের প্রবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে সরকারের সহায়তা কর্মসূচি। যতক্ষণ পর্যন্ত ব্যক্তিচাহিদা শক্তিশালী না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সরকারি সহায়তা কমিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না।
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লেম্যান ব্রাদার্সের দেউলেপনার মধ্য দিয়ে আর্থিক সংকটের প্রকাশ ঘটে। এ সংকট রূপ নেয় মন্দায়, যা আমেরিকা ও ইউরোপ ছাড়িয়ে এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। সংকট মোকাবিলায় সরকারগুলো কোটি কোটি ডলারের সহায়তা দেয় এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সুদের হার সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনে।
আইএমএফের প্রধান সংকট মোকাবিলার জন্য এশীয় তহবিল গঠনের প্রশংসা করেন। গত বছর পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১৩টি দেশ মিলে ১২ হাজার কোটি ডলারের একটি জরুরি তহবিল গঠন করে। এটি চিয়াং মাই পদক্ষেপ নামে পরিচিত।
১৯৯৭-৯৮ সালে এশীয় আর্থিক সংকটের পর থেকেই এ ধরনের একটি তহবিল গঠন করার কথা বলা হচ্ছিল।
কাহন বলেন, সংকটের আগে প্রবৃদ্ধির যে হার ছিল, চীন ও ভারতসহ এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলোয় এখন আবার তা ফিরে আসছে।
No comments