সত্তরেই ঘাতকের বুলেট কেড়ে নিতে পারত তাঁর প্রাণ
ভারতের প্রবীণ কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসুর প্রয়াণে শোকাচ্ছন্ন ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গন। গত রোববার এই নেতা শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। কিন্তু সত্তরের দশকেই ঘাতকের বুলেট কেড়ে নিতে পারত তাঁর প্রাণ। সেদিন নিজের প্রাণ দিয়ে জ্যোতি বসুর জীবন রক্ষা করেছিলেন সিপিআইএমের একজন কর্মী।
১৯৭০ সালের ৩১ মার্চ। পাটনা রেলওয়ে স্টেশন। দিল্লি এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে নামছিলেন পশ্চিমবঙ্গের তত্কালীন উপমুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু। তাঁকে স্বাগত জানানোর জন্য ট্রেনের ওই কম্পার্টমেন্টের চারপাশে জড়ো হয়েছেন সিপিআইএমের কর্মীরা। তখন জ্যোতি বসুকে লক্ষ্য করে ছুটে গেল ঘাতকের একটি বুলেট। ঠিক ওই সময় তাঁর সঙ্গে করমর্দনের জন্য এগিয়ে গিয়েছিলেন সিপিআইএমের কর্মী আলী ইমান। ঘাতকের বুলেট আঘাত হানে আলী ইমানের শরীরে। মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান আলী ইমান।
ওই ঘটনা স্মরণ করে সিপিআইএমের কর্মী পি কে শুক্লা বলেন, ঘটনার আকস্মিকতায় হকচকিত হয়ে যান জ্যোতি বসু। তাঁর হাত থেকে ফুলের তোড়া পড়ে যায়।
শুক্লা ওই দিন রেলওয়ে স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন না। তবে এক দিন পর জ্যোতি বসুর একটি জনসভায় উপস্থিত ছিলেন তিনি।
১৯৭০ সালের ৩১ মার্চ। পাটনা রেলওয়ে স্টেশন। দিল্লি এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে নামছিলেন পশ্চিমবঙ্গের তত্কালীন উপমুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু। তাঁকে স্বাগত জানানোর জন্য ট্রেনের ওই কম্পার্টমেন্টের চারপাশে জড়ো হয়েছেন সিপিআইএমের কর্মীরা। তখন জ্যোতি বসুকে লক্ষ্য করে ছুটে গেল ঘাতকের একটি বুলেট। ঠিক ওই সময় তাঁর সঙ্গে করমর্দনের জন্য এগিয়ে গিয়েছিলেন সিপিআইএমের কর্মী আলী ইমান। ঘাতকের বুলেট আঘাত হানে আলী ইমানের শরীরে। মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান আলী ইমান।
ওই ঘটনা স্মরণ করে সিপিআইএমের কর্মী পি কে শুক্লা বলেন, ঘটনার আকস্মিকতায় হকচকিত হয়ে যান জ্যোতি বসু। তাঁর হাত থেকে ফুলের তোড়া পড়ে যায়।
শুক্লা ওই দিন রেলওয়ে স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন না। তবে এক দিন পর জ্যোতি বসুর একটি জনসভায় উপস্থিত ছিলেন তিনি।
No comments