ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজার সব মানুষ শাস্তি পাচ্ছে
মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল গতকাল সোমবার গাজায় অবরোধ অবসানের জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। সংস্থাটি অভিযোগ করেছে, সীমান্ত বন্ধ করে দিয়ে ইসরায়েল গাজার সব মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে। ২০০৭ সালে হামাস গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর ইসরায়েল এ অবরোধ আরোপ করে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, ইসরায়েল অভিযোগ করে হামাস গাজা থেকে তাদের ভূখণ্ডে রকেটে ছোড়ে। তবে এর শাস্তি হিসেবে গাজা সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া মোটেও ন্যায়সঙ্গত নয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চলের পরিচালক ম্যালকম স্মার্ট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘গাজা সীমান্ত বন্ধ থাকায় ওই এলাকায় খাদ্য, ওষুধ এবং শিক্ষা ও নির্মাণ উপকরণ যাচ্ছে না। এতে করে অস্ত্রধারী জঙ্গিরা নয় বরং গাজার সাধারণ মানুষই শাস্তি পাচ্ছে।’
‘আন্তর্জাতিক আইন মেনে শিগগির এই অবরোধ তুলে নিতে হবে।’ বললেন, ম্যালকম স্মার্ট।
অ্যামনেস্টি আরও জানিয়েছে, একই অপরাধের জন্য মিসরকেও আংশিকভাবে দায়ী করা যায়। কেননা, তারাও রাফা সীমান্ত বেশির ভাগ সময় বন্ধ রাখে এবং কদাচিত্ খুলে দেয়।
অ্যামনেস্টির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দখলদার শক্তি হিসেবে ইসরায়েলেরই দায়িত্ব গাজার মানুষের ভালোমন্দ দেখা।
তবে অ্যামনেস্টির অভিযোগ অস্বীকার করে ইসরায়েল সরকারের মুখপাত্র মার্ক রেগিভ বলেছেন, ‘গাজার মানুষের দুঃখ-কষ্টের জন্য হামাসই দায়ী। গাজার মানুষ হামাসের বর্বর নির্যাতনের শিকার। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করে হামাস গাজার মানুষের ওপরই নির্যাতন চালাচ্ছে।’
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, ইসরায়েল অভিযোগ করে হামাস গাজা থেকে তাদের ভূখণ্ডে রকেটে ছোড়ে। তবে এর শাস্তি হিসেবে গাজা সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া মোটেও ন্যায়সঙ্গত নয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চলের পরিচালক ম্যালকম স্মার্ট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘গাজা সীমান্ত বন্ধ থাকায় ওই এলাকায় খাদ্য, ওষুধ এবং শিক্ষা ও নির্মাণ উপকরণ যাচ্ছে না। এতে করে অস্ত্রধারী জঙ্গিরা নয় বরং গাজার সাধারণ মানুষই শাস্তি পাচ্ছে।’
‘আন্তর্জাতিক আইন মেনে শিগগির এই অবরোধ তুলে নিতে হবে।’ বললেন, ম্যালকম স্মার্ট।
অ্যামনেস্টি আরও জানিয়েছে, একই অপরাধের জন্য মিসরকেও আংশিকভাবে দায়ী করা যায়। কেননা, তারাও রাফা সীমান্ত বেশির ভাগ সময় বন্ধ রাখে এবং কদাচিত্ খুলে দেয়।
অ্যামনেস্টির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দখলদার শক্তি হিসেবে ইসরায়েলেরই দায়িত্ব গাজার মানুষের ভালোমন্দ দেখা।
তবে অ্যামনেস্টির অভিযোগ অস্বীকার করে ইসরায়েল সরকারের মুখপাত্র মার্ক রেগিভ বলেছেন, ‘গাজার মানুষের দুঃখ-কষ্টের জন্য হামাসই দায়ী। গাজার মানুষ হামাসের বর্বর নির্যাতনের শিকার। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করে হামাস গাজার মানুষের ওপরই নির্যাতন চালাচ্ছে।’
No comments