সংশোধিত এডিপি ২৮,৫০০ কোটি টাকা হতে পারে
আগামী ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু করেছে সরকার। আলোচনায় আগামী বাজেটের আকার ও রূপরেখা, কোন কোন বিষয় প্রাধান্য পাবে এবং কোন খাতে কী পরিমাণ ঘাটতি থাকবে—এ বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আয়তন ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা থেকে ২৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকায় নামিয়ে সংশোধন করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ে অর্থনৈতিক পর্যালোচনাবিষয়ক কমিটিতে আগামী অর্থবছরের বাজেট, চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট এবং চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) নিয়ে এক বৈঠকে এ বিষয়গুলো স্থান পায়।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য পরিকল্পনাসচিব হাবিব উল্লাহ মজুমদার, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য শামসুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক বাজেটসহ অর্থনীতির সার্বিক দিকে নিয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত অবশ্য আগামী বাজেট ও সংশোধিত এডিপি নিয়ে সাংবাদিকদের কিছুই জানাননি। তবে সংশোধিত বাজেট সম্পর্কে তিনি জানিয়েছেন, আগামী মার্চের মধ্যেই সংশোধিত বাজেট চূড়ান্ত করা হবে। এ জন্য দ্রুতগতিতে কাজ চলছে।
অর্থনীতি নিয়ে ত্রৈমাসিক বিবরণী প্রকাশ করার কথা থাকলেও অর্থবছরের প্রথম বিবরণীটি হয়নি। তাই ছয় মাসের বিবরণী একসঙ্গে ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশ করবেন বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
বৈঠক সূত্র জানায়, সংশোধিত এডিপির আকার ২৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ধরা হলেও গতকাল তা অনুমোদন দেওয়া হয়নি। এই অঙ্কে নামিয়ে আনার ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ ও যৌক্তিকতা যাচাইয়ের পর চলতি মাসের শেষের দিকে তা অনুমোদন পেতে পারে।
চলতি অর্থবছর এডিপিতে মোট ৮৮৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গত অর্থবছরে ছিল ৯০৪টি।
গত অর্থবছরে সংশোধিত এডিপির আয়তন ছিল ২৩ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা গেছে ১৯ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প, যা মোট বরাদ্দের ৮৬ শতাংশ।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বাজেট বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘আমাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বাস্তবায়ন। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির যথাযথ বাস্তবায়ন সব সময়েই দুর্বল; এবারের বিশেষ ভয় হলো যে এটি এতই উচ্চাভিলাষী যে, ব্যর্থতার আশঙ্কা ব্যাপক। তাই শুরু থেকেই পরিবীক্ষণ, দেখাশোনা ও মূল্যায়নে জোর দিতে হবে।’
অন্যদিকে চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আয়তন ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা থেকে ২৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকায় নামিয়ে সংশোধন করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ে অর্থনৈতিক পর্যালোচনাবিষয়ক কমিটিতে আগামী অর্থবছরের বাজেট, চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট এবং চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) নিয়ে এক বৈঠকে এ বিষয়গুলো স্থান পায়।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য পরিকল্পনাসচিব হাবিব উল্লাহ মজুমদার, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য শামসুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক বাজেটসহ অর্থনীতির সার্বিক দিকে নিয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত অবশ্য আগামী বাজেট ও সংশোধিত এডিপি নিয়ে সাংবাদিকদের কিছুই জানাননি। তবে সংশোধিত বাজেট সম্পর্কে তিনি জানিয়েছেন, আগামী মার্চের মধ্যেই সংশোধিত বাজেট চূড়ান্ত করা হবে। এ জন্য দ্রুতগতিতে কাজ চলছে।
অর্থনীতি নিয়ে ত্রৈমাসিক বিবরণী প্রকাশ করার কথা থাকলেও অর্থবছরের প্রথম বিবরণীটি হয়নি। তাই ছয় মাসের বিবরণী একসঙ্গে ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশ করবেন বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
বৈঠক সূত্র জানায়, সংশোধিত এডিপির আকার ২৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ধরা হলেও গতকাল তা অনুমোদন দেওয়া হয়নি। এই অঙ্কে নামিয়ে আনার ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ ও যৌক্তিকতা যাচাইয়ের পর চলতি মাসের শেষের দিকে তা অনুমোদন পেতে পারে।
চলতি অর্থবছর এডিপিতে মোট ৮৮৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গত অর্থবছরে ছিল ৯০৪টি।
গত অর্থবছরে সংশোধিত এডিপির আয়তন ছিল ২৩ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা গেছে ১৯ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প, যা মোট বরাদ্দের ৮৬ শতাংশ।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বাজেট বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘আমাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বাস্তবায়ন। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির যথাযথ বাস্তবায়ন সব সময়েই দুর্বল; এবারের বিশেষ ভয় হলো যে এটি এতই উচ্চাভিলাষী যে, ব্যর্থতার আশঙ্কা ব্যাপক। তাই শুরু থেকেই পরিবীক্ষণ, দেখাশোনা ও মূল্যায়নে জোর দিতে হবে।’
No comments