এইডস প্রতিরোধে নৈতিকতার অনুশীলন -ধর্ম by ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান
সম্প্রতি এইডস রোগ বিশ্বজুড়ে এক মহামারি সংকট হিসেবে দেখা দিয়েছে। এইচআইভি নামের জীবাণুর আক্রমণে এইডস হয়। এটি এমন এক ঘাতক ব্যাধি, যাতে শরীরের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেঙে পড়ে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এইডসের ঝুঁকি রয়েছে। এখন পর্যন্ত এইডস রোগের কোনো ফলপ্রসূ চিকিত্সা আবিষ্কৃত হয়নি। কাজেই এ রোগ হলে মৃত্যু অনিবার্য। ধর্মীয় মূল্যবোধ রক্ষার মাধ্যমে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টি ও ইসলামের বিধিবিধান কঠোরভাবে মেনে চললে এইডস প্রতিরোধ করা সম্ভব। প্রতিষেধকহীন এ ব্যাধিকে কেবল ধর্মীয় অনুশাসনই রুখতে পারে।
এইচআইভি/এইডসসহ অনেক জটিল রোগ ও উচ্ছৃঙ্খলতার জন্য দায়ী ব্যভিচার নামের সামাজিক অনাচার। পক্ষান্তরে অশ্লীলতা ও অনৈতিকতা থেকে দূরে থাকাই মরণঘাতী এইডস থেকে মুক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ পথ। অবৈধ যৌনাচার ও ব্যভিচারকে মহামারির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে হাদিস শরিফে বলা হয়েছে, ‘যখন কোনো জাতির মধ্যে অশ্লীলতা প্রকাশ্যভাবে চলতে থাকে, তখন তাদের মধ্যে প্লেগ ও এমন অভিনব দুরারোগ্য ব্যাধি দেওয়া হয়, যা তাদের পূর্বপুরুষেরা কখনো শোনেনি।’ (দায়লামী) নবী করিম (সা.) আরও বলেছেন, ‘যখনই কোনো জাতি বা সম্প্রদায় অশ্লীল ও ঘৃণ্য কাজে লিপ্ত হয়, তখন তাদের মধ্যে এমন এক ভয়ঙ্কর মহামারি দেখা দেয়, যা তারা অতীতে কখনো দেখেনি।’ (ইবনে মাজা)
ইসলাম বহু শতাব্দী আগে থেকে ব্যভিচারের কদর্যতা ও নোংরামির ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করে রেখেছে; এটিকে হীন ও মন্দ কর্ম হিসেবে আখ্যায়িত করেছে এবং মানবসভ্যতার জন্য বড় ধরনের হুমকি সাব্যস্ত করেছে।
ইসলাম ব্যভিচারের অনৈতিক পথ চিরতরে বন্ধ করে পৃথিবীতে সুস্থ-সুন্দর বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনযাপনে সমর্থ মানুষকে বিশেষভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে। বৈধ স্ত্রী ব্যতীত অন্য নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের কারণেই এইডসের মতো প্রাণসংহারী ব্যাধির জন্ম হয়। কেননা এইডস রোগের ভাইরাস বহনকারী আক্রান্ত পুরুষের মাধ্যমে নিজেদের অজ্ঞতার কারণে নারীও এইচআইভি পজিটিভ হয়ে যায়। অথচ বিবাহিত নারী-পুরুষের মিলনে এইডসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, যদি তাদের কেউ বিপথগামী না হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বহুগামিতার মূলে কুঠারাঘাত হেনেছে। এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সা.) বাণী প্রদান করেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যাদের সামর্থ্য আছে, তারা যেন বিবাহ করে, কারণ বিবাহ পবিত্রতা রক্ষার এবং দৃষ্টিকে সংযত রাখতে সাহায্য করে। অপরদিকে যাদের সামর্থ্য নেই, তারা যেন রোজা রাখে। কারণ রোজা যৌন ক্ষুধা সংবরণে সহায়ক।’ (বুখারি ও মুসলিম)
যারা অবৈধ যৌনাচার, সমকামিতা, অনৈতিকতা, অশ্লীলতা ও ঘৃণ্য কাজে জড়িত, তাদের কঠোর শাস্তির ভীতি প্রদর্শন করে আল্লাহ তাআলা সাবধানবাণী ঘোষণা করেছেন, ‘আমি লুতকে প্রেরণ করেছিলাম, যখন সে তার জাতিকে বলেছিল: তোমরা কী এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের আগে সারা বিশ্বে কেউ করেনি? তোমরা তো কামবশত নারীদের ছেড়ে পুরুষের কাছে গমন করো, তোমরা তো সীমা লঙ্ঘনকারী সম্প্রদায়।’ (সূরা আল-আরাফ, আয়াত: ৮০-৮১)
ইসলামের শিক্ষা বাস্তবায়নে পবিত্র কোরআনের সতর্কবাণীকে বিভিন্ন গণমাধ্যম তথা রেডিও, টেলিভিশন ও সংবাদপত্রের মাধ্যমে প্রচার-প্রসার করে সচেতনতা সৃষ্টিতে এগিয়ে যেতে হবে। এইডসের মতো স্পর্শকাতর বিষয় প্রতিরোধে গণমাধ্যমের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। এইডস বিস্তারে বয়সের কোনো বাছবিচার নেই। বিপথগামী মাদকাসক্ত তরুণ-তরুণী থেকে যেকোনো বয়সের ব্যক্তি এ মরণ ব্যাধিতে আক্রান্ত হতে পারে। দেশের সব নাগরিক এইডস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে এবং তা কাজে লাগিয়ে নতুন প্রজন্মের মধ্যে এইচআইভির বিস্তার রোধে সাহায্য করতে পারে। এইডস শুধু স্বাস্থ্যজনিত সমস্যাই সৃস্টি করে না, বরং এটা ধর্মীয়, সামাজিক, অথনৈতিক সব ক্ষেত্রকেই প্রভাবিত করে। এইচআইভি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা না থাকলে এইডস প্রতিরোধ করা যাবে না। এইডস প্রতিরোধে নৈতিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। একমাত্র নৈতিকতার অনুশীলনই হতে পারে এ রোগ প্রতিরোধের প্রধানতম হাতিয়ার। ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমে সমাজে ব্যাপকভাবে গণসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে।
এইচআইভি/এইডসের মতো মরণ ব্যাধি সম্পর্কে সাধারণ জনগণ পুরোপুরি সজাগ নয়। যদিও সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বিশেষ করে এ ঘাতক ব্যাধির বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বেশ কিছু কর্মসূচি চলছে এবং এইডসকে একটি সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করে জাতীয় এইডস কমিটিকে সক্রিয় করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে এ কাজে আন্তধর্মীয় নেতা ও আলেম-সমাজকে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। এইডস মোকাবিলায় তৃণমূল পর্যায়ের ধর্মীয় নেতাদের সহযোগিতা পেলে এ কাজ অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। তাই সমাজ থেকে এইচআইভি/এইডস বিষয়ে যাবতীয় কুসংস্কার দূর করতে হবে। অন্য যেকোনো রোগের মতো এইডসকেও একটি রোগ হিসেবে দেখতে হবে। পরিবার ও সমাজ-জীবনের সব ক্ষেত্রে এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে খোলামেলা কথা বলা ও মুক্ত আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করলে এইডসের ঝুঁকি কমে যাবে। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেককে নিজ নিজ ধর্মের বিধান মেনে কর্মক্ষেত্রে সচেতনতা সৃষ্টিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
নৈতিকতার অনুশীলন ও ধর্মীয় অনুশাসন যে সমাজে যত প্রবল, এইডস আক্রমণ সেখানে তত কম। বিভিন্ন ধর্মের ঐক্যবদ্ধ চেতনা থেকে একটি সুন্দর ও সুনির্মল পথ তৈরি হতে পারে; যা এইচআইভি/এইডসের মতো ব্যাধিকে রুখে দিয়ে জাতির জন্য সুন্দর একটি ভবিষ্যত্ বিনির্মাণ করবে। এইচআইভি সমস্যাকে প্রত্যেকের নিজ নিজ কাঁধে তুলে নিতে হবে, নিজেকে সচেতন রাখার পাশাপাশি অন্যকেও সচেতন করতে হবে। এইচআইভি সম্পর্কে অজ্ঞতা ও উদাসীনতাই এইডস বিস্তারের প্রধান কারণ, এটা মনে রেখে সমাজে ইসলামি অনুশাসন মেনে এইডস-সচেতনতা বৃদ্ধির সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ একান্ত বাঞ্ছনীয়।
ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান: সহকারী অধ্যাপক, ইসলামিক একাডেমী, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়।
dr.munimkhan@yahoo.com
এইচআইভি/এইডসসহ অনেক জটিল রোগ ও উচ্ছৃঙ্খলতার জন্য দায়ী ব্যভিচার নামের সামাজিক অনাচার। পক্ষান্তরে অশ্লীলতা ও অনৈতিকতা থেকে দূরে থাকাই মরণঘাতী এইডস থেকে মুক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ পথ। অবৈধ যৌনাচার ও ব্যভিচারকে মহামারির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে হাদিস শরিফে বলা হয়েছে, ‘যখন কোনো জাতির মধ্যে অশ্লীলতা প্রকাশ্যভাবে চলতে থাকে, তখন তাদের মধ্যে প্লেগ ও এমন অভিনব দুরারোগ্য ব্যাধি দেওয়া হয়, যা তাদের পূর্বপুরুষেরা কখনো শোনেনি।’ (দায়লামী) নবী করিম (সা.) আরও বলেছেন, ‘যখনই কোনো জাতি বা সম্প্রদায় অশ্লীল ও ঘৃণ্য কাজে লিপ্ত হয়, তখন তাদের মধ্যে এমন এক ভয়ঙ্কর মহামারি দেখা দেয়, যা তারা অতীতে কখনো দেখেনি।’ (ইবনে মাজা)
ইসলাম বহু শতাব্দী আগে থেকে ব্যভিচারের কদর্যতা ও নোংরামির ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করে রেখেছে; এটিকে হীন ও মন্দ কর্ম হিসেবে আখ্যায়িত করেছে এবং মানবসভ্যতার জন্য বড় ধরনের হুমকি সাব্যস্ত করেছে।
ইসলাম ব্যভিচারের অনৈতিক পথ চিরতরে বন্ধ করে পৃথিবীতে সুস্থ-সুন্দর বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনযাপনে সমর্থ মানুষকে বিশেষভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে। বৈধ স্ত্রী ব্যতীত অন্য নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের কারণেই এইডসের মতো প্রাণসংহারী ব্যাধির জন্ম হয়। কেননা এইডস রোগের ভাইরাস বহনকারী আক্রান্ত পুরুষের মাধ্যমে নিজেদের অজ্ঞতার কারণে নারীও এইচআইভি পজিটিভ হয়ে যায়। অথচ বিবাহিত নারী-পুরুষের মিলনে এইডসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, যদি তাদের কেউ বিপথগামী না হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বহুগামিতার মূলে কুঠারাঘাত হেনেছে। এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সা.) বাণী প্রদান করেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যাদের সামর্থ্য আছে, তারা যেন বিবাহ করে, কারণ বিবাহ পবিত্রতা রক্ষার এবং দৃষ্টিকে সংযত রাখতে সাহায্য করে। অপরদিকে যাদের সামর্থ্য নেই, তারা যেন রোজা রাখে। কারণ রোজা যৌন ক্ষুধা সংবরণে সহায়ক।’ (বুখারি ও মুসলিম)
যারা অবৈধ যৌনাচার, সমকামিতা, অনৈতিকতা, অশ্লীলতা ও ঘৃণ্য কাজে জড়িত, তাদের কঠোর শাস্তির ভীতি প্রদর্শন করে আল্লাহ তাআলা সাবধানবাণী ঘোষণা করেছেন, ‘আমি লুতকে প্রেরণ করেছিলাম, যখন সে তার জাতিকে বলেছিল: তোমরা কী এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের আগে সারা বিশ্বে কেউ করেনি? তোমরা তো কামবশত নারীদের ছেড়ে পুরুষের কাছে গমন করো, তোমরা তো সীমা লঙ্ঘনকারী সম্প্রদায়।’ (সূরা আল-আরাফ, আয়াত: ৮০-৮১)
ইসলামের শিক্ষা বাস্তবায়নে পবিত্র কোরআনের সতর্কবাণীকে বিভিন্ন গণমাধ্যম তথা রেডিও, টেলিভিশন ও সংবাদপত্রের মাধ্যমে প্রচার-প্রসার করে সচেতনতা সৃষ্টিতে এগিয়ে যেতে হবে। এইডসের মতো স্পর্শকাতর বিষয় প্রতিরোধে গণমাধ্যমের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। এইডস বিস্তারে বয়সের কোনো বাছবিচার নেই। বিপথগামী মাদকাসক্ত তরুণ-তরুণী থেকে যেকোনো বয়সের ব্যক্তি এ মরণ ব্যাধিতে আক্রান্ত হতে পারে। দেশের সব নাগরিক এইডস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে এবং তা কাজে লাগিয়ে নতুন প্রজন্মের মধ্যে এইচআইভির বিস্তার রোধে সাহায্য করতে পারে। এইডস শুধু স্বাস্থ্যজনিত সমস্যাই সৃস্টি করে না, বরং এটা ধর্মীয়, সামাজিক, অথনৈতিক সব ক্ষেত্রকেই প্রভাবিত করে। এইচআইভি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা না থাকলে এইডস প্রতিরোধ করা যাবে না। এইডস প্রতিরোধে নৈতিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। একমাত্র নৈতিকতার অনুশীলনই হতে পারে এ রোগ প্রতিরোধের প্রধানতম হাতিয়ার। ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমে সমাজে ব্যাপকভাবে গণসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে।
এইচআইভি/এইডসের মতো মরণ ব্যাধি সম্পর্কে সাধারণ জনগণ পুরোপুরি সজাগ নয়। যদিও সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বিশেষ করে এ ঘাতক ব্যাধির বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বেশ কিছু কর্মসূচি চলছে এবং এইডসকে একটি সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করে জাতীয় এইডস কমিটিকে সক্রিয় করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে এ কাজে আন্তধর্মীয় নেতা ও আলেম-সমাজকে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। এইডস মোকাবিলায় তৃণমূল পর্যায়ের ধর্মীয় নেতাদের সহযোগিতা পেলে এ কাজ অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। তাই সমাজ থেকে এইচআইভি/এইডস বিষয়ে যাবতীয় কুসংস্কার দূর করতে হবে। অন্য যেকোনো রোগের মতো এইডসকেও একটি রোগ হিসেবে দেখতে হবে। পরিবার ও সমাজ-জীবনের সব ক্ষেত্রে এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে খোলামেলা কথা বলা ও মুক্ত আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করলে এইডসের ঝুঁকি কমে যাবে। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেককে নিজ নিজ ধর্মের বিধান মেনে কর্মক্ষেত্রে সচেতনতা সৃষ্টিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
নৈতিকতার অনুশীলন ও ধর্মীয় অনুশাসন যে সমাজে যত প্রবল, এইডস আক্রমণ সেখানে তত কম। বিভিন্ন ধর্মের ঐক্যবদ্ধ চেতনা থেকে একটি সুন্দর ও সুনির্মল পথ তৈরি হতে পারে; যা এইচআইভি/এইডসের মতো ব্যাধিকে রুখে দিয়ে জাতির জন্য সুন্দর একটি ভবিষ্যত্ বিনির্মাণ করবে। এইচআইভি সমস্যাকে প্রত্যেকের নিজ নিজ কাঁধে তুলে নিতে হবে, নিজেকে সচেতন রাখার পাশাপাশি অন্যকেও সচেতন করতে হবে। এইচআইভি সম্পর্কে অজ্ঞতা ও উদাসীনতাই এইডস বিস্তারের প্রধান কারণ, এটা মনে রেখে সমাজে ইসলামি অনুশাসন মেনে এইডস-সচেতনতা বৃদ্ধির সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ একান্ত বাঞ্ছনীয়।
ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান: সহকারী অধ্যাপক, ইসলামিক একাডেমী, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়।
dr.munimkhan@yahoo.com
No comments