বিন লাদেন পাকিস্তানে আছেন বলে মনে করেন না গিলানি
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার নতুন আফগান কৌশল সম্পর্কে আরও স্পষ্টতা চায় পাকিস্তান। তিনি বলেন, আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন পাকিস্তানের কোথাও লুকিয়ে আছেন বলে তিনি মনে করেন না। গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আফগানিস্তানে অতিরিক্ত ৩০ হাজার অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর ঘোষণার প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী গিলানি বলেন, ‘আমরা নতুন কৌশল পরীক্ষা করে দেখছি। আমাদের এ ব্যাপারে আরও স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।’ উল্লেখ্য, তালেবান বিদ্রোহীদের দমনে আফগানিস্তানে অতিরিক্ত ৩০ হাজার সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পরিস্থিতি সম্পর্কে আমরা যখন আরও স্পষ্ট হব, তখন দেখব যে কীভাবে আমরা ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
প্রধানমন্ত্রী গিলানি জানান, সামরিক সহযোগিতা আরও বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনার জন্য আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা কমান্ডার জেনারেল স্ট্যানলি ম্যাকক্রিস্টাল পাকিস্তান সফরে যেতে পারেন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা আফগানিস্তানে অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর ঘোষণা দেওয়ার পর গত বুধবার পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। কিন্তু ওই বিবৃতিতে অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর ঘোষণাকে স্বাগত জানানো হয়নি। অনেক বিশ্লেষকই মনে করছেন, এটা পাকিস্তানের জন্য হিতে বিপরীত হতে পারে।
গিলানি বলেন, আফগান পরিকল্পনা নিয়ে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে কথা বলেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের আশঙ্কা, আফগানিস্তানে আরও সেনা পাঠানোর ফলে জঙ্গিরা আবারও সীমান্তবর্তী এলাকায় চলে আসতে পারে এবং পাকিস্তানের সংঘাতকবলিত এলাকাকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।
আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেন সম্পর্কে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে গিলানি বলেন, ‘আপনি যে তথ্য দিয়েছেন সেটার সত্যতা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে। কারণ আমি মনে করি না যে ওসামা বিন লাদেন পাকিস্তানে রয়েছেন।’
আল-কায়েদার বিরুদ্ধে অভিযান জোরদার এবং আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন ও তাঁর ডেপুটি আইমান আল-জাওয়াহিরিকে ধরার প্রচেষ্টা জোরদার করার জন্য গত সপ্তাহে পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পাকিস্তানের কাছে অনেক কিছু আশা করে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আফগানিস্তানে অতিরিক্ত ৩০ হাজার অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর ঘোষণার প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী গিলানি বলেন, ‘আমরা নতুন কৌশল পরীক্ষা করে দেখছি। আমাদের এ ব্যাপারে আরও স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।’ উল্লেখ্য, তালেবান বিদ্রোহীদের দমনে আফগানিস্তানে অতিরিক্ত ৩০ হাজার সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পরিস্থিতি সম্পর্কে আমরা যখন আরও স্পষ্ট হব, তখন দেখব যে কীভাবে আমরা ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
প্রধানমন্ত্রী গিলানি জানান, সামরিক সহযোগিতা আরও বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনার জন্য আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা কমান্ডার জেনারেল স্ট্যানলি ম্যাকক্রিস্টাল পাকিস্তান সফরে যেতে পারেন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা আফগানিস্তানে অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর ঘোষণা দেওয়ার পর গত বুধবার পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। কিন্তু ওই বিবৃতিতে অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর ঘোষণাকে স্বাগত জানানো হয়নি। অনেক বিশ্লেষকই মনে করছেন, এটা পাকিস্তানের জন্য হিতে বিপরীত হতে পারে।
গিলানি বলেন, আফগান পরিকল্পনা নিয়ে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে কথা বলেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের আশঙ্কা, আফগানিস্তানে আরও সেনা পাঠানোর ফলে জঙ্গিরা আবারও সীমান্তবর্তী এলাকায় চলে আসতে পারে এবং পাকিস্তানের সংঘাতকবলিত এলাকাকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।
আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেন সম্পর্কে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে গিলানি বলেন, ‘আপনি যে তথ্য দিয়েছেন সেটার সত্যতা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে। কারণ আমি মনে করি না যে ওসামা বিন লাদেন পাকিস্তানে রয়েছেন।’
আল-কায়েদার বিরুদ্ধে অভিযান জোরদার এবং আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন ও তাঁর ডেপুটি আইমান আল-জাওয়াহিরিকে ধরার প্রচেষ্টা জোরদার করার জন্য গত সপ্তাহে পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পাকিস্তানের কাছে অনেক কিছু আশা করে।
No comments