ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানার জন্য প্যাকেজ পুনর্বিবেচনার দাবি -অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বিকেএমইএর সাক্ষাত্
পোশাকশিল্প খাতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলোকে প্রণোদনা দেওয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ)।
বিকেএমইএর দাবি, মন্দা মোকাবিলায় গত মাসের শেষ সপ্তাহে যে দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলোর তেমন কোনো লাভ হবে না। ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানার জন্য কার্যকর হবে যদি এ বিষয়ে গঠিত বিশেষ ওয়ার্কিং কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা যায়।
গতকাল বুধবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে এসব দাবির কথা জানায় বিকেএমইএর একটি প্রতিনিধিদল। সংগঠনটির সভাপতি ফজলুল হকের নেতৃত্বে সহসভাপতি এম এ বাসেত ও জাহিদুল হক ভূঁইয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে বিকেএমইএ জানায়, মন্দা মোকাবিলায় গত ১৮ নভেম্বর একটি বিশেষ ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটি বস্ত্র খাতের জন্য যেসব সুপারিশ করেছে, চূড়ান্ত প্যাকেজে তা ঠিক রাখা হয়েছে। শুধু বদলে দেওয়া হয়েছে ছোট ও মাঝারি কারখানার ক্ষেত্রে। ফলে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ছোট ও মাঝারি পোশাক কারখানার জন্য যে প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে, তা প্রকৃতপক্ষে কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। এদের জন্য ঘোষিত সুপারিশগুলো বরং মূল সুপারিশের আদলে করতে হবে।
বিশেষ ওয়ার্কিং কমিটি গত ২০০৮-০৯ অর্থবছরে যেসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান ৩৫ লাখ ডলার পর্যন্ত রপ্তানি করেছে, তাদের চলতি অর্থবছরের বৈদ্যুতিক বিলের ওপর ১০ শতাংশ ভর্তুকি দেওয়া ও এ সুবিধা ২০১০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বজায় রাখার এবং রপ্তানির অতিরিক্ত ১০ শতাংশ পর্যন্ত ৫ শতাংশ হারে রপ্তানি প্রণোদনা দেওয়ার সুপারিশ করেছিল।
বিকেএমইএর মতে, দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার পর দেখা যায়, যেসব প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কেপটিভ জেনারেটর কিংবা ডিজেলচালিত জেনারেটর নেই, চলতি অর্থবছরে কেবল তাদের পরিশোধিত বিদ্যুত্ বিলের ওপর ১০ শতাংশ হারে অনুদান দেওয়া হবে। এ ছাড়া গত অর্থবছরের প্রকৃত রপ্তানি থেকে অতিরিক্ত রপ্তানি হলে এ রপ্তানির ওপর অতিরিক্ত ৫ শতাংশ হারে রপ্তানি প্রণোদনা সহায়তা দেওয়া হবে।
বিকেএমইএর সভাপতি ফজলুল হক প্রথম আলোকে জানান, বিকেএমইএর যুক্তির সঙ্গে অর্থমন্ত্রী একমত হয়েছেন। ভুল বোঝাবুঝির কারণে এমনটি হয়েছে বলে তিনি মনে করছেন। শিগগির বিষয়টির সুরাহা করারও আশ্বাস দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
বিকেএমইএর দাবি, মন্দা মোকাবিলায় গত মাসের শেষ সপ্তাহে যে দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলোর তেমন কোনো লাভ হবে না। ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানার জন্য কার্যকর হবে যদি এ বিষয়ে গঠিত বিশেষ ওয়ার্কিং কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা যায়।
গতকাল বুধবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে এসব দাবির কথা জানায় বিকেএমইএর একটি প্রতিনিধিদল। সংগঠনটির সভাপতি ফজলুল হকের নেতৃত্বে সহসভাপতি এম এ বাসেত ও জাহিদুল হক ভূঁইয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে বিকেএমইএ জানায়, মন্দা মোকাবিলায় গত ১৮ নভেম্বর একটি বিশেষ ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটি বস্ত্র খাতের জন্য যেসব সুপারিশ করেছে, চূড়ান্ত প্যাকেজে তা ঠিক রাখা হয়েছে। শুধু বদলে দেওয়া হয়েছে ছোট ও মাঝারি কারখানার ক্ষেত্রে। ফলে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ছোট ও মাঝারি পোশাক কারখানার জন্য যে প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে, তা প্রকৃতপক্ষে কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। এদের জন্য ঘোষিত সুপারিশগুলো বরং মূল সুপারিশের আদলে করতে হবে।
বিশেষ ওয়ার্কিং কমিটি গত ২০০৮-০৯ অর্থবছরে যেসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান ৩৫ লাখ ডলার পর্যন্ত রপ্তানি করেছে, তাদের চলতি অর্থবছরের বৈদ্যুতিক বিলের ওপর ১০ শতাংশ ভর্তুকি দেওয়া ও এ সুবিধা ২০১০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বজায় রাখার এবং রপ্তানির অতিরিক্ত ১০ শতাংশ পর্যন্ত ৫ শতাংশ হারে রপ্তানি প্রণোদনা দেওয়ার সুপারিশ করেছিল।
বিকেএমইএর মতে, দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার পর দেখা যায়, যেসব প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কেপটিভ জেনারেটর কিংবা ডিজেলচালিত জেনারেটর নেই, চলতি অর্থবছরে কেবল তাদের পরিশোধিত বিদ্যুত্ বিলের ওপর ১০ শতাংশ হারে অনুদান দেওয়া হবে। এ ছাড়া গত অর্থবছরের প্রকৃত রপ্তানি থেকে অতিরিক্ত রপ্তানি হলে এ রপ্তানির ওপর অতিরিক্ত ৫ শতাংশ হারে রপ্তানি প্রণোদনা সহায়তা দেওয়া হবে।
বিকেএমইএর সভাপতি ফজলুল হক প্রথম আলোকে জানান, বিকেএমইএর যুক্তির সঙ্গে অর্থমন্ত্রী একমত হয়েছেন। ভুল বোঝাবুঝির কারণে এমনটি হয়েছে বলে তিনি মনে করছেন। শিগগির বিষয়টির সুরাহা করারও আশ্বাস দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
No comments